AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘কোনও পুরুষ এভাবে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি’! মন ভাঙল শ্রীময়ীর

Kanchan-Sreemoyee: কেন সবাই রেগে রয়েছে শ্রীময়ী ও কাঞ্চনের উপর? ৬ মার্চ (বুধবার) কাঞ্চন মল্লিক-শ্রীময়ী চট্টরাজের বিয়ের রিসেপশনকে কেন্দ্র করে যে অনুষ্ঠান ছিল, তাতে ড্রাইভার এবং নিরাপত্তারক্ষীদের প্রবেশের ক্ষেত্রে ছিল ‘না’, অর্থাৎ নিষেধাজ্ঞা।

'কোনও পুরুষ এভাবে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি'! মন ভাঙল শ্রীময়ীর
কাঞ্চন-শ্রীময়ী।
| Edited By: | Updated on: Mar 11, 2024 | 8:52 PM
Share

নিরাপত্তারক্ষী ও ড্রাইভার কাণ্ডের রেশ ফিকে হয়নি। এরই মধ্যে শ্রীময়ী চট্টরাজ ও কাঞ্চন মল্লিকের জীবনে নতুন ‘মশলা’। শ্রীময়ীর বিশ্বাস নিয়ে খেলা হয়েছে ছিনিমিনি! খেলেছে কে? অষ্টমঙ্গলায় বাবার বাড়ি এসেছেন শ্রীময়ী। একের পর এক ছবি শেয়ার করছেন। এমনই এক ভিডিয়ো দেখা যাচ্ছে এক খুদেকে শ্রীময়ী বলছেন, “আমার বিয়ে হয়ে গিয়েছে। তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?’খুদে সরাসরি সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতেই তিনি ফের বলেন, “কোনও পুরুষ আমার সঙ্গে এভাবে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি। কেউ আমাকে রিফিউজ করেনি”। মজার ছলেই করা ভিডিয়োটি। বাচ্চাটি সম্ভবত তাঁর বোনপো। তবে তাঁদের ওই ভিডিয়ো নিয়েও হচ্ছে আলোচনা। অনেকেই বলছে, “কোনও অপরাধ বোধ নেই। আপনার বিশ্বাস নিয়ে সত্যি খেলা উচিৎ।”

কেন সবাই রেগে রয়েছে শ্রীময়ী ও কাঞ্চনের উপর? ৬ মার্চ (বুধবার) কাঞ্চন মল্লিক-শ্রীময়ী চট্টরাজের বিয়ের রিসেপশনকে কেন্দ্র করে যে অনুষ্ঠান ছিল, তাতে ড্রাইভার এবং নিরাপত্তারক্ষীদের প্রবেশের ক্ষেত্রে ছিল ‘না’, অর্থাৎ নিষেধাজ্ঞা। ভেন্যুতে ঢোকার মুখেই বড় প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল: “Please! Press And Personal Securities And Drivers Are Not Allowed. Inconvenience Is Regretted”, যার বাংলা অনুবাদ করলে হয়, “প্লিজ়! সংবাদমাধ্যম, ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষী এবং গাড়ির চালকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ…।”

এই প্ল্যাকার্ড দেখেই রেগে যান নেটিজেনদের একটা বড় অংশ। তাঁরা প্রশ্ন তোলেন, “এভাবে লেখা যায়”? কাঞ্চন অবশ্য এ নিয়ে টিভিনাইন বাংলার কাছে মুখ খুলেছিলেন। তিনি বলেন, ” ভেন্যুতে আমরা বলেছিলাম, আপনারা দয়া করে বলবেন, যাঁরা-যাঁরা আসছেন আমন্ত্রিতদের সঙ্গে, তাঁরা ফার্স্ট ফ্লোরে অপেক্ষা করবেন, বাকিরা উঠে আসবেন। গেস্ট লিস্টেরও ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল ভেন্যুতে। এবং তাঁরা (এক্ষেত্রে ভেন্যু কর্তৃপক্ষ) সেটা বুঝে কী লিখেছেন, আমি জানিই না। আমি ব্যক্তিগতভাবে কাউকে অপমান করিনি অনুষ্ঠানে। কেউ বলতে পারবেন না দূর-দূর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার যদি কেউ সেটাকে খুঁচিয়ে-খুঁচিয়ে অন্য মানে তৈরি করেন, কিছুই তো করতে পারব না। আমার কাছে কেয়ার গিভার মানুষ, ড্রাইভার মানুষ, পাইলট মানুষ, নিরাপত্তারক্ষীরা মানুষ, আমার কাছে মিডিয়ার লোকেরাও মানুষ। আমি তাঁদের নিজে থেকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একেবারেই অপমান করতে চাইনি। এই সমস্ত কিছুতে আমার কোনও দায় নেই। আমি কিচ্ছু লিখতে বলিনি। তা-ও বলছি, তাতে যদি কারও খারাপ লেগে থাকে, আমি তাঁদের কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।” যদিও ট্রোলিং থামেনি, হচ্ছে সমালোচনা।