Durga Puja 2022 : ভিড় সামলাতে বন্ধ সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যারের লেজার শো, পরে চালু
Durga puja 2022: আজ মহাসপ্তমী। চলছে নব পত্রিকা স্নান। ষষ্ঠীতে দেবী বোধনের পর শুরু হয় মূল পর্ব।
আজ মহাসপ্তমী। চলছে নব পত্রিকা স্নান। ষষ্ঠীতে দেবী বোধনের পর শুরু হয় মূল পর্ব। তারপর আজ অর্থাৎ সপ্তমীর সকালে চলে কলাবউ বা নবপত্রিকা স্নান। প্রথমে কলাগাছে হলুদ মাখানো হয়। পরে সেটি নদীতে স্নান করানো হয়। এরপর শাড়ি পরিয়ে গাছটিকে নিয়ে আসা হয়। কলকাতা থেকে গোটা জেলা নিয়ম রীতি আচার ভোর থেকেই চলছে উমার বন্দনা।
LIVE NEWS & UPDATES
-
না জানিয়ে পুজো বন্ধ: সজল ঘোষ
সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যারের পুজোর প্রধান উদ্য়োক্তা বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। কলকাতা পুলিশের তরফে জানা গিয়েছে, সপ্তমীর রাতে অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েক জন দর্শনার্থী পুজো দেখতে এসে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলেও জানা গিয়েছে। কিন্তু পুজো বন্ধের পরই নিজের ক্ষোভ গোপন করেননি সজল ঘোষ। টিভি৯ বাংলায় তিনি বলেছেন, “পুলিশ না জানিয়েই পুজো বন্ধ করেছে। এই পুজোতে মানুষ আসবেন। এই পুজো উদ্বোধন করাতে আমরা মুখ্যমন্ত্রীকে ডাকিনি। পুলিশ অডিয়ো-ভিডিয়ো বন্ধ করে দিতে বলেছে। তা এখন বন্ধ রয়েছে। মাঠের আলো জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা পরিকল্পিতও হতে পারে।” যদিও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পুরোপুরি নয়। সাময়িক বন্ধ করা হয়েছে লেবুতলা পার্কের এই দুর্গামণ্ডপ। পুলিশ জানিয়েছে, লাইট ও সাউন্ড বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মণ্ডপ পুরোপুরি বন্ধ করা হয়নি।
-
মুদিয়ালিতে দর্শনার্থীদের ভিড়
মুদিয়ালির পুজো মণ্ডপে দর্শনার্থীদের ভিড়
-
-
১২ জন পুরোহিতের একসঙ্গে আরতি
মাতকাতপুর এলাকার যুবক সংঘের পরিচালনায় মাতকাতপুর সর্বজনীন দুর্গোৎসব পুজো কমিটির এ বার দুর্গাপুজোর সপ্তমীতে মহাআরতি হয়েছে সপ্তমীর সন্ধ্যায় । নবদুর্গার সন্ধ্যা আরতি শুরু হয়েছে । ১২ জন ব্রাহ্মণ একসাথে সন্ধ্যা আরতি করেছেন। দুর্গার ন’টি রূপ এখানে তুলে ধরা হয়েছে।
-
সপ্তমীর সন্ধ্যারতি
-
মুসলিমদের টাকায় দুর্গাপুজো কান্দিতে
