দেবের বিয়ে কবে? এবার মনের কথা বলে দিলেন নায়ক
টলিউডের প্রথম সারির নায়কদের সকলেই প্রায় বিবাহিত। টলিপাড়া পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের বিয়ের জন্য অপেক্ষা করে ছিল কয়েক বছর। এখন বিয়ের পর সদ্য বাবা হয়েছেন পরমব্রত। প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়, নায়ক জিত্, যিশু সেনগুপ্ত, ঋত্বিক চক্রবর্তী, শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় অনেকটা আগেই বাবা হয়েছেন। তাঁদের সন্তানরা কেউ বাংলা ছবিতে ডেবিউ করে ফেলেছেন, কেউ ডেবিউ করার অপেক্ষায় রয়েছেন। এখন চর্চা নায়ক দেবকে নিয়ে। তাঁর সঙ্গে নায়িকা রুক্মিণী মৈত্রর ব্যক্তিগত জীবনে নজরকাড়া জুটি।

টলিউডের প্রথম সারির নায়কদের সকলেই প্রায় বিবাহিত। টলিপাড়া পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের বিয়ের জন্য অপেক্ষা করে ছিল কয়েক বছর। এখন বিয়ের পর সদ্য বাবা হয়েছেন পরমব্রত। প্রসেনজিত্ চট্টোপাধ্যায়, নায়ক জিত্, যিশু সেনগুপ্ত, ঋত্বিক চক্রবর্তী, শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় অনেকটা আগেই বাবা হয়েছেন। তাঁদের সন্তানরা কেউ বাংলা ছবিতে ডেবিউ করে ফেলেছেন, কেউ ডেবিউ করার অপেক্ষায় রয়েছেন। এখন চর্চা নায়ক দেবকে নিয়ে। তাঁর সঙ্গে নায়িকা রুক্মিণী মৈত্রর ব্যক্তিগত জীবনে নজরকাড়া জুটি।
দেব কবে বিয়ে করবেন, সে কথা জানতে চান তাঁর অনুরাগীরা। সম্প্রতি নায়ককে একটা সাক্ষাত্কারে প্রশ্ন করা হয়েছিল, দেবের প্রেম বা বিয়ে নিয়ে। তাতে নায়ক বললেন, ”আমি যেভাবে আছি খুব ভালো আছি। যাঁর সঙ্গে আছি খুব ভালো আছি। যদি বিয়ের কথা জিজ্ঞাসা করেন, তা হলে বলি, বিয়েটা ডেস্টিনির উপর ছেড়ে দিয়েছি। মাথার মধ্যে প্ল্যানিং চলছে। খুব শীঘ্রই জানতে পারবেন।” দেব যে বিয়ে নিয়ে প্ল্যানিং করতে শুরু করেছেন, এই খবরেই খুশি তাঁর অনুরাগীরা। এই বিয়ের সাজপোশাক থেকে জাঁকজমক, সব কিছু নিয়েই টলিপাড়া জুড়ে চর্চা থাকবে তুঙ্গে, তা আশা করা যায়।
দেবকে এটাও প্রশ্ন করা হয়েছিল, তিনি কি বাবা হতে চান? প্রশ্ন শুনে প্রথমে হেসে ফেলেন দেব। নায়কের বক্তব্য, ”তার আগে তো বিয়ে করতে হবে?” কিন্তু দেব কবে বিয়ে করবেন, এই প্রশ্ন তো বেশ কয়েকবার করা হয়ে গিয়েছে। তাই তিনি বাবা হতে চান কিনা, সেই প্রশ্নটাই আবার করা হয়। উত্তরে তিনি বলেন, ”অবশ্যই আমি চাই, আমার পরিবার হোক। বিষয়টা আমি ডেস্টিনির হাতে ছেড়ে দিয়েছি।”
প্রতি বছর দুর্গাপুজোর ঠিক পরেই বেড়াতে যান দেব। সঙ্গে থাকেন তাঁর বান্ধবী রুক্মিণী মৈত্র। এবার একাদশীর দিন থেকেই কাজ শুরু করে দিয়েছেন দেব। সেই প্রসঙ্গে নায়ক বললেন, ”বেড়াতে যাব। কিন্তু ‘রঘু ডাকাত’ এত বড় ছবি ছিল, শ্রীকান্তদা (প্রযোজক শ্রীকান্ত মোহতা) বলল, পুজোর সময়ে কোথাও না যেতে। দুর্গাপুজোর পরে আমরা ছবিটা নিয়ে কথা বলতে চাইছিলাম। কারণ তখন সাক্ষাত্কারের প্রশ্নগুলো আলাদা হবে। সাংবাদিকরা ছবিটা দেখে নেবেন। সেই কারণে একাদশীর দিন থেকেই কাজ করতে হচ্ছে।”
