AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kalipuja in West Bengal: দুর্গাপুজোর মতোই কালীপুজোতেও হবে কার্নিভাল? উদ্যোক্তাদের কী বার্তা নগরপালের?

Diwali News: গ্রিন বাজিতে রয়েছে ছাড়, কিন্তু যে সকল বাজিগুলিকে নিষিদ্ধ বলে দাগিয়েছে প্রশাসন, তা কোনও ভাবেই বিক্রি ও কেনা যাবে না। বুধবারের সমন্বয় বৈঠক থেকে সেই বার্তাই দিলেন নগরপাল মনোজ ভর্মা। ফানুস নিয়েও দিলেন সতর্কবার্তা। তিনি বললেন, 'ফানুস নিষিদ্ধ বাজির তালিকাভুক্ত। এই নিয়ে দমকল দফতরের ২০১৯ সালের একটা বিজ্ঞপ্তিও রয়েছে। প্রতিটি থানাকে বলা রয়েছে, ফানুস বিক্রি বা কেনার ঘটনা দেখলে তাঁরা যেন ব্যবস্থা নেয়।'

Kalipuja in West Bengal: দুর্গাপুজোর মতোই কালীপুজোতেও হবে কার্নিভাল? উদ্যোক্তাদের কী বার্তা নগরপালের?
কলকাতা পুলিশের সিপি মনোজ ভর্মা
| Edited By: | Updated on: Oct 16, 2025 | 3:13 PM
Share

কলকাতা: দুর্গাপুজোর মতো আয়োজন করা যেতে পারে কার্নিভাল। বিদ্যুৎ বিলেও ছাড়ের আর্জি। কালীপুজোর সমন্বয় বৈঠকে একগুচ্ছ দাবি পেশ পুজো উদ্যোক্তদের। পাশাপাশি, বাজি পোড়ানো থেকে ফানুস ওড়ানো, প্রতিটি বিষয়েই কমিটিগুলিকে সতর্ক করলেন নগরপাল মনোজ ভর্মা। বুধবার সন্ধ্যায় ধনধান্য স্টেডিয়ামে কালীপুজো নিয়ে সমন্বয় বৈঠকে বসেছিল কলকাতা পুলিশ ও শহরের পুজো উদ্যোক্তারা। এছাড়াও বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন পুরসভা, দমকল-সহ আরও বেশ কয়েকটি বিভাগের প্রশাসনিক কর্তারা। কীভাবে দুর্গা পুজোর মতো সুষ্ঠ ভাবে কালীপুজোর আয়োজন করা যেতে পারে, সেই নিয়েই আলোচনা হয় বৈঠকে। সূত্রের খবর, চলতি বছর মোট ২ হাজার ৮০০টি পুজোকে অনুমোদন দিয়েছে শহরের প্রশাসন।

কী কী নিয়ে হল আলোচনা?

দুর্গাপুজোর মতো কার্নিভাল, বিদ্যুৎ বিলে ছাড়, কালীপুজো নিয়ে নগরপালের কাছে একগুচ্ছ দাবি পেশ করলেন পুজো উদ্যোক্তরা। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত আশিস রায় নামে এক পুজো উদ্যোক্তা বলেন, ‘কলকাতা পুলিশের আমন্ত্রণে এখানে এসেছিলাম। নগরপালও যোগ দিয়েছিলেন। আমরা তাঁকে জানাই, দুর্গাপুজোর ক্ষেত্রে যদি অনুদান পাওয়া যায়, কার্নিভাল করা যায় কিংবা বিদ্যুৎ বিলে ছাড় পাওয়ায় যায়, আমাদের ক্ষেত্রে তা নয় কেন? আমরা ওনাকে জানাই, যদি আমাদের জন্য বিদ্যুৎ বিলে ছাড় ও কার্নিভালের ব্যবস্থা করা যায়, তা হলে ভাল হয়। এবার উনি কী সিদ্ধান্ত নেবেন, সেটা ওনার উপর।’

কী বললেন নগরপাল?

গ্রিন বাজিতে রয়েছে ছাড়, কিন্তু যে সকল বাজিগুলিকে নিষিদ্ধ বলে দাগিয়েছে প্রশাসন, তা কোনও ভাবেই বিক্রি ও কেনা যাবে না। বুধবারের সমন্বয় বৈঠক থেকে সেই বার্তাই দিলেন নগরপাল মনোজ ভর্মা। ফানুস নিয়েও দিলেন সতর্কবার্তা। তিনি বললেন, ‘ফানুস নিষিদ্ধ বাজির তালিকাভুক্ত। এই নিয়ে দমকল দফতরের ২০১৯ সালের একটা বিজ্ঞপ্তিও রয়েছে। প্রতিটি থানাকে বলা রয়েছে, ফানুস বিক্রি বা কেনার ঘটনা দেখলে তাঁরা যেন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।’ পাশাপাশি, কলকাতার আবাসনগুলি বিশেষ করে বহুতলে যাতে সকল নিরাপত্তাকে সুনিশ্চিত করে বাজি ফাটানো হয়, শহরবাসীর কাছে সেই আর্জিই রাখলেন তিনি। প্রতিবছর ন্যায় এই বছরও বিসর্জনের জন্য সময় বেঁধে দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। বুধবার নগরপাল জানিয়েছেন, আগামী ২১, ২২ ও ২৩ অক্টোবর কালী প্রতিমা বিসর্জনের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়াও প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় শব্দদূষণ রুখতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ডিজে।