AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

টলিপাড়ায় লাগাতার ভাঙন! চুপ রইলেন না শ্রীলেখা, কাকে তুলোধনা অভিনেত্রীর?

Sreelekha Mitra: টলিপাড়ায় হচ্ছেটা কী? একের পর এক সংসার ভাঙার খবরে চারিদিকে তোলপাড়। কিছু দিন আগেই শোনা গিয়েছে যিশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তের সংসার ভাঙছে। এদিকে এই তালিকায় সাম্প্রতিক সংযোজন ঋষি কৌশিক ও তাঁর স্ত্রী দেবযানী চক্রবর্তী।

টলিপাড়ায় লাগাতার ভাঙন! চুপ রইলেন না শ্রীলেখা, কাকে তুলোধনা অভিনেত্রীর?
শ্রীলেখা মিত্র
| Updated on: Jul 26, 2024 | 2:25 PM
Share

টলিপাড়ায় হচ্ছেটা কী? একের পর এক সংসার ভাঙার খবরে চারিদিকে তোলপাড়। কিছু দিন আগেই শোনা গিয়েছে যিশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তের সংসার ভাঙছে। এদিকে এই তালিকায় সাম্প্রতিক সংযোজন ঋষি কৌশিক ও তাঁর স্ত্রী দেবযানী চক্রবর্তী। শোনা যাচ্ছে আলাদা থাকছেন তাঁরাও। সম্পর্কও আর আগের মতো নেই। টলিউডের অন্দরে যখন এই নিয়ে চলছে ফিসফাস তখন ক্ষোভ উগরে দিলেন অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। চুপ রইলেন না তিনি। কাকে তুলোধনা অভিনেত্রীর?

একটি পোস্ট করেছেন শ্রীলেখা। সেই পোস্টে তিনি লেখেন, “নিজেদের জীবন নিয়ে বাঁচুন। কার বিয়ে হচ্ছে, কার বিচ্ছেদ হচ্ছে এই সব নিয়ে কেন পড়ে আছেন? সকলেই সীমারেখাকে শ্রদ্ধা করা উচিৎ। নিজের সীমাটাও তৈরি করুন। কারও ব্যক্তিগত জীবন অন্যের জন্য নয়। সবাই যে যার মতো ভাল থাকুন আর ভাল রাখুন।” যে সব মানুষ তথাকথিত গসিপে খুঁজে পাচ্ছেন ভাল থাকার রসদ, তাঁদের উদ্দেশেই এমন বার্তা শ্রীলেখার।

যদিও শ্রীলেখা এমন বললেও আলোচনা থামছে কই। সামাজিক মাধ্যমে যিশু কন্যার বাবাকে আনফলো করে দেওয়ার ঘটনা থেকে শুরু করে নাম না করেই ঋষি কৌশিকের স্ত্রীকে তুলোধনা– আলোচনা যেন থামার নয়। গতকাল রাত্রে সামাজিক মাধ্যমে এক ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন ঋষি। সেখানে থাকে বলতে শোনা যায়, ““একটা ছোট্ট গল্প বলি। একটা ছেলে ও মেয়ের বিয়ে হয়। তবে ছেলেটি আগেই বুঝতে পারে মেয়েটির সঙ্গে আকাশপাতাল ফারাক। ছেলেটি একটা সাধারণ জীবন যাপন করে ওদিকে মেয়েটি উড়নচন্ডী, বেপরোয়া। ছেলেটি বিয়ে করতে চায়নি। মেয়েটিই বারবার বলতে থাকে, সে নিজেকে বদলে ফেলব। ছেলেটি বারবার বারণ করেছিল। কিন্তু মেয়েটি মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। যাই হোক, তাঁদের বিয়ে হয়। দেখতে দেখতে ছয় মাস কেটেও যায়। তবে হনিমুন পিরিয়ড চলে যাওয়ার পরেই ছেলেটা বুঝতে পারে মেয়েটি নিজেকে বদলানো তো দূর সে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। এভাবে দিক কাটতে থাকে। দু’জনের কর্মক্ষেত্র আলাদা। ছেলেটি কিন্তু কাজের দিকে তাঁর পাশেই থাকে। কথায় কথায় ছেলেটির সঙ্গে দুর্ব্যবহার কিন্তু থামে না। ছেলেটি তাও কিছু বলে না। দাঁতে দাঁত চেপে সব সহ্য করতে থাকে। কারণ যে কোনও মধ্যবিত্ত বাড়ির ছেলেমেয়েই সংসার ভাঙতে চায় না। তবে সংসার তো এভাবে হয় না। সহ্যেরও তো একটি সীমা থাকে!”