দুর্গাপুজোতে হুলিগানইজম কোন গান উপহার দিল?
“মেলার গান” দিয়ে নজরকাড়ার পর দুর্গাপুজোতে হুলিগানইজম কোন গান উপহার দিল? ফিরে এল তাঁদের দ্বিতীয় গানের ভিডিয়ো নিয়ে। নাম “পুজোর গান”। সদ্য মুক্তি পেয়েছে এই গান। প্রতিরোধ, বিশ্বাস এবং ঐক্যের থিম উদযাপন করে এই গান, যেখানে সংগ্রাম, ভক্তি ও আনন্দের গল্প একসূত্রে গাঁথা। দুর্গাপুজো মানে শুধু উপাসনা নয়, বরং এটি পরিচয়, গর্ব এবং একতার উৎসব, সে বার্তা দিতে চেয়েছে এই গান।

“মেলার গান” দিয়ে নজরকাড়ার পর দুর্গাপুজোতে হুলিগানইজম কোন গান উপহার দিল? ফিরে এল তাঁদের দ্বিতীয় গানের ভিডিয়ো নিয়ে। নাম “পুজোর গান”। সদ্য মুক্তি পেয়েছে এই গান। প্রতিরোধ, বিশ্বাস এবং ঐক্যের থিম উদযাপন করে এই গান, যেখানে সংগ্রাম, ভক্তি ও আনন্দের গল্প একসূত্রে গাঁথা। দুর্গাপুজো মানে শুধু উপাসনা নয়, বরং এটি পরিচয়, গর্ব এবং একতার উৎসব, সে বার্তা দিতে চেয়েছে এই গান।
গানের প্রকাশ উপলক্ষে অনির্বাণ ভট্টাচার্য বললেন, “এই গানটি মানুষের আত্মার প্রতি আমাদের স্যালুট, তাঁদের লড়াই, তাঁদের বিশ্বাস এবং পুজোর সময়ের আনন্দের প্রতি। আমরা এমন কিছু তৈরি করতে চেয়েছি যা একদিকে মাটির গন্ধ মাখা, আবার অন্যদিকে আন্তর্জাতিক।” দেবরাজ ভট্টাচার্য যোগ করেন, “সঙ্গীতের একতাবদ্ধ করার শক্তি আছে, আর ‘পুজোর গান’ দিয়ে আমরা ছন্দ, শক্তি আর আবেগের মাধ্যমে সবাইকে একসঙ্গে আনতে চেয়েছি।” শুভদীপ গুহর বক্তব্য, “প্রতিটি বিট, প্রতিটি শব্দ সাজানো হয়েছে মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে প্রতিধ্বনিত হওয়ার জন্য।”
‘মেলার গান’ নজর কাড়ার পর শহরে কয়েকটি অনুষ্ঠান করেছে এই গানের দল। সম্প্রতি একটা অনুষ্ঠান নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছে। সেখানে গানের মধ্যে কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের নাম নেওয়া হয়েছিল। এই নিয়ে কিছু মানুষ গানের পক্ষে কথা বলেছেন। অনেকে আবার অনির্বাণ ভট্টাচার্যর পদক্ষেপ ঘিরে কিছু প্রশ্ন তুলেছেন। এমন পরিস্থিতিতে দুর্গাপুজোর গান যে নজর কেড়ে নেবে, সে প্রত্যাশা ছিল। গানের কথা, সুর, সমাজভাবনা সব দিক থেকেই সঙ্গীতপ্রেমীদের মনে গেঁথে যাচ্ছে এই গান।
