AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ED Raid: ছ’টি সংস্থায় তল্লাশি অভিযান ইডি-র, মার্চেন্ট আইডি, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে বাজেয়াপ্ত ১৭ কোটি টাকা

Enforcement Directorate: ইডি জানিয়েছে, তল্লাশি অভিযান চলাকালীন চিনা ব্যক্তিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত সংস্থাগুলির মার্চেন্ট আইডি ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ১৭ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

ED Raid: ছ'টি সংস্থায় তল্লাশি অভিযান ইডি-র, মার্চেন্ট আইডি, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে বাজেয়াপ্ত ১৭ কোটি টাকা
ফোটো সৌজন্য-গুগল
| Edited By: | Updated on: Sep 03, 2022 | 5:11 PM
Share

নয়া দিল্লি: চিনা ব্যক্তিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ‘বেআইনি’ অ্যাপভিত্তিক ঋণের তদন্তে নেমে বেঙ্গালুরুর অনলাইন পেমেন্ট সংস্থা রেজ়র পে, পেটিএম এবং ক্যাশফ্রি সহ মোট ছয়টি সংস্থার অফিসে অভিযান চালালো কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টেরেট। শুক্রবার থেকেই কর্নাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরু বিভিন্ন অফিসে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল ইডি গোয়েন্দারা, শনিবার কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে বিবৃতি জারি করে এমনটাই জানানো হয়েছে। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে এখনও বেঙ্গালুরুর বিভিন্ন অংশে তল্লাশি অভিযান চলছে।

ইডি জানিয়েছে, তল্লাশি অভিযান চলাকালীন চিনা ব্যক্তিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত সংস্থাগুলির মার্চেন্ট আইডি ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ১৭ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ইডির অভিযোগ, এই সংস্থাগুলি ভারতীয়দের নথি জাল করে এবং ভুয়ো নথি দিয়ে তাদের সংস্থার ডিরেক্টর বানিয়ে বেআইনিভাবে টাকা আয় করে। ইডি জানিয়েছে, এই সব সংস্থাগুলিই চিনা ব্যক্তিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এই তল্লাশি অভিযান প্রসঙ্গে ইডি বলেছে, “আমাদের নজরে এসেছে এই সংস্থাগুলিতে বিভিন্ন মার্চেন্ট আইডি ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে পেমেন্ট গেটওয়ে ও ব্যাঙ্কের মাধ্যমে সন্দেহজনক ও বেআইনি ব্যবসা চলছে। চিনা ব্যক্তিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত রেজ়র পে প্রাইভেট লিমিটেড, পেটিএম পেমেন্টস সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেড এবং ক্যাশফ্রি পেমেন্ট সহ অন্যান্য সংস্থাগুলি এই তদন্ত অভিযানের আওতায় রয়েছে।”

কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে, বিভিন্ন মার্চেন্ট আইডি ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে যে আর্থিক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে তারই তদন্ত করা হয়েছে। এই সংস্থাগুলিতে কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রকে যে ঠিকানা নথিভুক্ত রয়েছে, তা আদতে ভুয়ো ঠিকানা। ইডি জানিয়েছে, বেঙ্গালুরু পুলিশের সাইবার ক্রাইম স্টেশনে নথিভুক্ত ১৮টি এফআইআরের ভিত্তিতে বেআইনি আর্থিক লেনদেন মামলার তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। একাধিক ব্যক্তি ও সংস্থার বিরুদ্ধে ঋণগ্রহীতাদের থেকে তোলাবাজি ও হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে।