AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Election Commssion: নেই প্রয়োজনীয় নথি, বাংলার সীমান্তবর্তী জেলার ভূর ভূরি আবেদন বাতিল করল কমিশন

Election Commssion: জানা গিয়েছে, মার্চ থেকে মে মাসে নতুন ভোটারের আবেদনের ৫০ শতাংশের বেশি বাতিল করেছে কমিশন। মোট ২ লক্ষ ৩৩ হাজার আবেদনপত্র এসেছিল। সেখান থেকে ১ লক্ষ ১৬ হাজার আবেদনপত্র বাতিল করেছে কমিশন।

Election Commssion: নেই প্রয়োজনীয় নথি, বাংলার সীমান্তবর্তী জেলার ভূর ভূরি আবেদন বাতিল করল কমিশন
প্রতীকী ছবি Image Credit: PTI
| Edited By: | Updated on: Sep 09, 2025 | 1:32 PM
Share

কলকাতা: রাজ্যে SIR-এর আগে ভোটের তালিকা নিয়ে সতর্ক নির্বাচন কমিশন। মার্চ থেকে মে তিন মাসে  কমিশনের কাছে জমা পড়েছে নতুন ভোটারের বিপুল আবেদন। SIR হবে, এই আশঙ্কায় অনেকেই ফর্ম 6 ও ফর্ম 8- এ আবেদন করছিলেন। ফর্ম 6 হচ্ছে নতুন আবেদন ও  ফর্ম 8 হচ্ছে নতুন আবেদন। কিন্তু সবথেকে উল্লেখ্যযোগ্য বিষয় হল, এত ভূরি ভূরি আবেদন জমা পড়ছে বটে, তবে তার মধ্যেও ঠিক নথি জমা দিতে না পারায়, আবেদন বাতিলও হচ্ছে ভূরি ভূরি।

জানা গিয়েছে, মার্চ থেকে মে মাসে নতুন ভোটারের আবেদনের ৫০ শতাংশের বেশি বাতিল করেছে কমিশন। মোট ২ লক্ষ ৩৩ হাজার আবেদনপত্র এসেছিল। সেখান থেকে ১ লক্ষ ১৬ হাজার আবেদনপত্র বাতিল করেছে কমিশন। আর এক্ষেত্রে আবেদন বেশি এসেছে বাংলার সীমান্তবর্তী জেলা, মালদহ, মুর্শিদাবাদ ও দুই ২৪ পরগনা থেকে। কিন্তু কেবল মুর্শিদাবাদ থেকে ৩০ হাজার আবেদনপত্র বাতিল হয়েছে।

দুই ২৪ পরগনা থেকে ২০ ও ২৫ হাজার আবেদনপত্র বাতিল করেছে কমিশন। নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য, ফর্মে বেশ কয়েকটি কলাম দেওয়া হয়েছে, কয়েকটি নথিও চাওয়া হয়েছে। সেই সবগুলিকে অবশ্যইভাবে পূরণ করতে হবে। ফর্মপূরণে কোথাও কোনও খামতি, কোনও কলাম ফাঁকা থেকে গেলে, সেই আবেদনপত্র বাতিল করা হচ্ছে।

কয়েক বছর আগেও দেখা যেত, অনলাইনে ভোটার কার্ডের আবেদন করা হলে, কার্ড বাড়িতে পৌঁছে যেত। কিন্তু এখন প্রত্যেকটি আবেদন পিছু হেয়ারিং করা হচ্ছে। হেয়ারিংয়ে দুপক্ষের বক্তব্য শোনা যাচ্ছে। জানা যাচ্ছে,  কমিশনের কাছে এমন এক লক্ষ আবেদন পড়ে রয়েছে, যেগুলির হেয়ারিং করা সম্ভব হয়নি।

কমিশন সূত্রে খবর, জুন থেকে অগাস্ট পর্যন্ত জমা পড়েছে ১০ লক্ষ আবেদন। তার মধ্যে ৩৪ শতাংশ আবেদনে সিলমোহর দিয়েছে কমিশন। বুধবারই CEO-দের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন CEC। মাত্র তিন মাসে এক লক্ষেরও বেশি আবেদনপত্র বাতিল হওয়ায়, বিশ্লেষকরা মনে করছেন, SIR আবহে কমিশন একেবারে ছাঁকনি দিয়ে মেপে মেপে নিচ্ছে সমস্ত বিষয়গুলো।