Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

আইন ভেঙেই কি চলছে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্প? কেন্দ্রের দাবি…

করোনাকালে এই কাজে কি অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবার আইন বিঘ্নিত হচ্ছে? একাধিক মহলে এই প্রশ্নের আলোচনা হয়েছে। সওয়াল গড়িয়েছে আদালতেও। এই প্রশ্নে কী জানাচ্ছে কেন্দ্র?

আইন ভেঙেই কি চলছে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্প? কেন্দ্রের দাবি...
ফাইল চিত্র
Follow Us:
| Updated on: Jun 06, 2021 | 10:17 PM

নয়া দিল্লি: করোনাকালেও অব্যাহত সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্ট (Central Vista Project)। দিল্লিতে লকডাউনেও কাজ চলছে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্টের। করোনাকালে এই কাজে কি অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবার আইন বিঘ্নিত হচ্ছে? একাধিক মহলে এই প্রশ্নের আলোচনা হয়েছে। সওয়াল গড়িয়েছে আদালতেও। এই প্রশ্নে কী জানাচ্ছে কেন্দ্র?

অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবার আইন ভাঙা হয়নি: বিবৃতি দিয়ে কেন্দ্র সাফ জানিয়েছে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পে অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবার আই ন্যূনতম বিঘ্নিত হয়নি। কেন্দ্র জানিয়েছে, দিল্লি দুর্যোগ মোকাবিলা দফতর ২০২১ সালের ১৯ এপ্রিল থেকে ২৬ এপ্রিল কার্ফু কায়েম করেছিল। যা ২ মে পর্যন্ত বর্ধিত হয়। দিল্লি দুর্যোগ মোকাবিলা দফতর জানিয়েছিল ১৯ তারিখ থেকে নির্মাণ কাজের জায়গায় যদি শ্রমিকরা থাকেন, তাহলে নির্মাণ কাজ চলতে পারে। এরপর দিল্লি পুলিশ অনুরোধের ভিত্তিতে নির্মাণ কাজের সামগ্রী পরিবহণের অনুমতি দেয়। দিল্লি পুলিশের অনুমতির ভিত্তিতেই কাজ হয়েছে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্টের।

আরও পড়ুন: সেন্ট্রাল ভিস্তায় ‘একটাও গাছ কাটা হবে না’, জল্পনা উড়িয়ে দাবি কেন্দ্রের

করোনা রোখার ব্যবস্থা: কেন্দ্র বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, নির্মাণ কাজের জায়গায় করোনা রোখার সব ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্র। সেখানে করোনাবিধির কোনও লঙ্ঘন হয়নি। উল্লেখ্য এর আগেও কেন্দ্র জানিয়েছিল, নির্মাণ কাজের জায়গায় করোনা পরীক্ষা করেই শ্রমিকরা কাজ করছেন।

আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যখাতের টাকায় সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্ট হচ্ছে? কেন্দ্রের উত্তর…

দিল্লি হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ: করোনাকালে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্টের কাজ হয়েছে। মহামারির সময়ে এই কাজ কি আদৌ যুক্তিযুক্ত? এই সম্পর্কিত জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল দিল্লি হাইকোর্টে। সেন্ট্রাল ভিস্তা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। যেহেতু শ্রমিকরা করোনাকালে নির্মাণ কাজে রয়েছেন, তাই কাজ বন্ধ করার প্রশ্নই ওঠে না। এমনই পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট।

মামলার পর্যবেক্ষণে প্রধান বিচারপতি ডিএন পটেল ও বিচারপতি জ্যোতি সিংয়ের ডিভিসন বেঞ্চ আবেদনকারীকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানারও নির্দেশ দিয়েছেন। পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট জানিয়েছে, এই কাজকে সুপ্রিম কোর্ট মান্যতা দিয়েছে। ২০২১ সালের নভেম্বর মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ হওয়ার কথা। তাই কাজ চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছে দুই বিচারপতির ডিভিসন বেঞ্চ।

আরও পড়ুন: সেন্ট্রাল ভিস্তায় ‘একটাও গাছ কাটা হবে না’, জল্পনা উড়িয়ে দাবি কেন্দ্রের