Pujoy pulse: বাঙালির আবেগ-ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখে পালস নিয়ে এল ‘গোল-কা-মোল’
বাংলার মহিলা ও বাঙালি ঐতিহ্য-সংস্কৃতিকে সম্মান জানাতেই এবার পালস নাম দিয়েছে ‘গোল কা মোল’ অর্থাৎ গোলের মূল্য। তা সে সিঁদুরের টিপের সাজ হোক বা রসগোল্লা মিষ্টি, হাতের বালা আকৃতি হোক বা পুজোর থালার আকৃতি! এই সকল গোল আকৃতির সব কিছুরই একটা বিশেষ মূল্য আমাদের জীবনে আছে।

আর এক সপ্তাহ হাতে নেই। তারপরই দুর্গাপুজো। কেনাকাটা থেকে পুজোর শপিং, মণ্ডপের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি তুঙ্গে। আর আপনারা তো ইতিমধ্যেই জেনে গিয়েছেন যে পুজো মানেই পুজোয় পালস। প্রতি বছরের মতো এবারও হাজির পুজোয় পালস (২০২৫)। গত দু’বছরের সুন্দর কিছু মুহূর্ত আর অভিজ্ঞতাকে সঙ্গী করে তৃতীয় পর্বে আবার পালস ক্যান্ডি ফিরে এল একেবারে নতুন চেহারায়। আর এবারের ক্যান্ডির নতুন নাম ‘পালস গোল কা মোল’
ইতিমধ্যেই টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালস ক্যান্টর ঘুরছে জেলায়-জেলায়। কলকাতা থেকে যাত্রা শুরু হয়ে পৌঁছে গিয়েছে উত্তরবঙ্গে। তবে দক্ষিণবঙ্গ থেকে উত্তরবঙ্গ, যেখানে-যেখানেই পালস ক্যান্টর গিয়েছে সকলের মুখেই একটা কথা, ‘আবার যেন ফিরে এসেছে ছেলেবেলা’। কারণ, তেঁতুলের স্বাদে ভরা এই পালস গোলমোল মুখে দিয়ে আপনি ফিরে যাবেন সেই ছেলেবেলায়। আর এইসব নিয়েই পালস তৈরি করে নিয়েছে AI ভিডিয়ো। যেখানে আপনারা আরও বেশি ভাল করে বুঝতে পারবেন তাদের ক্যাম্পেনের ব্যাপারে।
বাংলার মহিলা ও বাঙালি ঐতিহ্য-সংস্কৃতিকে সম্মান জানাতেই এবার পালস নাম দিয়েছে ‘গোল কা মোল’ অর্থাৎ গোলের মূল্য। তা সে সিঁদুরের টিপের সাজ হোক বা রসগোল্লা মিষ্টি, হাতের বালা আকৃতি হোক বা পুজোর থালার আকৃতি! এই সকল গোল আকৃতির সব কিছুরই একটা বিশেষ মূল্য আমাদের জীবনে আছে। তার মধ্যেই মিশে আছে পুজোর প্রাণ। এ ক্ষেত্রে গোল শুধু একটা আকৃতি নয়, পালস মনে করেছে যা কিছু শুভ সবই গোল। আর তাই বাংলার এই আবহমান ঐতিহ্যকে সম্মান জানাচ্ছে পালস। পাশাপাশি সম্মান জানানো হয়েছে মহিলাদের।
