Railway: মন্ত্রীদের ‘আবদারে’ ট্রেন ছুটেছে ‘পছন্দের’ রুটে! এখন তারই মাশুল গুনছে ওপারের রেল
Bangladesh Railway: যা ২০২৩ সালের পয়লা ডিসেম্বর অভিমুখ ঘুরিয়ে জামালপুর রুটে নেওয়া হয়। বাড়ে যাত্রার সময়। কমে যাত্রীর সংখ্যা। যার জেরে আয় একেবারে তলানিতে।

ঢাকা: ওঠে না যাত্রীরা। জ্বালানির খরচ, কর্মীদের বেতন ও অন্যান্য খরচ হিসাব করে দেখলে যে টাকা দাঁড়ায়, তার সিকি ভাগও তুলতে পারে না ট্রেনগুলি। যার জেরে লোকসানই নিয়তি। আপাতত চরম সংকটে পড়েছে বাংলাদেশের রেল ব্যবস্থা।
প্রথম আলোর একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেখানে বর্তমানে সবচেয়ে কম যাত্রী নিয়ে চলা ট্রেনের খেতাব পেয়েছে বিজয় এক্সপ্রেস। ২০১৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর চালু হওয়ার পর থেকে ময়মনসিংহ থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত চলত ট্রেনটি। যা ২০২৩ সালের পয়লা ডিসেম্বর অভিমুখ ঘুরিয়ে জামালপুর রুটে নেওয়া হয়। বাড়ে যাত্রার সময়। কমে যাত্রীর সংখ্যা। যার জেরে আয় একেবারে তলানিতে।
কিন্তু হঠাৎ করেই কেন সেই রুটে ঘুরিয়ে দেওয়া হয় ট্রেনটি। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিবেদন সূত্রে জানা গিয়েছে, আগের সরকারের বেশ কিছু নেতা-মন্ত্রীদের ‘আবদারেই’ এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। যার জেরে এখন যাত্রী সংকটে ভুগছে ওই ট্রেনটি।
এছাড়াও বাংলাদেশের রেল দফতরে আরও জানিয়েছে যে আগের সরকারের শাসনকালে মন্ত্রী, সাংসদ ও রাজনীতিকদের চাপে নতুন নতুন ট্রেন চালু হয়েছিল। খোদ ২০০৯ সাল থেকে পালাবদল হওয়া পর্যন্ত ৬৬টি নতুন ট্রেন চালু করা হয়েছিল। এক্সপ্রেস থেকে লোকাল ট্রেন শুরু হয়েছিল ৯২টি। অন্যদিকে বন্ধ হয়েছিল ৯৮টি মেইল, লোকাল ট্রেন। যার জেরে লাভজনক রুটে বন্ধ হয়েছে ট্রেন। বেড়েছে ‘আবদারি’ রুটে চলাচল।





