বৃহস্পতিবার ১৪৮টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি (BJP)। নয়া প্রার্থীদের নাম সামনে আসতেই দলের প্রতি ক্ষোভ, অসন্তোষের আগুন। কোথাও রাস্তা অবরোধ, কোথাও দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর, আবার কোথাও দলীয় দফতরের সামনে ধরনা। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ, বিভিন্ন জায়গায় এদিন সন্ধ্যা থেকে দেখা যাচ্ছে সেই ছবি। জলপাইগুড়ি সদরের প্রার্থী বদলের দাবিতে জেলার কার্যালয়ে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মীরা। রাস্তায় আগুন ধরিয়ে স্থানীয় নেতার বিরুদ্ধে স্লোগান তোলেন। পরিস্থিতি সামাল দিতে র্যাফ নামাতে হয়।
শিখা মিত্রের পর এবার তরুণ সাহা। বিজেপির প্রার্থী তালিকায় নাম নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন তৃণমূলের বিদায়ী বিধায়ক মালা সাহার স্বামী। বৃহস্পতিবার ১৫৭টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে বিজেপি। সেখানে কাশীপুর বেলগাছিয়া বিধানসভা কেন্দ্রে নাম ঘোষণা করা হয় তরুণ সাহার। অথচ তিনি জানান, বারবার বিজেপিকে জানিয়েছিলেন সে দলে যাবেন না। তারপরও এমনটা করেছে।
বিস্তারিত পড়ুন: শিখা মিত্রের পর তরুণ সাহা! ‘আমাকে না জানিয়েই প্রার্থী করেছে বিজেপি, লড়ব না’
কাশীপুর বেলগাছিয়া বিধানসভা কেন্দ্রের তরুণ সাহার নাম রয়েছে বিজেপির প্রার্থী তালিকায়। তরুণ সাহার বক্তব্য, “বিজেপি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল। কিন্তু আমরা জানিয়েছিলাম, কোনওভাবেই বিজেপিতে যোগদান করব না। আমাদের না জানিয়ে কী ভাবে এই নাম তালিকায় তোলা হল ভাবতেই পারছি না।” এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তরুণ সাহা। তিনি তৃণমূলের বিদায়ী বিধায়ক মালা সাহার স্বামী।
বিজেপির প্রার্থী ঘোষণা হতেই জেলা জুড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়ে গেল। বিজেপির বিভিন্ন কার্যালয়ে ভাঙচুর, আগুন জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধের অভিযোগ বিজেপি নেতা কর্মীদেরই বিরুদ্ধে।
বিস্তারিত পড়ুন: ‘দুর্নীতিপরায়ণ’ প্রার্থী, মালদহের হরিশচন্দ্রপুরে জ্বলছে বিক্ষোভের আগুন
দিল্লি থেকে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়েছে বিজেপির। সেখানে চৌরঙ্গীতে দলের মুখ করা হয়েছে প্রয়াত কংগ্রেস নেতা সোমেন মিত্রের স্ত্রী শিখা মিত্রকে (Sikha Mitra)। এদিকে তালিকায় নাম শুনেই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন সোমেন-জায়া। জানিয়ে দিলেন, এ ঘোষণার কোনও বাস্তব ভিত্তিই নেই। তাঁর সঙ্গে কোনওরকম কথা না বলেই নাম ঘোষণা করা হয়েছে, দাবি শিখার।
বিস্তারিত পড়ুন: ‘আমি কোনওভাবেই বিজেপির প্রার্থী হচ্ছি না’, নাম ঘোষণার পরই ক্ষোভে ফেটে পড়লেন সোমেন-জায়া
আবারও প্রার্থী ঘোষণা হতেই অসন্তোষের আগুন বিজেপি (BJP) কর্মীদের অন্দরে। প্রার্থী পছন্দ না হওয়ায় দলীয় কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল বিজেপি কর্মীদেরই একাংশের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল দুর্গাপুর।
বিস্তারিত পড়ুন: কর্নেল দীপ্তাংশুকে প্রার্থী করতেই অসন্তোষের আগুন, ‘ও তো দলবদলু’ বলছেন আদি বিজেপিরা
