মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করতে হবে! তাই কী বড় সিদ্ধান্ত নেন রূপাঞ্জনা?
Rupanjana MItra: ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন অভিনেত্রী রূপাঞ্জনা মিত্র। সে সময় শাসক দল বিরোধী অনেক কথাই বলতে শোনা গিয়েছিল অভিনেত্রীর মুখে। তবে সে সময় নিজের দলের নেতা দিলীপ ঘোষকেও একহাত নিয়েছিলেন অভিনেত্রী। কিন্তু অনেক দিন হয়ে গেল তাঁকে আর সক্রিয় রাজনীতিতে দেখা যায় না।
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন অভিনেত্রী রূপাঞ্জনা মিত্র। সে সময় শাসক দল বিরোধী অনেক কথাই বলতে শোনা গিয়েছিল অভিনেত্রীর মুখে। তবে সে সময় নিজের দলের নেতা দিলীপ ঘোষকেও একহাত নিয়েছিলেন অভিনেত্রী। কিন্তু অনেক দিন হয়ে গেল তাঁকে আর সক্রিয় রাজনীতিতে দেখা যায় না। লোকসভা নির্বাচনেও তাঁকে দেখা যায়নি কোনও রাজনৈতিক মঞ্চে। কিন্তু এখনও বিজেপির সদস্য হিসাবে অনেকেই তাঁকে চিহ্নিত করেন। কিন্তু এর মাঝে আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে অভিনেত্রীর নাম। কারণ, মঙ্গলবার নিজের সমাজমাধ্যমের পাতায় একটি লম্বা পোস্ট করেন অভিনেত্রী। যেখানে দেখা যাচ্ছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের তরফে তাঁর জন্য এসেছে বিজয়ার উপহার। যা পেয়ে অবশ্যই আপ্লুত অভিনেত্রী।
View this post on Instagram
শাড়ি এবং পাঞ্জাবীর ছবি পোস্ট করে অভিনেত্রী লেখেন, “মাননীয়া, ২০০৭ থেকে আপনাকে লড়াইয়ের ময়দানে দেখেছি, তখন অল্প বয়েস আমারো, তাই আবেগের সুনামিতে আমিও গা ভাসিয়ে ছিলাম। তারপর একটা গোটা দশক, অনেক কিছু শুনলাম, দেখলাম, বুঝলাম। জানার ইচ্ছে আরও বাড়ল বলেই কিছু বছর রাজনীতির সঙ্গে ছিলাম, অব্যশই এক অন্য দলে।” রূপাঞ্জনার দাবি, তাঁকে বলা হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রী এবং তাঁর সম্মানকে আক্রমণ করতে। কারণ,তিন সেই দলের কাছে থ্রেট। অভিনেত্রী লেখেন, “আপনার কাছে শুধু একটাই আবেদন আপনি আরো সংবেদনশীল হন যাতে আমাদের পুরোনো দিদিকে আমরা ফিরে পাই।” তবে অভিনেত্রীর এই পোস্ট দেখে নেটপাড়ায় বিস্তর আলোচনা শুরু হয়েছে।
রূপাঞ্জনার সমালোচনায় অনেকে অনেক ধরনের পোস্ট করেছেন। অনেকে আবার মন্তব্য তাঁকে ‘চটি চাটা’বলে মন্তব্য করেছেন। সেই প্রসঙ্গে আরও একটি পোস্ট করেন রূপাঞ্জনা। তিনি লেখেন, “নতুন নামকরণ হল আমার নীরবে চটি চাটা। একটা পোস্ট ব্যস আর কে দেখে।” উল্লেখ্য, কিছু দিন আগে দীর্ঘ দিনের প্রেমিক রাতুল মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেছেন অভিনেত্রী। তাঁর একটি ছেলেও আছে। স্বামী এবং সন্তান নিয়ে সুখে সংসার করছেন রূপাঞ্জনা।