AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Eshan Chattopadhyay: বাঙালি ছেলের বিশ্বজোড়া খ্যাতি! ৩০ বছর পুরনো ধাঁধার উত্তর দিয়ে গোডেল জয়ী ঈশান

Eshan Chattopadhyay Cornell University: তবে এই মার্কিন অধ্যাপক আদ্যপান্ত ভারতীয় আবার বাঙালিও। ঈশানের স্কুলজীবনের পড়াশোনার সংক্রান্ত কোনও তথ্য পাওয়া সম্ভব হয়নি। তার লিঙ্কডিন মাধ্যম ধরে জানা গিয়েছে, ২০০৭ সালে আইআইটি কানপুর থেকে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে স্নাতকের পড়াশোনা করেছেন ঈশান।

Eshan Chattopadhyay: বাঙালি ছেলের বিশ্বজোড়া খ্যাতি! ৩০ বছর পুরনো ধাঁধার উত্তর দিয়ে গোডেল জয়ী ঈশান
ঈশান চট্টোপাধ্যায়Image Credit: X
| Updated on: Jun 20, 2025 | 5:57 PM
Share

নয়াদিল্লি: বাঙালি বিজ্ঞানীর বিশ্বজোড়া খ্যাতি। ৩০ বছর পুরনো অঙ্কের ধাঁধার জট কাটালেন তিনি। পেলেন গোডেল পুরষ্কার। তিনি নিউ ইয়র্কের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। সেখানে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়ান। আর সেই অধ্যাপনার পাশাপাশি অঙ্কের বড় জট কাটালেন তিনি। নাম ঈশান চট্টোপাধ্যায়।

কী বিষয়ে গবেষণা করে বিশ্বজোড়া খ্যাতি পেয়েছেন ঈশান?

টেক্সাস বিশ্ববিদ্য়ালয়ের অধ্য়াপক ডেভিড জুকারম্যানের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ব়্যান্ডামনেস এক্সট্র্যাকশন নিয়ে গবেষণা চালিয়েছিলেন ঈশান। সেই গবেষণাতেই মিলেছে সাফল্য। ৩০ বছর পুরনো অঙ্কের ধাঁধার জট কাটিয়েছেন এই দুই। কিন্তু এই ব়্যান্ডামনেস এক্সট্র্যাকশনটাই বা কী? বিশেষজ্ঞদের তরফে জানা গিয়েছে, অপেক্ষাকৃত দুর্বল কোনও সোর্স থেকে কীভাবে একটি সঠিক, যথাযথ ব়্যান্ডামনেস তৈরি করা যায়, সেই বিষয় নিজেদের গবেষণায় দর্শিয়েছেন ঈশান ও ডেভিড।

তবে এই মার্কিন অধ্যাপক আদ্যপান্ত ভারতীয় আবার বাঙালিও। ঈশানের স্কুলজীবনের পড়াশোনার সংক্রান্ত কোনও তথ্য পাওয়া সম্ভব হয়নি। তার লিঙ্কডিন মাধ্যম ধরে জানা গিয়েছে, ২০০৭ সালে আইআইটি কানপুর থেকে কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে স্নাতকের পড়াশোনা করেছেন ঈশান। ২০১১ সালে সেই পড়াশোনা শেষের পর গবেষণার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন তিনি।

সেই বছর টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিজের গবেষণার পড়াশোনা শুরু করেন ঈশান। যা চলে ২০১৬ সাল পর্যন্ত। তিনি স্নাতকোত্তরের পড়াশোনা করেছেন কিনা বা সরাসরি গবেষণা কাজে যুক্ত হয়েছেন কিনা এই নিয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। পড়াশোনা শেষের পর ২০১৭ সাল নাগাদ মাইক্রোসফ্টে কাজ করেন তিনি। তার ঠিক পরের বছরেই অধ্যাপক হিসাবে যোগ দেন কর্নেল বিশ্ববিধ্যালয়ে।