নম্বরদাতা ও পরীক্ষকের স্বাক্ষর রয়েছে এই মার্কশিটগুলিতে, অর্থাৎ দু’বার রেজাল্টগুলি যাচাই করা হয়েছে। এরপরও কীভাবে এই ভুলগুলি থেকে গেল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। মুঙ্গের বিশ্ববিদ্যালয়ের কন্ট্রোলার ডঃ রমাশিস পুর্ভে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে গাফিলতি স্বীকার করে নিয়েছেন এবং  উত্তরপত্র পুনর্যাচাইয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। গোটা ঘটনার তদন্ত শেষ হওয়ার পর রেজাল্ট প্রকাশ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

রেজাল্টে ভুল-ভ্রান্তির জন্য তিনিও সাফাই দিয়েছেন যে, তাড়াহুড়োর মাঝে ফল প্রকাশ করতে গিয়ে নম্বরপত্র ছাপার সময় এই ভুল হয়েছে।

যে সমস্ত পড়ুয়ারা নিজেদের খাতা পুনরায় যাচাই করাতে চান, তাদের আগামী ১০ মে-র মধ্যে কলেজের প্রিন্সিপালের কাছে আবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। কলেজগুলিতে ইতিমধ্যেই এই সংক্রান্ত নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগেও একাধিকবার বিহারের স্কুল-কলেজের পরীক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। পরীক্ষার পদাধিকারীদের সাধারণ জ্ঞান শুনে চক্ষু চড়কগাছ হয়ে গিয়েছিল সাধারণ মানুষের।