AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Tulip Siddiq Letters Yunus: ইউনূসের সঙ্গে ‘বোঝাপড়া’ করতে চান হাসিনার বোনের মেয়ে! দেখা করতে চেয়ে দিলেন চিঠি

Bangladesh: ভুল বোঝাবুঝি মেটাতেই মহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চান তিনি। সেই আর্জিতে ইউনূসকে চিঠিও লিখেছেন টিউলিপ। কিন্তু কী নিয়ে হাসিনার বোনঝির সঙ্গে ভুল বোঝাপড়া হয়েছে ইউনূসের?

Tulip Siddiq Letters Yunus: ইউনূসের সঙ্গে 'বোঝাপড়া' করতে চান হাসিনার বোনের মেয়ে! দেখা করতে চেয়ে দিলেন চিঠি
ইউনূস Image Credit: PTI
| Updated on: Jun 08, 2025 | 6:08 PM
Share

লন্ডন: সোমবার ব্রিটেন সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস। আর সেই সময়েই লন্ডনে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চান প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনঝি টিউলিপ সিদ্দিক।

ব্রিটেনের এক সংবাদমাধ্যম দ্যা গার্ডিয়ান সূত্রে জানা গিয়েছে, ভুল বোঝাবুঝি মেটাতেই মহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চান তিনি। সেই আর্জিতে ইউনূসকে চিঠিও লিখেছেন টিউলিপ। কিন্তু কী নিয়ে হাসিনার বোনঝির সঙ্গে ভুল বোঝাপড়া হয়েছে ইউনূসের?

টিউলিপ ও তাঁর মা অর্থাৎ শেখ হাসিনার বোন রেহানার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ তুলেছিল বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন। তারা জানিয়েছিল, টিউলিপ ও রেহানা পদ্মা পাড়ের দেশের ৭ হাজার ২০০ বর্গফুটের একটি জমি হাতিয়ে নিয়েছেন। এমনকি, গত মাসে টিউলিপের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরয়ানা জারি করে বাংলাদেশ। কিন্তু সেই সকল অভিযোগকেই বিদেশের মাটিতে বসে নস্যাৎ করেছেন টিউলিপ।

তবে বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন শাখার এমন অভিযোগ টিউলিপ ব্রিটিশ রাজনৈতিক জীবনে বেশ প্রভাব ফেলেছিল। যখন সবে ক্ষমতা পেয়েছে কিয়ের স্টার্রমারের দল। সেই সময় টিউলিপের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ জটিলতা তৈরি করে দলের মধ্যে। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য সিটি মন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন টিউলিপ। তবে একেবারে ক্ষমতাচ্যুত হননি তিনি। হাসিনার এই বোনঝি বর্তমানে ব্রিটেনের ট্রেজারি দফতরের অর্থনৈতিক সচিব।

এবার সেই টিউলিপই ‘ভুল বোঝাপড়া’ মেটাতে দেখা করতে চান ইউনূসের সঙ্গে। পাঠিয়েছেন চিঠি। সেই চিঠিতে সিদ্দিক লিখেছেন, ‘ঢাকার দুর্নীতি দমন কমিটির দ্বারা সৃষ্ট ভুল বোঝাবুঝি দূর করতে সাহায্য করবে এই আলোচনা। আমি একজন ব্রিটেনের নাগরিক। লন্ডনে জন্ম হয়েছে। আমি হাম্পস্টেড ও হাইগেটের সংসদীয় প্রতিনিধি। আমার বাংলাদেশে কোনও সম্পত্তি বা ব্যবসা নেই। সেই দেশের সঙ্গে আমার যোগাযোগ রয়েছে। কিন্তু আমার সেখানে জন্ম হয়নি। আমি বড়ও হয়নি। এই গোটা ঘটনা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’