মুসলিম ভাইদের আর্থিক সহযোগিতাতেই শুরু কান্দি মহালন্দি বাবুপাড়া সর্বজনীন দুর্গাপুজো। এ বছর সেই পুজো ৩০তম বছরে পড়ল। তখন থেকেই সম্প্রীতির বার্তা বহন করে আসছে মহলন্দীর ওই গ্রাম। ১৯৯২ সালের আগে গ্রামে একটি মাত্র জমিদার বাড়ির পুজো অর্থাৎ বাবুদের পুজোয হত। সেখানে হয়তো সবাই প্রবেশ করতে পারতো না এবং ওই গ্রামে বেশিরভাগ হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী। সে সব মানুষদের সহযোগিতা করতে মুসলিম ভাইয়েরা প্রায় বেশিরভাগ অংশ আর্থিকভাবে সহযোগিতা করে এবং সেই থেকেই পূজিত হয়ে আসছে মা। প্রতি বছর প্রতিমার তৈরি থেকে নিরঞ্জন পর্যন্ত খরচের প্রায় ৬০ শতাংশ মুসলিম ভাইয়েরাই করে আসেন।
-
-
সুরুচিতেও বিপুল জনসমাগম
-
শ্রীভূমি স্পোর্টিংয়ে জনজোয়ার
গত বছরের মতো এ বছরের পুজো শুরুর আগে থেকেই দর্শনার্থীরা ভিড় জমিয়েছেন শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের পুজো প্রাঙ্গনে। এ বছরে তাদের মণ্ডপ তৈরি হয়েছে ভ্য়াটিকান সিটির আদলে। সপ্তমীর সন্ধ্যায় সেই মণ্ডপ দেখতে ভিড় উপচে পড়েছে। সপ্তমীর সন্ধ্যায় জনজোয়ার লেকটাউনের এই পুজোয়।
শ্রীভূমিতে দর্শনার্থীদের ভিড়
-
উর্দিধারী ‘পুলিশ কাকুদের’ সঙ্গে পুজোর আনন্দে মেতে উঠলো যৌনকর্মীদের সন্তানরা
পুজোর আনন্দ ভাগ করে নিতে যখন বাড়ির গৃহিণী থেকে শুরু করে মা-বোনেরা উৎসাহের সঙ্গে পুরো দুর্গাপুজো পালন করছে তখন অন্ধকারে নিজেদের পেশাকে সঙ্গী করে পুজোর দিনগুলো কাটাচ্ছেন যৌনপল্লীর পতিতারা। তাই তাঁদেরও উৎসবে সামিল করতে বসিরহাট পুলিশ জেলার পক্ষ থেকে মাটিয়া থানার সহযোগিতায় যৌনপল্লীর পতিতা ও তাঁদের শিশুদের পুজোর আনন্দ দিতে এগিয়ে আসা হল। যৌনপল্লীর ৪৫ জন শিশুর সঙ্গে মোট ১০০ জনকে পুজোর মধ্যে ক্ষণিকের আনন্দ দিতে এগিয়ে আসল বসিরহাট পুলিশ জেলার পুলিশ আধিকারিকরা।
মহাসপ্তমীতে তাদের জন্য মধ্যাহ্ন ভোজনের আয়োজন করল বসিরহাট পুলিশ জেলার মাটিয়া থানার পুলিশ। মধ্যাহ্নভোজের মেনুতে ছিল ফিস ফ্রাই, চিকেন বিরিয়ানি, চিকেন চাপ ও মিষ্টি, আইসক্রিম ও কোল্ড ড্রিংক্স। শিশুদের খেলার সরঞ্জাম দিয়ে পুজোর আনন্দকে আরও কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিল বসিরহাটের পুলিশ। এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন বসিরহাট পুলিশ জেলার সুপার জবি থমাস কে, বসিরহাট পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সৌতম বন্দ্যোপাধ্যায়, বাদুরিয়ার মহকুমা আরক্ষা আধিকারিক অভিজিৎ সিনহা মহাপাত্র, মাটিয়া থানার পুলিশ আধিকারিক তাপস ঘোষ সহ একাধিক পুলিশ আধিকারিক ও বিশিষ্ট সমাজসেবী সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায়। যৌনপল্লীর পতিতাদের সঙ্গে পুজোর আনন্দ ভাগ করে নিতে পেরে খুশি বসিরহাট পুলিশ জেলার আধিকারিকরা। অন্যদিকে পুজোর সময় ও মধ্যহ্ন ভোজ ও নতুন উপহার পেয়ে খুশি যৌনপল্লীর শিশু ও মা-বোনেরা।
