Paschim Medinipur: শিশুদের খাবারের বস্তাবন্দি চাল ওজনেই কম, বিপাকে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, অভিযোগ গেল SDPO-র কাছে
Paschim Medinipur: ৫০ কেজি চালের বস্তা ওজন করতেই কোনও বস্তায় ৩৮ কেজি, কোনও বস্থায় ৩৯ কেজি চাল, নির্দিষ্ট দিনের আগে চাল শেষ হয়ে গেলে বন্ধ থাকবে শিশুদের খাবার জানাচ্ছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী। ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর ২ নম্বর ব্লকের খাঞ্জাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কিসমত কুড়ানিঘাট ২০৭ নম্বর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ঘটনা।
পশ্চিম মেদিনীপুর: শিশুদের খাবারের বস্তাবন্দি চালের ওজনে কম, বিপাকে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী। চাল কম পাওয়ার অভিযোগ মহকুমাশাসক থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রশাসনিক দফতরে জানিয়েছেন তিনি। ৫০ কেজি চালের বস্তা ওজন করতেই কোনও বস্তায় ৩৮ কেজি, কোনও বস্থায় ৩৯ কেজি চাল, নির্দিষ্ট দিনের আগে চাল শেষ হয়ে গেলে বন্ধ থাকবে শিশুদের খাবার জানাচ্ছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী। ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর ২ নম্বর ব্লকের খাঞ্জাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কিসমত কুড়ানিঘাট ২০৭ নম্বর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ঘটনা।
জানা গিয়েছে, শনিবার ওই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে শিশুদের খাবারের ৫০ কেজি চালের ৮ বস্তা চাল আসে, খাবার রান্না করার পর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মীর চালের বস্তায় চাল কম আছে সন্দেহ হলে গ্রামবাসীদের জানায়, তারপর গ্রামবাসীরা মিলে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে আসা চালের বাকি সিল করা ৫০ কেজির বস্তা ওজন করতেই দেখা যায় কোন বস্তায় ৩৮ কেজি, আবার কোন বস্তায় ৩৯ কেজি চাল, বস্তায় চাল কম থাকায় নির্দিষ্ট সময়ের আগে চাল শেষ হয়ে গেলে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে শিশুদের খাবার দেওয়া বন্ধ থাকবে এমনটাই জানাচ্ছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সুপারভাইজার ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে।
যদি ওই বিষয়ে ঘাটালের মহকুমা শাসক সুমন বিশ্বাস জানান, অভিযোগ পেয়েছি, বিষয়টা সত্যি কিনা তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কোথায় গেল শিশুদের খাবারের চাল, ঘটনায় কী ব্যবস্থা নেয় প্রশাসন সেটাই দেখার বিষয়।