পুরুলিয়া: ছোট থেকে বাবার কাজ দেখেই তাঁর বড় হওয়া। সেখান থেকেই নেশা। আর তাঁকে দেখেই বড় হওয়া ছেলের। বাবা-দাদু হয়তো এই শিল্পের বিষয়ে পুঁথিগত বিদ্যা অর্জন করেননি, কিন্তু দাস বংশের তৃতীয় উত্তরাধিকারী আর্ট কলেজেরই ছাত্র। কথা হচ্ছে পুরুলিয়ার মৃৎশিল্পী রাহুল দেব দাস।
মৃৎশিল্পী রাহুল দেব দাস বলেন, “ছোটবেলা থেকেই আমার খুব উৎসাহ। বাবার সঙ্গে আসতাম। ঘুরে বেড়াতাম। ছোট থেকেই ইচ্ছা জাগতে শুরু করে, কিছু করব। আমি মালয়েসিয়াতে কাজ করেছি, চেন্নাই, রাজস্থান, কানপুর, হিমাচলপ্রদেশ, বিভিন্ন জায়গায় আমার কাজ গিয়েছে। বাইরে থেকে আরও অনেক কাজ আসে, কিন্তু সময় দিতে পারি না।”
রাহুলের ছেলে সায়ন দাস আর্ট কলেজের ছাত্র। তিনি বলেন, “ছোটবেলা থেকে কেবল বাবাকেই দেখি নি, দাদুকেও দেখেছি। আমার দাদু বাবা সারাক্ষণ শিল্প নিয়েই ভাবেন। আমিও আর্ট কলেজেরই ছাত্র। এখানে তো শেখার কোনও শেষ নেই। যত দিন যাবে, ততই এই ব্যাপারটা পলিসড হবে।”
পুরুলিয়া: ছোট থেকে বাবার কাজ দেখেই তাঁর বড় হওয়া। সেখান থেকেই নেশা। আর তাঁকে দেখেই বড় হওয়া ছেলের। বাবা-দাদু হয়তো এই শিল্পের বিষয়ে পুঁথিগত বিদ্যা অর্জন করেননি, কিন্তু দাস বংশের তৃতীয় উত্তরাধিকারী আর্ট কলেজেরই ছাত্র। কথা হচ্ছে পুরুলিয়ার মৃৎশিল্পী রাহুল দেব দাস।
মৃৎশিল্পী রাহুল দেব দাস বলেন, “ছোটবেলা থেকেই আমার খুব উৎসাহ। বাবার সঙ্গে আসতাম। ঘুরে বেড়াতাম। ছোট থেকেই ইচ্ছা জাগতে শুরু করে, কিছু করব। আমি মালয়েসিয়াতে কাজ করেছি, চেন্নাই, রাজস্থান, কানপুর, হিমাচলপ্রদেশ, বিভিন্ন জায়গায় আমার কাজ গিয়েছে। বাইরে থেকে আরও অনেক কাজ আসে, কিন্তু সময় দিতে পারি না।”
রাহুলের ছেলে সায়ন দাস আর্ট কলেজের ছাত্র। তিনি বলেন, “ছোটবেলা থেকে কেবল বাবাকেই দেখি নি, দাদুকেও দেখেছি। আমার দাদু বাবা সারাক্ষণ শিল্প নিয়েই ভাবেন। আমিও আর্ট কলেজেরই ছাত্র। এখানে তো শেখার কোনও শেষ নেই। যত দিন যাবে, ততই এই ব্যাপারটা পলিসড হবে।”