Manohar Lal Khattar: ‘আরে এ তো মুখ্যমন্ত্রী!’, বাসে টিকিট কাটতে গিয়ে হতবাক যাত্রীরা, তারপর…
Haryana: আর পাঁচটা যাত্রীর মতো বাসের ভাড়াও দেন মুখ্য়মন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর। কন্ডাক্টরের সঙ্গেও কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। কন্ডাক্টর মুখ্য়মন্ত্রীকে ই-টিকিটিং সিস্টেম সম্পর্কে বোঝান। এদিকে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে সরকারি বাসে বসে থাকতে দেখে অবাক যাত্রীরা।
চণ্ডীগঢ়: টিকিট কাটবেন বলে কন্ডাক্টরের দিকে ভাড়া এগিয়ে দিয়েছিলেন, চোখ তুলতেই হঠাৎ মনে হল কন্ডাক্টরের পাশে দাঁড়ানো লোকটিকে খুব চেনা চেনা লাগছে। কোথায় দেখেছেন, এই ভাবতে ভাবতেই ফের মোবাইল ঘাঁটতে শুরু করেছিলেন, হঠাৎ মনে পড়ল। আরে এতে মুখ্যমন্ত্রী! সঙ্গে সঙ্গেই শোরগোল পড়ে গেল যাত্রীদের মধ্যে। তাঁদের দেখে হেসে ফেললেন মুখ্যমন্ত্রীও। পাশে বসেই গল্প জুড়লেন বাসযাত্রীদের সঙ্গে। জানতে চাইলেন তাদের সমস্যার কথাও।
রবিবার হঠাৎই হরিয়ানা রোডওয়েজের কর্নল-চণ্ডীগঢ় বাসে চাপেন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর (Manohar Lal Khattar)। আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট অবধি তিনি বাসে চেপেই যান। আর পাঁচটা যাত্রীর মতো বাসের ভাড়াও দেন তিনি। কন্ডাক্টরের সঙ্গেও কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। কন্ডাক্টর মুখ্য়মন্ত্রীকে ই-টিকিটিং সিস্টেম সম্পর্কে বোঝান। এদিকে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে সরকারি বাসে বসে থাকতে দেখে অবাক যাত্রীরা।
आज करनाल से चण्डीगढ़ आते हुए एक यादगार और अद्भुत सफर का अनुभव हुआ…
जनता का सेवक होने के नाते उनके जीवन के सफर को भी और यात्रा के सुख-दुःख को भी जानने की कोशिश की।
म्हारे प्रदेश की शान… हरियाणा रोडवेज के साथ यह शानदार अनुभव रहा।
सफर में पंजाब के एक यात्री का सुझाव और हमारी… pic.twitter.com/AUioVJ7gHo
— Manohar Lal (@mlkhattar) November 5, 2023
এক্স হ্যান্ডেলে বাস যাত্রার সেই ছবি পোস্ট করে মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর লেখেন, ” কর্নল থেকে চণ্ডীগঢ় ফেরার পথে আজ অসাধারণ ও স্মরণীয় যাত্রার অভিজ্ঞতা হল। সরকারি কর্মী হিসাবে আমি সাধারণ মানুষের যাত্রা, তাঁদের সুখ-দুঃখ বোঝার চেষ্টা করছিলাম। হরিয়ানা রোডওয়েজ, যা আমাদের রাজ্যের গর্ব, তাতে চ়ড়ে অসাধারণ অভিজ্ঞতা হল। এই যাত্রা আমাকে সবসময় উদ্বুদ্ধ করবে রাজ্যের আরও উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করতে।”
অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রীকে বাসে দেখে আপ্লুত যাত্রীরা। সঙ্গে সঙ্গে তারা মোবাইল বের করে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি ও ভিডিয়ো রেকর্ড করতে থাকেন। এক মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলান তাঁর স্বামীকে। মুখ্যমন্ত্রী আবার মজা করে বলেন, “আপনার স্ত্রী আপনার নামই মুখে আনছেন না।”