AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

India-China Meeting: মিলল না সদর্থক কোনও উত্তর, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার জট কাটাতে রাজি ভারত-চিন

Line of Actual Control: মঙ্গলবার ভারত ও চিনের তরফে যৌথ বিবৃতি পেশ করে জানানো হয়, সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে আলোচনার মাধ্যমে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা ঘিরে তৈরি সমস্যাগুলির দ্রুত সমাধান খুঁজে বের করতে রাজি হয়েছে দুই দেশ।

India-China Meeting: মিলল না সদর্থক কোনও উত্তর, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার জট কাটাতে রাজি ভারত-চিন
ফাইল চিত্রImage Credit: ANI
| Edited By: | Updated on: Aug 16, 2023 | 10:38 AM
Share

নয়া দিল্লি: পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (Line of Actual Control) নিয়ে ২০২০ সাল থেকেই বিরোধ ভারত ও চিনের মধ্যে। ২০২০ সালের জুন মাসেই রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয় গালওয়ান উপত্যকায় (Galwan Clash)। এরপর তিন বছর কেটে গিয়েছে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়ে বিরোধ মেটাতে মাঝে একাধিকবার সেনা ও কূটনৈতিক স্তরে বৈঠক হয়েছে। তবে সমাধান সূত্র মেলেনি। সোমবার, ১৪ অগস্ট পূর্ব লাদাখের চুসুল-মল্ডোয় ১৯তম কর্পস কম্যান্ডার বৈঠক (19th Corps Commander Meeting) হয়। সেনা সূত্রে খবর, সীমান্ত নিয়ে সমস্যার সমাধানে দুই দেশের তরফে নতুন কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। তবে দুই দেশই দ্রুত সেনা প্রত্যাহার করতে রাজি হয়েছেন।

মঙ্গলবার ভারত ও চিনের তরফে যৌথ বিবৃতি পেশ করে জানানো হয়, সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে আলোচনার মাধ্যমে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা ঘিরে তৈরি সমস্যাগুলির দ্রুত সমাধান খুঁজে বের করতে রাজি হয়েছে দুই দেশ। সীমান্ত ও তার লাগোয়া এলাকাগুলিতে যাতে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকে, তা নিয়েও দুই দেশ একমত  হয়েছে।

সোমবারই ভারতের চুসুল-মল্ডো সেক্টরে ১৯তম সেনাস্তরীয় বৈঠকে বসেছিল ভারত ও চিন। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই বৈঠকে সীমান্ত প্রোটোকল অনুসরণ এবং দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষ এড়াতে সেনাদের মধ্যে পেট্রোলিংয়ের তথ্য় আদান-প্রদান নিয়েই আলোচনা হয়। দুই পক্ষই দীর্ঘ সময় ধরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার পশ্চিম সেক্টর নিয়ে যে সমস্যা রয়েছে, তা নিয়ে ইতিবাচক ও গঠনমূলক আলোচনা করে বলে জানানো হয়েছে যৌথ বিবৃতিতে।

সরকারি সূত্রে খবর, ওই বৈঠকে ভারতের তরফে দ্রুত সেনা প্রত্যাহারের জন্য প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সমস্ত পুরনো পেট্রোলিং পয়েন্টে যাতায়াতের দাবি জানানো হয়েছিল। তবে চিন সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেছে কি না, তা জানা যায়নি।