AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Purulia: একমাস আগে নোটিস দিয়েও ২১ জুলাই বলেই বদলে গেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার দিন?

Purulia: এই দিন বদল নিয়েই প্রশ্ন তুলছে সিপিএমের ছাত্র সংগঠন এসএফআই। তাদের বক্তব্য ১মাস আগে পরীক্ষার সূচি দেওয়ার পর হঠাৎ রাজনৈতিক দলের প্রোগ্রাম থাকায় এই পরীক্ষা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।

Purulia: একমাস আগে নোটিস দিয়েও ২১ জুলাই বলেই বদলে গেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার দিন?
Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jul 18, 2025 | 12:13 PM
Share

পুরুলিয়া: হঠাৎ করেই পরীক্ষার দিন বদল পুরুলিয়ার সিধু কানু বিরশা বিশ্ববিদ্যালয়ে। আচমকা বুধবার পরীক্ষা বাতিল নিয়ে একটি নোটিস দেওয়া হয় কর্তৃপক্ষের তরফে। সেখানে বলা হয়, আগামী ২১ জুলাই ইউজি ২ অর্থাৎ দ্বিতীয় বর্ষের যে পরীক্ষা ছিল, তা অনিবার্যকারণবশত বাতিল করা হল। তার পরিবর্তে আগামী ২৫ তারিখ সেই পরীক্ষা নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।

সিধু কানু বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে জেলায় ২১টি কলেজ রয়েছে। জুন মাসের ১২তারিখে পরীক্ষার সূচি দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে। সূচি অনুযায়ী, ১৬ জুলাই পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ছিল ও শেষ হবে ২৩ তারিখে। ইতিমধ্যে ২দিন পরীক্ষা হয়ে গিয়েছে। তবে বাতিল হয়ে গেল আগামী ২১ জুলাইয়ের পরীক্ষা। ‘ওমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডি’ বিষয়ে পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল ২১ জুলাই দুপুর ১২ থেকে ১টা পর্যন্ত। দুপুর ২টো থেকে ৩টে পর্যন্ত ছিল ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন অ্যান্ড মার্কেট অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল সায়েন্স।

এই দিন বদল নিয়েই প্রশ্ন তুলছে সিপিএমের ছাত্র সংগঠন এসএফআই। তাদের বক্তব্য ১মাস আগে পরীক্ষার সূচি দেওয়ার পর হঠাৎ রাজনৈতিক দলের প্রোগ্রাম থাকায় এই পরীক্ষা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তকে রাজনৈতিক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। তাঁদের দাবি, শাসক দলের সংগঠনের আব্দারেই এই পরীক্ষা বাতিল করার হয়েছে। এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে এসএফআই। পুরুলিয়া জেলা বিজেপির সহ সভাপতি গৌতম রায়ও এই অভিযোগ জানিয়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কন্ট্রোলার বলেন, “ছাত্র ছাত্রীরাই আমাদের অনুরোধ করেছিল পরীক্ষার দিন বদল করার জন্য। কারণ ২১ জুলাই ট্রাফিকের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই পড়ুয়াদের কথা ভেবেই পরীক্ষার দিন স্থগিত করেছি।” কন্ট্রোলার আরও বলেন, “মোট ১৩টি সেন্টারে পরীক্ষা হয়। পাবলিক ট্রান্সপোর্টের উপর নির্ভর করতে হয় পড়ুয়াদের।”