-
দুর্গাপুজোর মণ্ডপে পরিবেশ সচেতনতা
শ্রীরামপুর চাতরা পশ্চিম রামকৃষ্ণ পুজা কমিটির পুজো এই বছর ৫১তম বর্ষে পা রাখল।এবারে তাদের থিম ‘প্রাকৃতির অবদান’।গাছ বাঁচানোর আবেদন করতেই তাদের এই বছরের ভাবনা। মণ্ডপ জুড়ে প্রচুর বাহারি গাছ লাগানো হয়েছে। ছোটবেলা থেকেই যাতে গাছ লাগানোর অভ্যাস করে, তাহলে দূষণ কম হবে বলে ধারনা উদ্যোক্তাদের।
-
একাকিত্বের বেড়াজাল ভেঙে এ এক অন্য পুজো
কারোর বয়স ৭০, কেউবা আশি ছুঁইছুঁই। কেউ বা নব্বই পার। হাওড়ার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা এই বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের মধ্যে একটা বিষয়ে মিল আছে। এরা সকলেই একাকী জীবন যাপন করেন। কারো সন্তান আমেরিকা, কারোর বা লন্ডন আর কেউবা জার্মানি তে চাকুরিরত। তাই অর্থের প্রাচুর্য থাকলেও বয়সের ভারে জীর্ণ আর লোকবলহীন এইসব বয়স্করা দুর্গাপুজোর আনন্দ শুধুমাত্র জানলার পর্দা সরিয়ে রাস্তায় চলমান মানুষকে দেখে আর কানে লাউড স্পিকারের শব্দ শুনে পুজো কাটাতেন। দীর্ঘদিন ধরে এমনই চলে আসছিল। কিন্তু এবারের চিত্রটা একটু অন্যরকম। হাওড়ার পুলিশ কমিশনার প্রবীণ কুমার ত্রিপাঠির উদ্যোগে এইসব বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের নিয়ে হাওড়া সিটি পুলিশ নিজেদের দায়িত্বে গাড়িতে করে বিভিন্ন পুজো মন্ডপে নিয়ে যাচ্ছেন। এইভাবেই আজ সকালে তারা এসে পৌঁছোন বেলুড় মঠে।। ৪০ জনের এই দলের সকল সদস্যকে ঠাকুর দর্শন করিয়ে একসঙ্গে বসে ভোগ খেলেন পুলিশ আধিকারিকরাও। দীর্ঘ একাকিত্বের পরে পুলিশের এই সহমর্মিতা এবং ভালোবাসার ছোঁয়া পেয়ে খুশি বৃদ্ধ এবং বৃদ্ধারা।
-
বালিগঞ্জের সমাজসেবী সঙ্ঘের পুজোর থিম সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
১৯৪৬ সালে নোয়াখালি দাঙ্গার সময় পুজো শুরু হয় সমাজসেবী সঙ্ঘের। পুজোয় অগ্রনী ভূমিকা ছিল লীলা রায়ের। পুজো হয়েছিল বনেদি বাড়িতে। সে কথাই স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তুলে ধরেছে সমাজসেবী সঙ্ঘ। মণ্ডপ সাজানো হয়েছে ট্রাঙ্ক, পুটলি ও নোয়াখালি দাঙ্গার ওপর লেখা বইয়ের পাতা দিয়ে। উদ্বাস্তুদের আশ্রয়স্থলে দুর্গাপুজো। আর দাঙ্গা কাটিয়ে সম্প্রীতি।
-
সপ্তমীতেই কুমারী পুজো, হোম হয় প্রতিদিন, ২৩০ বছর ধরে একই ধারা রানী মায়ের পুজোয়