পছন্দসই প্রার্থী দেয়নি দল। অভিযোগ, রাগে জলপাইগুড়ির দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায় বিজেপি কর্মীদেরই একাংশ। আগুন ধরিয়ে চলে বিক্ষোভ প্রদর্শন। পরিস্থিতি সামাল দিতে নামানো হয় র্যাফ। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী নিয়ে পৌঁছন ডিএসপি সমীর পাল। বিক্ষোভকারী বিজেপি কর্মীদের দাবি, টাকার বিনিময়ে জলপাইগুড়ি বিধানসভা আসন তৃণমূলের হাতে তুলে দিয়েছেন জেলা নেতৃত্ব।
বিস্তারিত পড়ুন: ‘টাকার বদলে প্রার্থী ঠিক হয়েছে’, ক্ষোভে দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর, রণক্ষেত্র জলপাইগুড়িতে নামল র্যাফ
বিজেপির প্রায় পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আরও বেশ কয়েকটি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করল ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট। নতুন তালিকাতেই রয়েছে আইএসএফ-র তুরুপের তাস নওশাদ সিদ্দিকির নাম। যেমন জল্পনা আগে থেকেই সৃষ্টি হয়েছিল, তাতে সিলমোহর দিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সংখ্যালঘু অধ্যুষিত আসন ভাঙড়ে প্রার্থী করা হয়েছে আব্বাস সিদ্দিকির ভাইকে। যে আসনগুলিতে জয়ের গন্ধ আইএসএফ পেয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম এই ভাঙড়। আর সেখানেই ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের চেয়ারম্যানকে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
এ ছাড়াও পূর্ব ক্যানিং বিধানসভা কেন্দ্রের প্রার্থী করা হয়েছে গাজি সাহাবুদ্দিন সিরাজিকে। মগরাহাট পশ্চিম কেন্দ্রের প্রার্থী হয়েছেন শিক্ষক আন্দোলনের নেতা মইদুল ইসলাম। মধ্যমগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের সংযুক্ত প্রার্থী করা হয়েছে ভূমিপুত্র বিশ্বজিৎ মাইতিকে। দেগঙ্গা বিধানসভা আসনে সংযুক্ত মোর্চা তথা আইএসএফ সমর্থিত প্রার্থী হয়েছেন করিম আলি। একই সঙ্গে হাড়োয়ায় ফিরোজ মোল্লা ও জাঙ্গিপাড়ায় শেখ মইনুদ্দিনকে প্রার্থী করেছে আইএসএফ।
পশ্চিমবঙ্গে আরও এক দফায় বিধানসভা ভোটের (West Bengal Assembly Election 2021) প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করল বিজেপি (BJP)। রাজধানীর সদর দফতরে এ দিন সাংবাদিক বৈঠক করে এ দিন ১৫৭ জন প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। বিধানসভা ভোটের তৃতীয় ও চতুর্থ দফার ৭৫ টি আসনের মধ্যে ৬৩ টি আসনের প্রার্থী তালিকা গত রবিবার ঘোষণা করে বিজেপি।দীর্ঘ দিন বাদে মুকুল রায় নির্বাচনী যুদ্ধে নামছেন বিজেপি সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি মুকুল রায়। তালিকায় নাম রয়েছে সাংসদ জগন্নাথ সরকার-সহ রাজ্য বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য, রাহুল সিনহার। যদিও ২৯৪ টি আসনে প্রার্থীদের নাম এখনও প্রকাশ্যে আনেনি বিজেপি। ১০ টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা বাকি রয়েছে।
বিস্তারিত পড়ুন: শ্রাবন্তী-বৈশালীর হাতে বিজেপির টিকিট, এ বারও খালি হাত জটুর
