SIR: সার্ভার ডাউনে কাজে সমস্যা, টেলিকম সংস্থাগুলোর সঙ্গে বৈঠকে কমিশন
SIR In WB: শুরুতে নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে যে নির্দেশিকা এসেছিল, বিএলও-দের দায়িত্ব শেষ হচ্ছিল ফর্ম জমা দেওয়াতেই। কিন্তু তারপর হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ আসে, অ্যাপসে ফর্ম ডিজিটাইজও করতে হবে বিএলও-দের। কিন্তু সেটা করতে গিয়েই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বিএলওদের।

কলকাতা: সোমবার অতি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ইন্টারনেট নিয়ে সমস্যায় পড়ছেন বিএলও-রা। একাধিক জায়গায় গিয়ে তাঁরা ভোটারদের হেনস্থার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ। এহেন একাধিক অভিযোগ জমা পড়ে নির্বাচন কমিশনে। কাজের মাঝেই ডাউন হয়ে যাচ্ছে সার্ভার। ফর্ম ডিজিটাউজ করতে বিএলও-রা সমস্যায় পড়ছেন। সার্ভার সমস্যা নিয়েই টেলিকম সংস্থাগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসবে কমিশন। কীভাবে ইন্টারনেট পরিষেবার মান বাড়ানো যায়, তা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হতে পারে।
শুরুতে নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে যে নির্দেশিকা এসেছিল, বিএলও-দের দায়িত্ব শেষ হচ্ছিল ফর্ম জমা দেওয়াতেই। কিন্তু তারপর হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ আসে, অ্যাপসে ফর্ম ডিজিটাইজও করতে হবে বিএলও-দের। কিন্তু সেটা করতে গিয়েই সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বিএলওদের। তাঁদের অভিযোগ, এক একটা ফর্ম ডিজিটাইজ করতেই সমস্যা লেগে যাচ্ছে অনেক। অনেক জায়গায় সেটা করার পরও নেটের কারণেই সাকসেসফুল দেখাচ্ছে না। তা পরে দেখাচ্ছে। তাতে ভোটাররা বিভ্রান্তিতে পড়ছেন। অস্বস্তিতে পড়ছেন বিএলও-রা। বিএলও-দের একাধিক জায়গায় বিক্ষোভের মুখেও পড়তে হচ্ছে।
বিকালের পর সকল বিএলও যখন ডিজিটাইজ করা শুরু করছেন, তখন সার্ভার ডাউন হয়ে যাচ্ছে। চাপ বাড়ছে বিএলওরা। কারণ তাঁদের ইতিমধ্যেই কমিশনের তরফ থেকে স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে. ৪ ডিসেম্বর নয়, ২৫ নভেম্বরের মধ্যেই ফর্ম ডিজিটাইজেশনের কাজ শেষ করতে হবে। তাতে দিনের দিন ফর্ম ডিজিটাইজ করতে না পেরে সমস্যায় পড়ছেন বিএলওরা। কমিশনের কাছে গুচ্ছ গুচ্ছ অভিযোগ জমা পড়ে। এরপরই সমস্ত টেলিকম সংস্থাগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। বেলা ১টা থেকে বৈঠক।
