AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Baranagar Murder: ডেডলাইন বেঁধে দিলেন স্বর্ণব্যবসায়ীরা, বরাহনগরে সোনার দোকানের মালিক খুনে দুষ্কৃতী অধরায় বাড়ছে ক্ষোভ

Baranagar Murder: পুলিশ কমিশনার মুরলীধর শর্মা জানিয়েছেন, অপরাধীরা খুব শীঘ্রই ধরা পড়বে। ফরেনসিক টিম নমুনা সংগ্রহে ঘটনাস্থলে পৌঁছন। সেখান থেকে প্রয়োজনীয় সমস্ত নমুনা সংগ্রহ করেছেন তাঁরা। সিঁথি ও বরাহনগর থানার এক কিলোমিটার দূরেই স্বর্ণ ব্যবসায়ী খুনের ঘটনায় উঠছে প্রশ্ন।

Baranagar Murder: ডেডলাইন বেঁধে দিলেন স্বর্ণব্যবসায়ীরা, বরাহনগরে সোনার দোকানের মালিক খুনে দুষ্কৃতী অধরায় বাড়ছে ক্ষোভ
এলাকায় আতঙ্কImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 05, 2025 | 2:31 PM
Share

উত্তর ২৪ পরগনা: বরাহনগরে দিনেদুপুরে স্বর্ণব্যবসায়ী খুনের ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পার। কিন্তু এখনও অধরা দুষ্কৃতী। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুনীরা ধরা না পড়লে বড়সড় আন্দোলনের হুমকি বঙ্গীয় স্বর্ণ ব্যবসায়ী কমিটির। ঘটনাস্থলে ইতিমধ্যেই বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের একাংশ। এখনও পর্যন্ত সোনার দোকানের মালিক শঙ্কর জানা খুনের ঘটনায় কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। ক্ষোভে ফুঁসছেন অন্যান্য ব্যবসায়ীরা। তবে খুনের ঘটনায় মুখ খুলতে নারাজ পরিবার।

পুলিশ কমিশনার মুরলীধর শর্মা জানিয়েছেন, অপরাধীরা খুব শীঘ্রই ধরা পড়বে। ফরেনসিক টিম নমুনা সংগ্রহে ঘটনাস্থলে পৌঁছন। সেখান থেকে প্রয়োজনীয় সমস্ত নমুনা সংগ্রহ করেছেন তাঁরা। সিঁথি ও বরাহনগর থানার এক কিলোমিটার দূরেই স্বর্ণ ব্যবসায়ী খুনের ঘটনায় উঠছে প্রশ্ন। থানা সংলগ্ন সোনার দোকানে এইভাবে এত নৃশংসভাবে স্বর্ণ ব্যবসায়ী খুন হলেন কীভাবে, তাতে পুলিশ-আইন শৃঙ্খলার ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন ব্যবসায়ীরা।

স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “নিশ্চয়ই এর পিছনে লোকাল কেউ জড়িত রয়েছে। যে গলি দিয়ে ওরা ঢুকেছে, সেটা একটা কানা গলি, বাড়ির মধ্যে দিয়ে তিন ফুটের একটা রাস্তা। বাইরের কোনও লোক এসে ওই রাস্তা চিনবে না। সিসিটিভি-তে দেখা গিয়েছে, ওতটা হেঁটে  যাওয়ার পর বড় রাস্তার গলির মুখে এসে দৌড় মারল। ওই রাস্তা দিয়ে রেগুলার যে যাতায়াত করেন, তাঁরাই পারবেন। হঠাৎ করে কেউ গেলে সেই রাস্তা চিনতেই পারবেন না।”

আরেক স্বর্ণ ব্যবসায়ী বলেন, “অভিযুক্তদের কঠোরতম শাস্তি হোক। ওই লোকটার পরিবার তো সারাজীবনের মতো শেষ হয়ে গেল। এত কষ্ট করে ব্যবসা দাঁড় করানো।” পাশের দোকানেরই ব্যবসায়ী বলছেন, “চরম আতঙ্কে ভুগছি। রাতে চোখের পাতা এক করতে পারছি না। নিশ্চয়ই চেনা লোকই করেছে। আর সেটাই সবথেকে বড় ভয়।”

প্রসঙ্গত, বরাহনগর টবিন রোড এলাকায় শনিবার বিকাল সাড়ে তিনটে নাগাদ সোনার দোকানের ভিতর মালিককে পড়ে থাকতে দেখেন এলাকাবাসী। তাঁর হাত পা বাঁধা ছিল, রক্ত ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছিল সারা দোকানে।