বৃহস্পতিবার কোতুলপুরে প্রচারে গিয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী শীতল কপাট। তিনি জানিয়েছেন, প্রচার চলার মাঝেই এক ব্যক্তি তাঁকে জুতো পেটা করতে শুরু করে। এমনকি তাঁর সঙ্গে থাকা কর্মীদেরও মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি। কর্মীকে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে, এক কর্মীর মোবাইলও ভেঙে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। বিজেপি প্রার্থী বলেন, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা অতর্কিতে হামলা চালিয়েছে। অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
বিস্তারিত পড়ুন: বিজেপি প্রার্থীকে ঘাটালে জুতো পেটা, অভিযুক্ত তৃণমূল
পঞ্চম ও ষষ্ঠ দফার প্রার্থী তালিকা বৃহস্পতিবারই বিকেলেই ঘোষণা করতে পারে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তার আগে সম্ভাব্য তালিকায় একাধিক চেনা মুখ থাকতে পারেন বলে জল্পনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। একদিকে যেমন মুকুল রায়ের ফের ভোট ময়দানে নামার সম্ভাবনা প্রবল হয়েছে। তেমনই মানুষের কাছে পরিচিত মুখ তুলে ধরতে আরও একাধিক সাংসদকে টিকিট দিতে পারে বিজেপি। বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর হাবরা থেকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে লড়তে পারেন বলে খবর।
অন্যদিকে, কৃষ্ণনগর উত্তর কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হতে পারেন মুকুল রায়। কৃষ্ণনগর দক্ষিণে প্রার্থী হতে পারেন কল্যাণ চৌবে। রানাঘাটে প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে আরেক সাংসদ জগন্নাথ সরকারের। উলুবেড়িয়া দক্ষিণ কেন্দ্রে প্রার্থী হতে পারেন অভিনেত্রী পাপিয়া অধিকারী। হাবরা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হতে পারেন সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। হাবরা থেকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে লড়তে পারেন তিনি। নোয়াপাড়া থেকে লড়তে সুনীল সিংকে প্রার্থী করতে পারে বিজেপি। শ্যামপুকুরের সম্ভাব্য প্রার্থী প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের সঙ্গে শুভেন্দু অভিকারীর রোড শো করার কথা ছিল সোনাচূড়ায়। কিন্তু সোনাচূড়ার দিকে এগোতেই বিজেপি কর্মীদের লক্ষ্য করে আঘাত করা হয় বলে অভিযোগ। এক বিজেপি কর্মীর মাথায় লাঠির আঘাত লাগে। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নন্দীগ্রাম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর শুভেন্দুর জনসংযোগ কর্মসূচীর জন্য তৈরি একটি মঞ্চ ভেঙে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ। তৃণমূল সমর্থকদের দিকেই আঙুল তুলছে বিজেপি।
বিস্তারিত পড়ুন: নন্দীগ্রামে বিজেপি কর্মীর মাথায় লাঠির আঘাত, কমিশনে যাবেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
গড়বেতার সভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিম মেদিনীপুরে তিনটি জনসভা রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
পুরুলিয়ার মানুষের সার্বিক উন্নয়নে একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি শোনা গেল তাঁর মুখে। জল সমস্যা থেকে শুরু করে আদিবাসী উন্নয়নকে হাতিয়ার করেই জঙ্গলমহলের মন জয় করতে চাইলেন তিনি। বক্তব্যের শুরুতেই পুরুলিয়া মানুষের জলকষ্টের কথা উল্লেখ করেন মোদী। তিনি বলেন, ‘এই মাটি ভগবান রাম ও মা সীতার বনবাসের সাক্ষী।’ রামায়ণের কাহিনী উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বনবাসের সময় যখন মা সীতার পিপাসা পেয়েছিল, তখন শ্রী রাম মাটিতে তির মেরে জল বের করেছিলেন। আর আজ সেই পুরুলিয়ায় জলের সঙ্কট।’
