AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Suvendu Adhikari: ‘বাংলাদেশি সংখ্যালঘুদের স্থান নেই, তাঁরা অনুপ্রবেশকারী’, আবারও CAA-এর তালিকা স্পষ্ট করলেন শুভেন্দু

Suvendu Adhikari: উল্লেখ্য, নাগরিকত্ব আবেদনের মেয়াদ আরও ১০ বছর বাড়িয়েছে কেন্দ্র। ২০২৫ এর আগে ধর্মীয় কারণে আসা শরণার্থীদের জন্য পদক্ষেপ। ধর্মীয় কারণে আসা অমুসলিমরাও আবেদন করতে পারবেন। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানের অমুসলিম শরণার্থীদের ছাড়।

Suvendu Adhikari: 'বাংলাদেশি সংখ্যালঘুদের স্থান নেই, তাঁরা অনুপ্রবেশকারী', আবারও CAA-এর তালিকা স্পষ্ট করলেন শুভেন্দু
CAA নিয়ে শুভেন্দু অধিকারীImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 04, 2025 | 12:29 PM
Share

কলকাতা: বাংলাদেশি সংখ্যালঘুদের স্থান CAA-তে নেই, তাঁরা অনুপ্রবেশকারী। আবারও বিধানসভার বাইরে দাঁড়িয়ে স্পষ্ট করলেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন, CAA তালিকায় কারা কারা রয়েছেন? তিনি বলেন, “হিন্দু, শিখ, খ্রীষ্টান, জৈন, বুদ্ধিস্ট সকলেরই স্থান রয়েছে। তবে বাংলাদেশি মুসলিম নয়, পরিষ্কার করে বলা হয়েছে। তাঁরা অনুপ্রবেশকারী। তাঁরা ডিটেনশন ক্যাম্পে থাকবে। আর সব হিন্দু, যাঁরা বাংলাদেশ থেকে এসেছে, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ , তাঁরা সবাই শরণার্থী, তাঁদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত সরকার। হিন্দুরা আসবে, নিরাপদে থাকবে।”

উল্লেখ্য, নাগরিকত্ব আবেদনের মেয়াদ আরও ১০ বছর বাড়িয়েছে কেন্দ্র। ২০২৫ এর আগে ধর্মীয় কারণে আসা শরণার্থীদের জন্য পদক্ষেপ। ধর্মীয় কারণে আসা অমুসলিমরাও আবেদন করতে পারবেন। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানের অমুসলিম শরণার্থীদের ছাড়। এই সময়সীমা আগে ছিল ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, “সেকুলারিজম, প্লুরাজিম, কমিউনিজম ততক্ষণই থাকবে, যতক্ষণ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ থাকবে, নচেৎ থাকবে না।”

নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল থেকে আইনে পরিণত হওয়ার পথে অনেক বিতর্ক দানা বেঁধেছিল।  তবে সংখ্যাধিক্যের জোরে আইন পরিণত হওয়ার পর কেন্দ্রের দাবি, এটা নাগরিকত্ব পাইয়ে দেওয়ার আইন, কেড়ে নেওয়ার নয়।

উল্লেখ্য, CAA-এর আইন অনুযায়ী, বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি এবং খ্রিস্টান ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য ভারতীয় নাগরিকত্বের আবেদন করতে হলে তাঁদের ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভারত প্রবেশ করতে হত। এবার সেই সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে।