AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Arijit Singh Birthday: অরিজিতের জন্মদিনে পেট ভরল ক্ষুধার্ত শিশুদের, দুঃস্থদের মুখে অন্ন তুলে দেওয়ার দায়িত্ব নিলেন গায়কের বাবা

Arijit Singh: মাত্র ১৮ বছর বয়সে 'ফেম গুরুকুল' থেকে যাত্রা শুরু অরিজিতের। কে ভেবেছিল বলিউড সুরকার অনু মালিকের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত ওই ছেলে আজ বিশ্ব দরবারে দেশের গর্ব হয়ে উঠবে? সাফল্যের শীর্ষে থেকেও কীভাবে পা মাটিতে রাখতে হয়, তা বারবার শিখিয়ে যান অরিজিত, যেভাবে অবলীলায় তিনি গেয়ে ওঠেন গান।

Arijit Singh Birthday: অরিজিতের জন্মদিনে পেট ভরল ক্ষুধার্ত শিশুদের, দুঃস্থদের মুখে অন্ন তুলে দেওয়ার দায়িত্ব নিলেন গায়কের বাবা
অরিজিতের জন্মদিনে পেট ভরল ক্ষুধার্ত শিশুদের, দুঃস্থদের মুখে অন্ন তুলে দেওয়ার দায়িত্ব নিলেন গায়কের বাবা
| Edited By: | Updated on: Apr 26, 2023 | 1:30 PM
Share

কারও কাছে তিনি ব্যথার মলম, কারও আবার নিত্যদিনের মন ভাল করার সঙ্গী। আবার অনেকের কাছেই আবেগের অপর নাম অরিজিৎ সিং (Arijit Singh)। তাঁর গানে মুগ্ধ হবেন নাকি জীবনধারায়? উত্তর দিতে সন্দেহাতীতভাবেই বেগ পেতে হবে আপনাকে। জিয়াগঞ্জের (Jiagunj) সেই সহজ, সরল ছেলে আজ গিটার হাতে বিশ্ব কাঁপাচ্ছে। যাঁকে নিয়ে এত কথা, এত আলোচনা সেই মানুষটাই প্রচারের আলো থেকে বরাবরই থাকেন অনেকটা দূরে। ২৫ এপ্রিল ৩৬-এ পা দিলেন সবার প্রিয় অরিজিৎ। সহজ মানুষের জন্মদিনটাও পালন হল সহজভাবেই। দুঃস্থ শিশুদের পেট ভরল গায়কের জন্মদিনে (Birthday)

লোকে তাঁকে বলে ‘ভগবানের আপন হাতে বানানো ছেলে।’ স্টেজে ‘ঝোরা’, ‘ঝিলিক’গিটার হাতে ফ্যানেদের অন্য জগতে নিয়ে যান তিনি। আর স্টেজের বাইরে হারিয়ে যান প্রাণের শহর জিয়াগঞ্জে। অত্যন্ত ছাপোষা জীবনযাপনে বিশ্বাসী অরিজিৎ। জন্মদিনে আড়ম্বর বরাবরই অপছন্দ তাঁর। আর প্রত্যেকটা দিনের মতোই এই দিনটাও কাটাতে চান সেভাবেই। সদ্য অস্ট্রেলিয়া থেকে কনসার্ট শেষ করে ফিরেছেন। এরই মাঝে জন্মদিন। কাছের মানুষদের সঙ্গেই কাটালেন ৩৬তম জন্মদিনটা। তবে বাবার মন কি আর মানে! তাঁর আপনভোলা ছেলের জন্য তাই জন্মদিনের আয়োজনটাও হল অন্যভাবে। অরিজিতের বাবা সুরেন্দ্র সিং ওরফে কাক্কা সিং-এর জিয়াগঞ্জে একটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। সেখানেই ছেলের জন্মদিনে দুঃস্থ মানুষদের পেট ভরে খাওয়ানোর উদ্য়োগ নিয়েছিলেন তিনি। ওইদিন রেস্তোরাঁর দুয়ার খোলা ছিল সকলের জন্য। সুরেন্দ্র সিং মনে করেন, মানুষের আশীর্বাদই এই জায়গায় নিয়ে গিয়েছে অরিজিতকে। তাই সাধারণ মানুষের সেবা করেই ছেলের জন্মদিনটা স্পেশাল করে তুলতে চাইলেন তিনি।

মাত্র ১৮ বছর বয়সে ‘ফেম গুরুকুল’ থেকে যাত্রা শুরু অরিজিতের। কে ভেবেছিল বলিউড সুরকার অনু মালিকের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত ওই ছেলে আজ বিশ্ব দরবারে দেশের গর্ব হয়ে উঠবে? সাফল্যের শীর্ষে থেকেও কীভাবে পা মাটিতে রাখতে হয়, তা বারবার শিখিয়ে যান অরিজিত, যেভাবে অবলীলায় তিনি গেয়ে ওঠেন গান। জন্মদিনে গায়কের তরফে কোনও পার্টির আয়োজন করা না-হলেও ফ্যানেরা কি আর তা মানবেন? নিজেরাই নিজেদের মতো করে পালন করলেন গুরুদেবের জন্মদিন। ওই দিন বহরমপুর গোরাবাজারের এক ক্লাবের পক্ষ থেকে পালিত হয়েছে অরিজিতের জন্মদিন। তাঁর চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ‘ধৃতি ফাউনডেশন’-এর তরফেও সন্ধ্য়ায় জন্মদিনের অনুষ্ঠানের আয়োজনের ব্যাবস্থা ছিল। তবে অরিজিতের অনুরোধেই বিশেষ আড়ম্বর থাকেনি সেখানেও।