Shaving vs. Waxing: ওয়াক্স নাকি রেজার, ত্বকের জন্য কোনটা ভাল?
Skin care Tips: শেভিং দুভাবে করা যেতে পারে। রেজার আর ইলেকট্রিক রেজার ব্যবহার করে। এতে খরচ কম আর সময়ও অনেকটাই কম লাগে। তবে শেভিং এর ক্ষেত্রে বেশ কিছু অসুবিধে থাকে

ত্বকের উপর রোম থাকা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। বাইরের আলো-হাওয়া এবং দূষণ থেকে যা ত্বককে রক্ষা করে। বলা যায় ত্বকের উপর আস্তরণ হিসেবে কাজ করে। ধুলো-ময়লার হাত থেকেও রক্ষা করে এই রোম। এবার সুন্দর দেখাতে ও পছন্দসই পোশাক পরতে আজকাল অধিকাংশই ওয়্যাক্স করাচ্ছেন। সব বয়সের সকলেই ঝুঁকেছেন এই ওয়্যাক্সের দিকে। ওয়্যাক্স করা ত্বক দেখতে লাগে খুবই সুন্দর। তবে অধিকাংশের ক্ষেত্রেই সাধারণ একটা প্রশ্ন থেকে যায়। ত্বক ভাল রাখতে কি করবেন, ওয়্যাক্সিং নাকি শেভিং। ওয়্যাক্সের ভাল-মন্দ দুই রয়েছে। এছাড়াও ওয়্যাক্সের একটা খরচ থাকে। খরচ কমাতেই অনেকে আবার শেভিং করেন। এতে সময় কম লাগে আর কাজও ভাল হয়। তবে কীভাবে রোম তুলবেন তা সম্পূর্ণ আপনার সিদ্ধান্ত।
শেভিং দুভাবে করা যেতে পারে। রেজার আর ইলেকট্রিক রেজার ব্যবহার করে। এতে খরচ কম আর সময়ও অনেকটাই কম লাগে। তবে শেভিং এর ক্ষেত্রে বেশ কিছু অসুবিধে থাকে। নিয়মিত ভাবে রেজার ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। সেই সঙ্গে চুলকানির সমস্যা হতে পারে। বার বার শেভিং করলে ত্বক বেশি মোটা হয়ে যায়। রোম তুলনায় মোটা হয় এবং রোমের গ্রোথ উল্টোদিকে হতে থাকে। আর রোম নিয়মিত ভাবে তুললে ত্বকে কালো দাগ পড়ে যায়। সেই সঙ্গে ত্বক খসখসেও হয়ে যায়।
নিতান্ত রেজার ব্যবহার করতেই হলে রোজ করবেন না। এতে ত্বকের খুবই ক্ষতি হয়। আর ওয়্যাক্স করার পরপরই কোনও একটি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন। এতে ত্বক ভাল থাকে। কালো ছোপ, শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যা হবে না।
রোম তুলতে সবচাইতে ভাল হল ওয়্যাক্সিং। এতে রোম একদম গোড়া থেকে উঠে আসে। অন্তত একমাস রোমের কোনও গ্রোথ হয় না। ওয়্যাক্সিং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পদ্ধতি। এতে ত্বকের কোনও রকম ক্ষতি হয় না। ওয়্যাক্স করার পর কোনও একটি জেল নিয়ে ভাল করে মালিশ করে নিন। এতে ত্বক নরম থাকে। শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যাও হয় না। তাই মাসে একবার ওয়্যাক্স করলে চেষ্টা করুন স্ট্রিপ ব্যবহার করেই কাজ সারতে।
