AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Donald Trump: ডোনাল্ড ট্রাম্পের নামে হবে ‘টেক সিটি’র রাস্তা! মুখ্যমন্ত্রী প্রস্তাব দিতেই তুমুল বিতর্ক

Hyderabad Road: মার্কিন কনসুলেট জেনারেল যেখানে অবস্থিত, সেই রাস্তাকে ডোনাল্ড ট্রাম্প অ্যাভিনিউ নামাঙ্কিত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। যদি এই প্রস্তাব গৃহীত হয়, তাহলে এই প্রথম কোনও মার্কিন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের নামে রাস্তার নাম রাখা হবে।    

Donald Trump: ডোনাল্ড ট্রাম্পের নামে হবে 'টেক সিটি'র রাস্তা! মুখ্যমন্ত্রী প্রস্তাব দিতেই তুমুল বিতর্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।Image Credit: PTI
| Updated on: Dec 08, 2025 | 11:26 AM
Share

হায়দরাবাদ: এটা ভারত নাকি আমেরিকা? ভারতের রাস্তার নাম হবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) নামে! এই প্রস্তাব নিয়েই বিতর্রক তুঙ্গে। হায়দরাবাদের একটি রাস্তার নাম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নামে করার প্রস্তাব দিয়েছেন তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি (Revanth Reddy)। আর এই প্রস্তাবনাকে কেন্দ্র করেই তীব্র বিতর্ক শুরু হয়েছে।

‘তেলঙ্গানা রাইজিং গ্লোবাল সামিট’-র আয়োজন করছে রাজ্য সরকার। এই আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বিশ্বের নজর টানতেই তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী ট্রাম্পের নামে রাস্তা নামাঙ্কিত করার প্রস্তাব দিয়েছেন।

জানা গিয়েছে, হায়দরাবাদে মার্কিন কনসুলেট জেনারেল যেখানে অবস্থিত, সেই রাস্তাকে ডোনাল্ড ট্রাম্প অ্যাভিনিউ নামাঙ্কিত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। যদি এই প্রস্তাব গৃহীত হয়, তাহলে এই প্রথম কোনও মার্কিন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টের নামে রাস্তার নাম রাখা হবে।

হায়দরাবাদ বর্তমানে দেশের প্রযুক্তি হাব। এর আগে ‘গুগল স্ট্রিট’, ‘মাইক্রোসফট রোড’ ও ‘উইপ্রো জংশন’ নামও রাখা হয়েছে রাজ্যে তাদের উপস্থিতি ও বিনিয়োগকে স্বীকৃতি দিতে।

রাজ্য সরকার ১০০ মিটারের গ্রিনফিল্ড রেডিয়াল রোড, যা নেহরু আউটার রিং রোডকে ফিউচার সিটির সঙ্গে জুড়েছে, তার নাম প্রয়াত শিল্পপতি রতন টাটার নামে নামাঙ্কিত করবে বলে জানিয়েছে।

এদিকে, রাজ্য সরকারের এই প্রস্তাবে আপত্তি করেছে বিজেপি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা সঞ্জয় কুমার দাবি করেছেন যে হায়দরাবাদের নাম বদলে ভাগ্যনগর রাখা উচিত, যা আগে ছিল। কংগ্রেস সরকারকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, “যদি কংগ্রেস সরকার নাম বদল করার জন্য এত উদগ্রীব হয়ে ওঠে, তাহলে এমন কিছু করা উচিত যার ইতিহাস এবং আসল কোনও অর্থ রয়েছে। যারাই ট্রেন্ডে থাকছে, রেবন্ত রেড্ডি তাদের নামেই জায়গার নাম বদলাচ্ছে। একমাত্র আমাদের পার্টিই সরকার নিয়ে প্রশ্ন তুলছে, সাধারণ মানুষের ইস্যু তুলে ধরছে।”