AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mamata Banerjee on oppositions: মমতার মুখে ফের ‘জগাই-মাধাই-গদাই’ তত্ত্ব, সঙ্গে ‘আর একটা…’

Mamata Banerjee on oppositions: মমতার দাবি, রাজ্যে ভোট ভাগাভাগি করতে সিপিএম-কে তৃণমূলের বিরুদ্ধে কাজে লাগাতে চাইছে বিজেপি।

Mamata Banerjee on oppositions: মমতার মুখে ফের 'জগাই-মাধাই-গদাই' তত্ত্ব, সঙ্গে 'আর একটা...'
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। Image Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Aug 21, 2023 | 8:29 PM
Share

কলকাতা: কংগ্রেস, সিপিএমের মতো দলকে নিয়ে তৈরি হওয়া ইন্ডিয়া জোটের অন্যতম নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে বাংলায় তাঁর মুখে এখনও শোনা যাচ্ছে জগাই-মাধাই-গদাই তত্ত্ব। হিসেব মতো লোকসভা নির্বাচনের আর মাত্র কয়েক মাস বাকি। তার আগে বারবারই মমতা বুঝিয়ে দিচ্ছেন, বাংলায় কংগ্রেস, সিপিএম কেউ তাঁর বন্ধু নয়। ‘রাম-বামে’র আঁতাতের দাবি ইমামদের সমাবেশেও করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

সোমবার নেতাজি ইন্ডোরের সভার শুরুতেই মমতা দাবি করেন, রাজ্যে সংখ্যালঘু ভোট ভাগ করতে তৎপর হয়েছে বিজেপি। তৃণমূলকে প্যাঁচে ফেলতেই বিজেপির এই কৌশল বলে দাবি করেছেন তিনি। সেইসঙ্গে রামধনু জোটের কথাও বলতে ভুললেন না মমতা। তিনি বলেন, “সিপিএমের লজ্জা নেই, তাই বিজেপির সঙ্গে জোট গঠন করেন। এটা কোনও নতুন কথা নয়। সবাই জানে। জগাই-মাধাই-গদাই, তার সঙ্গে আবার জুটেছে আর একটা।” আইএসএফ-এর নামটা উহ্যই রেখেছেন তিনি। উল্লেখ্য, সদ্য শেষ হওয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর বোর্ড গঠনের সময় একাধিক জায়গায় বিজেপি-সিপিএম বা বিজেপি-কংগ্রেসকে একজোট হতে দেখা গিয়েছে।

মমতার আরও দাবি, রাজ্যে ভোট ভাগাভাগি করতে সিপিএম-কে তৃণমূলের বিরুদ্ধে কাজে লাগাতে চাইছে বিজেপি। তাই বাংলায় সিপিএম বা কংগ্রেসের সঙ্গে যে মমতা নেই, তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। এর আগে একটি সভা থেকে মমতা বলেছিলেন, সিপিএম ও কংগ্রেস ইন্ডিয়া জোটে থাকলেও বাংলায় নাকি তারা বিজেন্ডিয়া অর্থাৎ বিজেপির সঙ্গে তাদের আঁতাত আছে।

এদিন ইমামদের সমাবেশে মমতা তাঁর বক্তব্যের শেষ অংশে বলেন, জাতীয় স্তরে আমি ইন্ডিয়া জোটে আছি। মোদী সরকারকে সরাতে যা যা করতে হয় আমরা করব। মোদী সরকারের মেয়াদ আর ঠিক ৬ মাস।

বাম-বিজেপি সমীকরণ নিয়ে মমতার বক্তব্য প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “মানুষ এত অবুঝ নয়। রাজনৈতিকভাবে অচেতনও নয়। যে বাংলার মানুষ ওঁকে তৃতীয়বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী করেছেন, তাঁরাই এখন তৃণমূলের বিসর্জন চায়।”