Sukanta Majumdar: ‘এই ধরনের অপরাধী বাইরে ঘুরলে মুশকিল’, চন্দ্রনাথের জামিন বহাল নিয়ে নাখুশ সুকান্ত
Sukanta on Chandranath: আজ সুকান্ত মজুমদার বলেন, "চন্দ্রনাথ নিয়ে আদালতের রায়ে আমরা মর্মাহত। এর পিছনে কী চলছে না চলছে দেখা উচিত। কেন এই রায় দিল, সেটাও দেখতে হবে। এই ধরনের অপরাধী যদি বাইরে বেশিদিন ঘুরে বেড়ায় তাহলে তো মুশকিল।" নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে এই নিয়ে আরও এক মন্ত্রীর নাম জড়িয়েছে। এর আগে ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এখনও জেলমুক্তি হয়নি তাঁর। তবে স্বস্তি পেয়েছেন কারামন্ত্রী।

কলকাতা: প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বড় স্বস্তি পেয়েছেন রাজ্যের কারামন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা। তাঁর জামিন বহাল রেখেছে বিশেষ ইডি আদালত। তবে আদালতের এই রায়ে নাখুশ বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এই ধরনের অপরাধী বাইরে ঘুরলে মুশকিল, মত সুকান্তর।
আজ সুকান্ত মজুমদার বলেন, “চন্দ্রনাথ নিয়ে আদালতের রায়ে আমরা মর্মাহত। এর পিছনে কী চলছে না চলছে দেখা উচিত। কেন এই রায় দিল, সেটাও দেখতে হবে। এই ধরনের অপরাধী যদি বাইরে বেশিদিন ঘুরে বেড়ায় তাহলে তো মুশকিল।” নিয়োগ দুর্নীতি-কাণ্ডে এই নিয়ে আরও এক মন্ত্রীর নাম জড়িয়েছে। এর আগে ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এখনও জেলমুক্তি হয়নি তাঁর। তবে স্বস্তি পেয়েছেন কারামন্ত্রী।
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় চন্দ্রনাথের নাম জড়ানোর পরই গত বছরের মার্চে তাঁর বোলপুরের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি। বাজেয়াপ্ত করেছিল নগদ ৪১ লক্ষ টাকা। তবে তখন তাঁকে গ্রেফতার করা হয়নি। মন্ত্রীর বিরুদ্ধে কিছুদিন আগে চার্জশিট জমা দেয় ইডি। তারপরই গত ৬ সেপ্টেম্বর বিশেষ ইডি আদালতে আত্মসমর্পণ করেন চন্দ্রনাথ। সেইসময়ই ৭ দিনের হেফাজতে চেয়েছিল ইডি। কিন্তু, জামিন পান চন্দ্রনাথ। পরে তাঁর জামিনের মেয়াদ ফের বাড়ানো হয়। তবে চন্দ্রনাথের এই জামিনে খুশি নন সুকান্ত। যদিও, জামিন বহাল থাকার পর চন্দ্রনাথ বলেছিলেন, “আদালতের উপর আমার আস্থা রয়েছে। ভবিষ্যতেও থাকবে। জ্ঞানত কোনও অন্যায় করিনি। বিচারব্যবস্থা সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে।“
