AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

North 24 Parganas: বাড়ির মেয়েকে নিয়ে গিয়ে বিয়ে, বোঝানোর চেষ্টায় আক্রান্ত ব্যক্তি, কাঠগড়ায় ফের জয়ন্ত সিং অনুগামী

Jayant Singh: সোমবার রাতে কামারহাটি পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত আড়িয়াদহ বিন্ধোবাসিনী তলা এলাকায় খাওয়ার আনতে যান সঞ্জীব মান্না।তখনই ওখানে রাহুল মালিক ও সুব্রত নিয়োগী ওরফে বাবু দলবল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। অভিযোগ,  হঠাৎই সঞ্জীব মান্নার ওপর কাঠের বাটাম ও বন্দুক নিয়ে চড়াও হয়।

North 24 Parganas: বাড়ির মেয়েকে নিয়ে গিয়ে বিয়ে, বোঝানোর চেষ্টায় আক্রান্ত ব্যক্তি, কাঠগড়ায় ফের জয়ন্ত সিং অনুগামী
আক্রান্ত ব্যক্তিImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 07, 2025 | 5:23 PM
Share

 উত্তর ২৪ পরগনা: আড়িয়াদহে ফের জায়েন্ত সিংয়ের আতঙ্ক। এক ব্যক্তিকে বন্দুকের বাঁট ও কাঠের বাটাম দিয়ে রাস্তায় ফেলে মারধরের অভিযোগ জয়েন্ত সিংয়ের সাগরেদদের বিরুদ্ধে। আতঙ্কে আক্রান্ত ব্যাক্তি ও তাঁর পরিবার। কিন্তু ঘটনার পর থেকে পলাতক অভিযুক্তরা। তদন্তে দক্ষিনেশ্বর থানার পুলিশ। আড়িয়াদহে ফের জায়েন্ত সিংয়ের আতঙ্ক। সঞ্জীব মান্না নামে ব্যক্তির ভাগ্নিকে পালিয়ে নিয়ে বিয়ে করে রাহুল মালিক। সেই ভাগ্নির সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন মামা সঞ্জীব মান্না। অভিযোগ, তা নিয়েই সঞ্জীব মান্নাকে প্রতিনিয়ত ফোনে মারার হুমকি দিত রাহুল মালিক।

সোমবার রাতে কামারহাটি পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত আড়িয়াদহ বিন্ধোবাসিনী তলা এলাকায় খাওয়ার আনতে যান সঞ্জীব মান্না।তখনই ওখানে রাহুল মালিক ও সুব্রত নিয়োগী ওরফে বাবু দলবল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। অভিযোগ,  হঠাৎই সঞ্জীব মান্নার ওপর কাঠের বাটাম ও বন্দুক নিয়ে চড়াও হয়। সাইকেল থেকে রাস্তায় ফেলে কাঠের বাটাম দিয়ে ও বন্দুকের বাঁট দিয়ে সঞ্জীব মান্নাকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ।

মারধরে বুকের পাঁজরে গুরুতর আঘাত লেগেছে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি করা হয়েছে সাগর দত্ত  মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত রাহুল মালিক ও সুব্রত নিয়োগী আড়িয়াদহের ত্রাস জয়ন্ত সিংয়ের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত।ঘটনার পর থেকে পলাতক অভিযুক্তরা। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে দক্ষিণেশ্বর থানার পুলিশ।

আক্রান্ত ব্যক্তি বলেন, “আমার এক দিদি রয়েছে। তার মেয়েই আমার কাছে মানুষ। আমার বাড়িতেই থাকা খাওয়া করত। আমার ও আমার স্ত্রীর খুবই ঘনিষ্ঠ। হঠাৎই একদিন পালিয়ে যায় রাহুলের সঙ্গে। তারপর থেকে অনেকদিন কথা হয় না। তখন আমি ওকে বোঝাচ্ছিলাম, ক্ষণিকের মায়ায় তুই আমাদের সবাইকে হারালি। এগুলো নিয়েই বোঝাতে গিয়েছিলাম। তারপর রাহুল শোনে। তারপর ও আমাকে ভুল বোঝে।” তাঁর অভিযোগ, “এরপর থেকেই গত কয়েক মাস ধরে ফোনে আমাকে হুমকি দিত। তোকে যে দিন পাব, মারব। গতকাল আমি খাবার নিয়ে পাড়া থেকে আসছিলাম, রাহুল আরও কয়েকজন দাঁড়িয়েছিল। তারপর আমি যেতেই, মারা শুরু করে।”