Magnesium Foods: রাতে ঠিকমতো ঘুম হয় না? এই ৬ ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর খাবার খান
ঘুমের সমস্যা ডায়াবেটিস, মানসিক অবসাদ, ওবেসিটির মতো একাধিক শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়া শারীরিক ক্লান্তি, দুর্বলতা থাকেই। কিন্তু ঘুমের সমস্যায় কেন ভুগছেন? সেটা কি ভেবে দেখেছেন? রাতে ঘুম না হওয়ার পিছনে বিভিন্ন কারণ দায়ী। অনেক সময় দেহে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি থাকলেও ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়।
রাতে ঠিকমতো ঘুম হয় না। চোখের পাতায় ঘুম ধরতে রাত ২টো বেজে যায়। সময়মতো ঘুমিয়ে পড়লেও বার বার ঘুম ভেঙে যায়। ঘুম গভীর হয় না। ঘুমের সমস্যা ডায়াবেটিস, মানসিক অবসাদ, ওবেসিটির মতো একাধিক শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়া শারীরিক ক্লান্তি, দুর্বলতা থাকেই। কিন্তু ঘুমের সমস্যায় কেন ভুগছেন? সেটা কি ভেবে দেখেছেন? রাতে ঘুম না হওয়ার পিছনে বিভিন্ন কারণ দায়ী। অনেক সময় দেহে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি থাকলেও ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়।
দেহে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি থাকলে ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়। পাশাপাশি পেশিতে টান ধরা, ক্র্যাম্প, ক্লান্তি, হার্টবিটের গতি অনিয়মিত হয়ে পড়া, উচ্চ রক্তচাপের মতো একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। দেহে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করা যায় খাওয়া-দাওয়ার মাধ্যমে। কোন-কোন খাবার খেয়ে দেহে ম্যাগনেসিয়ামের চাহিদা পূরণ করবেন, জেনে নিন।
আমন্ড: আমন্ডের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। ১০০ গ্রাম আমন্ডের মধ্যে ২৬৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। স্ন্যাকস হিসেবে আমন্ড খেতে পারেন। এভাবে সহজেই দেহে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে পারেন।
এই খবরটিও পড়ুন
কুমড়োর দানা: ১০০ গ্রাম কুমড়োর দানার মধ্যে ৫৩৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাবেন। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দূর করতে দুর্দান্ত কাজ করে কুমড়োর দানা। ওটস, টক দই কিংবা স্যালাদে কুমড়োর দানা মিশিয়ে খেতে পারেন।
অ্যাভোকাডো: স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে অনেকেই অ্যাভোকাডো শুরু করেছেন। ১০০ গ্রাম অ্যাভোকাডোর মধ্যে ২৯ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। এছাড়াও ভিটামিন ই, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট পাওয়া যায় এই ফল। স্যালাদ, স্যান্ডউইচ বা স্মুদি বানিয়ে অ্যাডোকাডো খেতে পারেন।
পালং শাক: পুষ্টিতে ভরপুর পালং শাক। ১০০ গ্রাম পালং শাকের মধ্যে ৭৯ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। ম্যাগনেসিয়ামের পাশাপাশি আরও ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মেলে এই শাকের মধ্যে। শাকচচ্চড়ি ছাড়াও স্যুপ, স্যালাদ হিসেবেও খেতে পারেন পালং শাক।
কিনোয়া: ওজন কমানোর জন্য অনেকেই কিনোয়া খান। ১০০ গ্রাম রান্না করা কিনোয়ার মধ্যে ১৯৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পেয়ে যাবেন। এই দানাশস্যের মধ্যে গ্লুটেনও নেই। তাই কিনোয়া খেয়ে একাধিক রোগের ঝুঁকি কমাতে পারবেন।
ডার্ক চকোলেট: ১০০ গ্রাম ডার্ক চকোলেটের মধ্যে ২২৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। এছাড়াও ডার্ক চকোলেটের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে।