Union Minister Ashwini Vaishnaw: ‘সংবিধান জিতেছে’, আদালতে X-এর মুখ পুড়তেই পোস্ট কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের
Union Minister Ashwini Vaishnaw’s Post: দীর্ঘ বেশ কয়েক মাস ধরেইউ চলছিল শুনানি। গত জুলাই মাসে শুনানি শেষ হয়। শেষ পর্যন্ত সবপক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর হাইকোর্ট এক্সের পিটিশন খারিজ করে সাফ জানায় এই আবেদনের কোনও ভিত্তি নেই।

নয়া দিল্লি: কর্নাটক হাইকোর্টে বড়সড় ধাক্কা খেয়েছে ইলন মাস্কের সংস্থা এক্স। খবরটা আগেই সামনে এসেছিল। তা নিয়ে সামাজিক মাধ্যমগুলিতে চর্চাও শুরু হয়ে গিয়েছিল পুরোদমে। এরইমধ্যে এক্স হ্যান্ডেলে খবরটা শেয়ার করে উচ্ছ্বসিত পোস্ট করতে দেখা গেল কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে। লিখলেন, ‘সংবিধান জিতেছে’। যা দেখে ওয়াকিবহাল মহলের অনেকেই বলছেন, ভারতীয় সংবিধান যে কতটা দৃঢ় তাই যেন ঘুরপথে আরও একবার বিশ্বকে বুঝিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
সরকারের তরফে বেশ কিছু নির্দেশ দেওয়া হলেও তা মানতে চায়নি এক্স। উল্টে ভারত সরকারের ‘সহযোগ’ পোর্টালের বিরুদ্ধে কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিল। তাদের উপর অযাচিত হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সোজা চলে যায় কর্নাটক হাইকোর্টে। এক্সের স্পষ্ট দাবি ছিল যা বলা হচ্ছে সরকারের তরফে সেই ক্ষমতা আদপেই তাদের নেই। এক্সের দাবি, কেন্দ্রীয় সরকারের আদেশ তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা লঙ্ঘন করেছে। তবে দীর্ঘ শুনানির পর শেষ পর্যন্ত ন্য়ায়ালয়ে মুখ পুড়ল এক্সের।
Constitution wins
🔗 https://t.co/fE0H6gMQa5 pic.twitter.com/t5dMly93qv
— Ashwini Vaishnaw (@AshwiniVaishnaw) September 24, 2025
দীর্ঘ বেশ কয়েক মাস ধরেইউ চলছিল শুনানি। গত জুলাই মাসে শুনানি শেষ হয়। শেষ পর্যন্ত সবপক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর হাইকোর্ট এক্সের পিটিশন খারিজ করে সাফ জানায় এই আবেদনের কোনও ভিত্তি নেই। বিচারপতি এম নাগাপ্রসন্ন বলেন, “ভারতে কর্মরত যে কোনও বিদেশি সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিকে ভারতীয় আইন মেনে চলতে হবে। সহযোগ পোর্টাল নাগরিক ও সংস্থার মধ্যে সহযোগিতার কাজ করে। এটি একটি মেকানিজম যা সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে।”
