চোখের সামনে রেখা-অমিতাভকে এ কোন অবস্থায় দেখেন জয়া, থামেনি সেদিন চোখের জল
Relationship Controversy: প্রকাশ মেহরার 'মুকদ্দর কি সিকন্দর' ছবিতে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল অমিতাভ-রেখাকে। ছবিটি মুক্তির আগে তা প্রজেকশন রুমে দেখতে এসেছিলেন গোটা বচ্চন পরিবার।
অমিতাভ বচ্চন-রেখা-জয়া বচ্চন– বি-টাউনে এই তিন মানুষকে নিয়ে কিসসা প্রচুর। কিছু রটনা, আবার কিছু সত্য। অমিতাভ-রেখার প্রেম নিয়ে আজও চলে চর্চা। আচ্ছা, স্বামী আর স্বামীর ‘রিউমারড প্রেমিকা’কে চোখের সামনে ঘনিষ্ঠ হতে দেখে কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে স্ত্রীর? কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল জয়া বচ্চনের? সেই গল্পই শুনে নেওয়া যাক। ঘটনাটি আবার পরবর্তীতে শেয়ার করেছিলেন গল্পের তথাকথিত ‘খলনায়িকা’ রেখাই। প্রকাশ মেহরার ‘মুকদ্দর কি সিকন্দর’ ছবিতে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল অমিতাভ-রেখাকে। ছবিটি মুক্তির আগে তা প্রজেকশন রুমে দেখতে এসেছিলেন গোটা বচ্চন পরিবার।
জয়া বসেছিলেন সামনের সারিতে। অন্যদিকে অমিতাভ তাঁর বাবা-মায়ের সঙ্গে বসেছিলেন পিছনের সারিতে। রেখার কথায়, “আমি জয়া দিদিকে যতটা দেখতে পারছিলাম ওরা পারছিল না”। হঠাৎ করেই রেখা দেখেন, জয়ার গাল দিয়ে টপটপ করে গড়িয়ে পড়ছে জল। তাঁর চোখ নাকি জলে ভরে উঠেছে। ওদিকে স্ক্রিনে তখন জমিয়ে রোম্যান্স করছেন অমিতাভ-রেখা। স্বামীকে অন্য মেয়ের সঙ্গে এতটা ঘনিষ্ঠ হতে দেখে নাকি সহ্যই করতে পারেননি জয়া, দাবি রেখার।
ওই ছবির পরেই রেখার সঙ্গে কাজ করতে অস্বীকার করেন অমিতাভ। যদিও ১৯৮১ সালে ‘সিলসিলা’ ছবিতে আবার তাঁদের একত্রে কাজ করতে দেখা গিয়েছিল। শোনা যায়, ওই ছবির পরে নাকি রেখা-জয়ার সম্পর্কেরও অবনতি ঘটে। যদিও রেখার দাবি, জয়া আজও তাঁর কাছে দিদিভাই। তিনি ভালবাসেন আগের মতোই। সত্যিই কি তাই? ইন্ডাস্ট্রি অবশ্য এমনটা মনে করে না!