কুমার গৌরবের সঙ্গে প্রেম পরিনতি পায়নি বিজয়তা পণ্ডিতের, কেন মুখ খুললেন নায়িকা
১৯৮১সালে মুক্তি পায় 'লাভ স্টোরি ' এই ছবিটির মাধ্যমেই কুমার গৌরবকে লঞ্চ করেন অভিনেতা পরিচালক প্রযোজক রাজেন্দ্র কুমার। কুমার গৌরব রাতারাতি চকলেট বয় ইমেজ নিয়ে বিখ্যাত হল। যদিও পরবর্তী সময়ে সেইভাবে স্টার হতে পারেনি। এই ছবিতে একজন নবাগতাকে দেখা যায়, নাম বিজয়তা পণ্ডিত। সম্প্রতি একটি জাতীয় স্তরের পডকাস্টে এসে বিজয়তা এক বিস্ফোরক কথা বললেন।

সিনেমার স্যুটিং করতে গিয়ে প্রেম নতুন কিছু নয়, বহু প্রেম তৈরি হয়, কোন প্রেম পরিনতি পায় আবার কিছু প্রেম মধুর স্মৃতি হয়ে থেকে যায়। তবে এমন অনেক প্রেম হয়, যেখানে প্রেমের সঙ্গে জড়িয়ে থআকে কিছু ত্ক্ত অভিজ্ঞতা। সময়ের সঙ্গে সেই সব প্রেম চর্চা কমে যায়, তবে স্মৃতির ধুলা উড়ে অনেক প্রেম কাহিনি আবার খহরের শিরনামে উঠে আসে। তেমনই এক প্রেম কাহিনি উঁকি দিল লাভ স্টোরি ছবির নায়িকার কথায়।
১৯৮১সালে মুক্তি পায় ‘লাভ স্টোরি ‘ এই ছবিটির মাধ্যমেই কুমার গৌরবকে লঞ্চ করেন অভিনেতা পরিচালক প্রযোজক রাজেন্দ্র কুমার। কুমার গৌরব রাতারাতি চকলেট বয় ইমেজ নিয়ে বিখ্যাত হল। যদিও পরবর্তী সময়ে সেইভাবে স্টার হতে পারেনি। এই ছবিতে একজন নবাগতাকে দেখা যায়, নাম বিজয়তা পণ্ডিত। সম্প্রতি একটি জাতীয় স্তরের পডকাস্টে এসে বিজয়তা এক বিস্ফোরক কথা বললেন।
বিজয়তা জানিয়েছেন, ‘লাভ স্টোরি শ্যুট করতে গিয়ে কুমার গৌরব ও বিজয়েতার মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। সেই সম্পর্ককে মেনে নিতেন না রাজেন্দ্র কুমার। এই সাক্ষাৎকারে বিজয়তা বলেন, ” আমার আর কুমার গৌরবের অল্প বয়স তখন। লাভ স্টোরি দুজনেরই প্রথম ছবি। এই ছবির শ্যুট করতে করতেই প্রেম হয় আমাদের মধ্যে। তবে আমার,সঙ্গে আমার দিদি মায়া থাকত। ও সব সময়ই আমায় বলত বান্টি মানে গৌরবের সঙ্গে এত মেলামেশা করোনা। একটা রেস্ট্রিকশন থাকতই। তবে শট্ একসঙ্গে দিতাম, আর বান্টি( কুমার গৌরব) আমায় হারাতে থাকত। আমাও ভাল লাগত ওর সঙ্গে সময় কাটাতে। তবে রাজেন্দ্র আঙ্কেল একদম পছন্দ করতনা আমাদের সম্পর্ককে। বান্টিকে বলতে দেখেছি, বান্টি কেন সময় নষ্ট করছে , এখনতো ছোট ও , এটা কেরিয়ার তৈরির সময়। প্রেমের সময় নয়। কুমার গৌরব তার বাবার প্রিন্স, তার জন্য প্রিন্সেস আনবেন। কোন বড়লোক সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে বৌ এনে দেবেন । এই কথায় কুমার গৌরব অবশ্য বলতেন, যে আমাকে পছন্দ করেন, তাই কথা না বলে থাকতেই পারবেনা। পরের দিকে আমি অবশ্য ঐ বিষয় থেকে বেরিয়ে আসতে চেয়েছিলাম। ঐ পরিস্থিতিটা পছন্দ করতাম না । তবে কি করবো হৃদয় তো কারোর বারন শোনে না। ”