বারোয়ারি, সর্বজনীন তো অনেক দেখলেন এবার দেখুন রাজবাড়ির পুজো, তবে রাজার নয় রানীর। রানী রাসমণির পুজো। জানবাজারে রানী রাসমণির শ্বশুর মশাইয়ের হাতে ১৭৯২ সালে শুরু পুজো। রামকৃষ্ণ দেবও এই পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে। তাই তো মায়ের মূর্তির সঙ্গে বিরাজমান রামকৃষ্ণ ও সারদা দেবীও। সব রীতি একই ও অকৃত্রিম রয়েছে। বদলেছে শুধু ছাগবলি। অন্নভোগ হয় না, হয় লুচি, মিস্টি ভাজা। হোম হয় প্রতিদিন। চমকে দেওয়ার বিষয় কুমারী পুজো হয় তিনদিন, সপ্তমী অষ্টমী নবমী।
-
রুপোর গয়নায় সেজে ওঠেন সীতাহাটির জমিদার বাড়ির প্রতিমা
আজও আভিজাত্য বজায় রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে রীতি মেনে পুজো হয় কেতুগ্রামের সীতাহাটির চট্টোপাধ্যায় জমিদার বাড়িতে।সেই অতীতের বড় ঠাকুর দালান,মস্ত থাম মনে করিয়ে দেয় জমিদারী আভিজাত্য।পুজো এলেই ঠাকুর দালান গমগম করে ওঠে কোলাহলে। জানা গিয়েছে কয়েকশ বছর আগে জগবন্ধু চট্টোপাধ্যায় সীতাহাটির জমিদার বাড়ির পুজো শুরু করেন। চট্টোপাধ্যায় পরিবার আগে বীরভূম জেলার রামপুর হাটে থাকত। ব্যবসা সূত্রে চট্টোপাধ্যায় ব্যবসা সূত্রে কেতুগ্রামের জমিদারী সত্ত্ব কিনে নেন।প্রজাদের কথা ভেবে বড়ো ঠাকুর দালান বানিয়ে শুরু করেন দুর্গা পুজো। সেই পুজো আজও চলে আসছে। রীতি অনুযায়ী দেবীকে পুজোর সময় সাজিয়ে তোলা হয় রুপোর অলঙ্কারে। হাতে থাকে রুপোর গয়না। পুজোর বিভিন্ন পাত্র ব্যবহার করা হয় রুপোর।পালকি করে কলা বউ আনা হয়। পুজোর কদিন পরিবারের সকলে ফিরে আসেন সীতাহাটি গ্রামে। গ্রামবাসীরাও মেতে ওঠেন সীতাহাটির চট্টোপাধ্যায় জমিদার বাড়ির পুজোকে ঘিরে।
-
বাগুইআটির পুজো প্যান্ডেলে হাজির বাঁটুল দি গ্রেট, হাঁদা-ভোদা, নন্টে-ফন্টে
পুজো প্যান্ডেলে হাজির বাঁটুল দি গ্রেট, হাঁদা-ভোদা, নন্টে-ফন্টে। বাগুইআটির নির্ভীক সংঘের এরাই মূল আকর্ষণ। রয়েছেন এই সব চরিত্রের স্রষ্টা কিংবদন্তী নারায়ণ দেবনাথও।
-
বাঁকুড়ায় বজ্র বিদ্যুৎ সহযোগে প্রবল বৃষ্টি, বোধনেই হাজির বৃষ্টি অসুর
পুজোর বোধনেই হাজির বৃষ্টি অসুর। সকাল থেকেই বাঁকুড়ার আকাশ ঢেকে ছিল ঘন কালো মেঘে। বেলা বাড়তেই শুরু হল বৃষ্টি। প্রবল বজ্র বিদ্যুৎ সহযোগে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে উৎসবের গোড়াতেই মন খারাপ জেলা বাসীর।
-
মালদার কোতোয়ালির সেব বাড়ির পুজোয় ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ছিলেন গনিখান চৌধুরীর পুর্বপুরুষরা
