বিয়ের দিনে পুরুত মশাইকে তাড়া দেন কাজল, কী কাণ্ড ঘটেছিল জানুন
বেশিরভাগ কনে বিয়ের দিনে নার্ভাস থাকেন। কিন্তু কাজল স্বীকার করেছেন যে, তাঁর হাবভাব পুরোপুরি উল্টো ছিল। একটা সাক্ষাৎকারে তিনি একবার শেয়ার করেছিলেন, নিজের বিয়েতে দারুণ মজা করেছিলেন নায়িকা। যখন তাঁর পরিবারের মানুষরাই যাবতীয় কাজের দায়িত্ব সামলেছিলেন। তাঁর বোনরা ডেকোরেশন থেকে শুরু করে নিমন্ত্রণ পর্যন্ত সব কিছু ম্যানেজ করেছিলেন, আর কাজল শুধু সাজগোজ করছিলেন, সারা দিন হেসে কাটিয়ে দিয়েছিলেন।

বেশিরভাগ কনে বিয়ের দিনে নার্ভাস থাকেন। কিন্তু কাজল স্বীকার করেছেন যে, তাঁর হাবভাব পুরোপুরি উল্টো ছিল। একটা সাক্ষাৎকারে তিনি একবার শেয়ার করেছিলেন, নিজের বিয়েতে দারুণ মজা করেছিলেন নায়িকা। যখন তাঁর পরিবারের মানুষরাই যাবতীয় কাজের দায়িত্ব সামলেছিলেন। তাঁর বোনরা ডেকোরেশন থেকে শুরু করে নিমন্ত্রণ পর্যন্ত সব কিছু ম্যানেজ করেছিলেন, আর কাজল শুধু সাজগোজ করছিলেন, সারা দিন হেসে কাটিয়ে দিয়েছিলেন।
কাজল একটা মজার মুহূর্তের কথা জানিয়েছেন, যখন তিনি বিয়ের রীতিনীতির সময় বেশি সময় বসে থাকতে পারছিলেন না। তিনি খোলাখুলিভাবে অজয়কে বলেছিলেন, পুরুত মশাই যেন বলেন “তাড়াতাড়ি করুন”! এতে তাঁর খোলামেলা স্বভাবটি স্পষ্ট হয়। ১৯৯৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি, তাঁদের বিয়েটি ছিল অত্যন্ত ব্যক্তিগত — মাত্র ৫০ জন ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়স্বজন অংশ নিয়েছিলেন এই উদযাপনে। সে সময় সোশ্যাল মিডিয়ার কোনও উপস্থিতি ছিল না। কাজল স্বীকার করেন, দিনের শেষে তিনি তাঁর লিপস্টিক বা চেহারা নিয়ে মোটেও চিন্তিত ছিলেন না। যার ফলে তিনি নিজের মতো করে বিয়ে উপভোগ করতে পেরেছিলেন।
কাজল ও অজয় দেবগণের প্রথম দেখা হয়েছিল একটা ছবির সেটে। বহু বছর প্রেম করার পর, তাঁদের বাস্তব জীবনের রসায়ন স্ক্রিনেও দুর্দান্তভাবে প্রকাশ পেয়েছে। ‘পেয়ার তো হোনা হি থা’-তে তাঁরা একসঙ্গে দারুণ কাজ করেছিলেন। পরে ‘রাজু চাচা’ ও ‘ইউ মি অউর হাম’ ছবিতেও একসঙ্গে দেখা গিয়েছে দম্পতিকে। তাঁদের রসায়ন আবারও প্রশংসিত হয় ‘তানাজি: দ্য আনসাং ওয়ারিয়র’ ছবিতে, যা বিশাল হিট হয়েছিল।
