AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Chandrakona: বাংলার এই জায়গায় সম্বন্ধ হলেই নাকি বিয়ে ভাঙে? কারণ জানলে চমকে উঠবেন

Chandrakona: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা দুই নম্বর ব্লকের বসনছোড়া গ্রাম পঞ্চায়েত যদুপুর গ্রামের। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এই গ্রামে বাম আমল থেকে রাস্তার বেহাল দশা। বর্তমানে কাঁচা মাটির রাস্তায় পরিণত হয়েছে।

Chandrakona: বাংলার এই জায়গায় সম্বন্ধ হলেই নাকি বিয়ে ভাঙে? কারণ জানলে চমকে উঠবেন
সরব এলাকাবাসী Image Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 06, 2025 | 11:17 AM
Share

চন্দ্রকোনা: এবড়ো-খেবড়ো রাস্তা তো বটেই। তারপর আবার কাদা প্যাচপ্যাচে রাস্তা। আর তার জন্য বেজায় সমস্যায় পড়েছেন গ্রামবাসী। কেউ বলছেন গ্রামের ছেলে মেয়েদের বিয়ের সম্বন্ধ ভেঙে যাচ্ছে,কেউ আবার বলছে অভিশপ্ত গ্রাম। গ্রামীণ রাস্তার এমনই বেহাল ছবি ধরা পড়ল টিভি৯ বাংলার ক্যামেরায়। তিন বছর ধরে বেহাল অবস্থা ছিলই,তার উপর কয়েকদিন আগে বন্যায় সম্পূর্ণরূপে ভেঙে গিয়েছে শিলাবতী নদীর পাড় বরাবর গ্রামের গুরুত্বপূর্ণ এক মাত্র রাস্তার দুই প্রান্ত। গ্রামের ভিতরের রাস্তাও বন্যায় ভেঙে তছনছ। প্রায় ৯০ টির মত পরিবারের রাস্তা চলাচল হয়ে উঠেছে ঝুঁকিপূর্ণ।

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা দুই নম্বর ব্লকের বসনছোড়া গ্রাম পঞ্চায়েত যদুপুর গ্রামের। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এই গ্রামে বাম আমল থেকে রাস্তার বেহাল দশা। বর্তমানে কাঁচা মাটির রাস্তায় পরিণত হয়েছে। রাস্তা মেরামতের জন্য কয়েক বছর ধরে একাধিক প্রশাসনের কাছে একাধিকবার জানিয়েও মেলেছে শুধু আশ্বাস। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বর্তমানে কয়েকদিন আগে বন্যায় একাধিক জাগায় জলের তোড়ে রাস্তা ভেঙে তছনছ। এখন গ্রামে চারচাকা তো দূর, মোটর বাইক নিয়ে প্রবেশ করাই ঝুঁকিপূর্ণ। কারও শরীর খারাপ হলে প্রায় দু’কিলোমিটার দূরে এসে চড়তে হয় গাড়ি। এমনি গ্রামের বেহাল রাস্তা নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছে মানুষজন।

রাস্তার মেরামত না হওয়ায় গ্রামের মানুষজন কেউ বলছেন অভিশপ্ত গ্রাম, কেউবা বলছেন ছেলে মেয়েদের বিয়ে ভেঙে যাচ্ছে, বাড়ছে ক্ষোভ। সকলেই চাইছেন দ্রুত রাস্তা মেরামত। এ বিষয়ে চন্দ্রকোনা দু’নম্বর ব্লকের বিডিও উৎপল পাইক বলেন, “এবারের বন্যায় চন্দ্রকোনা দু’নম্বর ব্লকের বসনছোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতে সবথেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে। তবে দ্রুত রাস্তা সারানো হবে।” গ্রামবাসী সুধা কৃষ্ণ চক্রবর্তী বলেন, “এমন পরিস্থিতি যে যাতায়াতের উপায় নেই। বন্যার জলে থইথই করছে। গরিব মানুষ স্কুলে গিয়ে থাকছেন। হেঁটেও যাওয়া যায় না। গাড়িতেও যাওয়া যায় না।”