বৈষ্ণব ও শাক্ত মতের মিলন। পাশাপাশি হিন্দু মুসলিম সম্প্রতি এই সব কিছুরই বার্তা দিচ্ছে মালদার কোতোয়ালির সেব বাড়ির পুজো। গনিখান চৌধুরীর পুর্বপুরুষরা ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে এই পুজোর সঙ্গে। সেই ৫০০ বছর আগের কথা শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু এসেছিলেন কোতোয়ালি। বিশ্রাম নিয়েছিলেন বকুল গাছের নিচে। সেখানে রাধাকৃষ্ণ মন্দির প্রতিষ্ঠা করে শুরু করে কৃষ্ণের আরাধনা। সেই চৈতন্য অনুরাগী, কৃষ্ণ ভক্তরা পরে শুরু করেন দুর্গাপুজো। যে পুজো হয় সম্পুর্ন বৈষ্ণব মতে। পালকিতে করে নবপত্রিকাকে ঢাকঢোল বাজিয়ে মহানন্দা নদীতে স্নান করতে নিয়ে যাওয়া হয়। নব বধুর মতো তাঁকে বরণ করা হয়। পুজোর সময় অন্ন ভোগ হয় না। দশমীতে হয় লক্ষী সরস্বতীর পুজো। বাধা হয় অপরাজিতা। মহানন্দায় কয়েকটি নৌকা নিয়ে নদীর মধ্যেই গানের আসরের আয়োজন করেন পরিবারের সদস্যরা। থাকেন অন্যান্য গ্রামের বহু মানুষ।
-
১১ জন পুরোহিতের উপস্থিতিতে শুরু কাশিবোস লেনের পুজো
উত্তরে কাশিবোস লেনে শুরু পুজো। এগারো জন পুরোহিতের উপস্থিতিতে শুরু হল পুজো। সপ্তমীর সকাল থেকেই ভিড় দর্শনার্থীদের।
-
রীতি মেনে শোভাযাত্রা করে গন্ধেশ্বরী নদীতে কলা বউ স্নানের ভিড় বাঁকুড়ায়
আজ সপ্তমী । সকাল থেকেই কলা বউ স্নানের ভিড় উপচে পড়ল বাঁকুড়ার গন্ধেশ্বরী নদীর সতীঘাটে । বাঁকুড়া শহরে কয়েকশো বারোয়ারি পুজো হয় । রীতি মেনে সেই পুজোর উদ্যোক্তারা বাদ্য বাজনা বাজিয়ে বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা করে একে একে এদিন সকালে হাজির হয় গন্ধেশ্বরী নদীর সতীঘাটে । সেখানে একহাঁটু নদীর জলে দাঁড়িয়ে চলে কলা বউ স্নান পর্ব । কলা বউ স্নান করিয়ে ফের একে একে শোভাযাত্রা করে পুজো উদ্যোক্তারা নিজের নিজের মন্ডপে ফিরে যান । এদিনের এই কলা বউ স্নান পর্ব দেখতে গোটা বাঁকুড়া শহরের মানুষের ভিড় উপচে পড়েছিল সতীঘাট এলাকায় ।
-
কাঁথি কিশোর নগর রাজবাড়িতে চলছে পুজো
-
শোভাবাজার রাজবাড়িতে শুরু সপ্তমীর পুজো
শোভাবাজার রাজবাড়িতে শুরু মহাসপ্তমীর পুজো। কলা বউ স্নানের পর্ব ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছে সেখানে। চলেছে পরবর্তী পর্যায়ের পুজো প্রস্তুতি। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই হবে দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা। তারপর পুজো। এ দিকে সকাল থেকেই পুজো দেখার জন্য রাজবাড়িতে অনেক মানুষ আসতে শুরু করেছেন।
-
কলাবউ স্নান ক্যামেরা বন্দি করতে বাগবাজার ঘাটে ভিড়
বাগবাজার ঘাটে ভিড় প্রচুর মানুষের। চলছে নব পত্রিকা স্নান। যা চাক্ষুস দেখার জন্য ভিড় করেছেন অনেকে। রীতি মেনে কলাগাছে চলছে হলুদ মাখানো। তারপর গঙ্গায় করানো হবে কলাবউ স্নান।
Published On - Oct 02,2022 6:52 AM