AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Diamond Harbour: পোলট্রি ফার্মে মদের আসর বসিয়েছেন দুই বেয়াই, ২ পেগ খেতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন

2 died after consuming poison: ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিতুন দে বলেন, "মদের বোতলের মধ্যে কীটনাশক রাখা ছিল। ঠাকুরদাস কামার ও সাধন মিস্ত্রি বুঝতে পারেননি। খাওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত ঘোষণা করা হয়। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে আমরা তদন্ত শুরু করেছি। তদন্তের জন্য কিছু জিনিস বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।"

Diamond Harbour: পোলট্রি ফার্মে মদের আসর বসিয়েছেন দুই বেয়াই, ২ পেগ খেতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন
কান্নায় ভেঙে পড়েন মৃতদের পরিজনরাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 26, 2025 | 2:14 PM
Share

ডায়মন্ড হারবার: মদ ভেবে খেয়ে ফেলেন কীটনাশক। তার জেরে মৃত্যু হল দুই ব্যক্তির। মৃতদের নাম ঠাকুরদাস কামার (৬৫) ও সাধন মিস্ত্রি (৪৫)। ঘটনাটি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবারের বারদ্রোণ গ্রামের। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

গ্রামের একটি পোলট্রি ফার্মে গতকাল অচৈতন্য অবস্থায় পড়েছিলেন ঠাকুরদাস কামার ও সাধন মিস্ত্রি। সম্পর্কে তাঁরা বেয়াই। তাঁদের উদ্ধার করে ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু, তাঁদের বাঁচানো যায়নি। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে পৌঁছে মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

ঠাকুরদাসের পরিবারের লোকজন এখনও বুঝতে পারছেন না কোথা থেকে কী হয়ে গেল। ঠাকুরদাস ও সাধনের পরিবারের লোকজন কান্নায় ভেঙে পড়েন। পোলট্রি ফার্মে থাকা বোতলে মদ রয়েছে ভেবে কেন খেতে গেলেন দুই বেয়াই, তা এখনও বুঝতে পারছেন না পরিজনরা। পুলিশ এসে ওই পোলট্রি ফার্মে থাকা কীটনাশকের বোতল উদ্ধার করেছে।

Two Died In Diamond Harbour (1)

এই পোলট্রি ফার্মেই মদের আসর বসিয়েছিলেন দুই বেয়াই

ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিতুন দে বলেন, “মদের বোতলের মধ্যে কীটনাশক রাখা ছিল। ঠাকুরদাস কামার ও সাধন মিস্ত্রি বুঝতে পারেননি। খাওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত ঘোষণা করা হয়। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে আমরা তদন্ত শুরু করেছি। তদন্তের জন্য কিছু জিনিস বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।”