বিস্তারিত পড়ুন: বনবাসে ‘মা সীতা’র পিপাসা মিটলেও পুরুলিয়া আজও তৃষ্ণার্ত, মমতাকে তোপ মোদীর
আর কিছুক্ষণ পরই সভা শুরু করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পুরুলিয়ায় নামল তাঁর হেলিকপ্টার। সেনা হেলিকপ্টার থেকে নামলেন তিনি। হেলিপ্যাড থেকে কনভয় করে সভাস্থলে পৌঁছবেন তিনি। ভাঙড়া নবকুঞ্জ ময়দানে সভা করবেন তিনি।
অণ্ডালে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখান থেকে যাবেন পুরুলিয়ার দিকে। এ দিন পুরুলিয়ায় সভা করবেন তিনি। অণ্ডাল থেকে হেলিকপ্টারে পুরুলিয়ার দিকে রওনা দেবেন তিনি।
ভোট এগিয়ে আসতেই সামনে আসছে বোমাবাজির ছবি। ‘এক ডজন বোমা ছোড়া হয়েছে আমার বাড়ি তথা অফিস লক্ষ্য করে।’ বুধবার সন্ধেয় ভিডিয়ো এবং ছবি প্রকাশ করে এই অভিযোগ জানিয়েছেন সাংসদ অর্জুন সিং। তিনি লিখেছেন ‘আজ সন্ধ্যায় আমার বাড়ি সহ কার্যালয় ‘মজদুর ভবন’ এর কাছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বোমাবাজি করে। স্থানীয় লোকজন আতঙ্কে ভুগছেন।’
বিস্তারিত পড়ুন: অর্জুন সিং-এর বাড়ি-গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা, পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ সাংসদের
প্রার্থী তালিকায় তাঁর নাম থাকার সম্ভাবনা ছিল। বুধবার বৈঠকে তা নিয়ে আলোচনাও হয়েছে। তবে তিনি যে বিধানসভা ভোটে লড়বেন না। বৃহস্পতাবের সে কথা জানিয়ে দিলেন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, রাজনীতি করলেই যে ভোটে লড়তে হবে এমনটা নয়। প্রণব মুখাপাধ্যায়ের উদাহরণ টানেন তিনি। বলেন, সংগঠন করাটাও গুরুত্বপূর্ণ।
এ দিন নির্বাচনী প্রচারের জন্য অত্যাধুনিক বিশেষ গাড়ির উদ্বোধন করেন তিনি। নিউটাউনে যোধভিমের বাড়ী থেকে নির্বাচনী প্রচারের বিশেষ গাড়ির উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। নির্বাচনী প্রচারের জন্য রাজ্যে অত্যাধুনিক বিশেষ গাড়ি এনেছে বিজেপি। গোটা গাড়িটিতে গেরুয়া রঙে রাঙানো হয়েছে। বাংলার কৃষ্টি, বাংলার সৃষ্টি, বাংলার ঐতিহ্য, বাংলার মন্দির,বাংলা তথা দেশের মনীষীদের ছবির পাশাপাশি বাংলার রয়েল বেঙ্গল টাইগারের ছবি দেখা যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের ছবি রয়েছে। বিজেপির দলীয় প্রতীক পদ্মের ছবিও রয়েছে। বাংলার মন্দিরের ছবিও রয়েছে। ‘এই বার ২০০ পার’, ‘লক্ষ্য সোনার বাংলা’, ‘বদল হবে হাল ফিরবে’, ‘সবাই মিলে লড়ব সোনার বাংলা গড়ব’, সব এমনই স্লোগান লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
আজ পুরুলিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে আসার আগে বুধবার রাতে বাংলায় টুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। লিখেছেন, ‘আগামিকাল, ১৮ই মার্চ আমি আমার পশ্চিমবঙ্গের ভাই ও বোনেদের মধ্যে উপস্থিত থাকার সুযোগ পেয়ে আনন্দিত। আমি পুরুলিয়ায় একটি জনসভায় বক্তব্য রাখবো। পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে, পরিবর্তনের আকাঙ্খা জেগেছে। বিজেপি-র সুশাসনের কর্মসূচী জনগণের মধ্যে এক সুরেলা ধ্বনি তুলেছে।’