Underwear Washing Tips: মেয়েদের নিয়মিত অর্ন্তবাস ধোয়া কেন জরুরি , কী সমস্যা হয় তা না হলে? জানুন…
Take care of your underwear: অনেকেই আছেন সময় বাঁচাতে দিনের পর দিন এক অর্ন্তবাস ব্যবহার করেন। বিশেষত মেয়েরা
আজকাল কাজের প্রয়োজনে বেশিরভাগকেই দীর্ঘ সময় ঘরের বাইরে কাটাতে হয়। চাকরি পড়াশোনা, নিজের কাজ- সব কিছু নিয়েই আজকালকার মেয়েরা খুবই ব্যস্ত থাকে। সপ্তাহের ৭ দিনের মধ্যে ৬ দিনই তারা বাড়ির বাইরে থাকে। আর এই সময়টাও বেশ দীর্ঘ। টানা ৬-৮ ঘণ্টা তো বটেই। রোজ বাড়ির কাজ সামলে বাইরে বেরোনোর পর ক্লান্ত শরীরে যখন তাঁরা বাড়ি ফেরেন তখন আর অন্য কাজের জন্য কোনও এনার্জি থাকে না। রোজ জামা-কাপড় কাচার সময়ও সকলের থাকে না। ফলে সপ্তাহের শেষদিনই ভরসা। মোটকথা সারা সপ্তাহের যাবতীয় কাজ পড়ে থাকে ওই একটা দিনের জন্যই। তবে অর্ন্তবাস এই ভাবে ফেলে রাখা ঠিক নয়। ঘেমো, নোংরা অর্ন্তবাস দিনের পর দিন ব্যবহার করলে সেখান থেকে একাধিক রোগ জীবাণু বাসা বাঁধতে পারে শরীরে। আর তাই প্রথম থেকেই সচেতন হতে হবে। ছেলে এবং মেয়ে উভয়কেই নিজেদের পরিচ্ছন্নতা বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে।
অনেকেই আছেন সময় বাঁচাতে দিনের পর দিন এক অর্ন্তবাস ব্যবহার করেন। বিশেষত মেয়েরা। কাচার জন্য হাতে সময় থাকে না বলে একই ব্রা তাঁরা তিন ধরে ব্যবহার করেন। আর এতে শরীরের উপরও প্রভাব পড়ে। নিজের স্বাভাবিক পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে যেমন রোজ স্নান করা জরুরি তেমনই অর্ন্তবাসও ধুয়ে ব্যবহার করতে হবে। নইলে ঘাম, দুর্গন্ধ থেকে সহজেই জীবাণু, ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধবে শরীরে। এছাড়াও আরও যে সব সমস্যা হয়-
ত্বকে কালো ছোপ পড়ে যায়। বাড়ির বাইরে বেরনোর সময় সকলকেই অর্ন্তবাস ব্যবহার করতে হয়। ব্রা একটানা পরে থাকলে ঘাম হয়। বাড়ি ফিরে তা ধুয়ে না ফেললে সেখান থেকে আরও সংক্রমণের সম্ভাবনা থেকে যায়। সেই সঙ্গে ধুলো ময়লা জমে। এই ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার জন্য যখন কোনও ডিও স্প্রে করা হয় তা শরীরের জন্য আরও বেশি খারাপ। এতে ত্বকে জটিল সংক্রমণের সম্ভাবনা থেকে যায়।
ধুলো আর তেলের সংস্পর্শে আসলে স্তনের উপর হলুদ ছোপ পড়ে যায়। আর সেই ছোপ সহজে তুলে ফেলা যায় না। যে কারণে সেখান থেকে একাধিক সংক্রমণের সম্ভাবনা থেকে যায়। আর তাই নিয়মিত ভাবে ব্রা কেচে, ধুয়ে পরবেন।
যাঁদের ব্রণর সকমস্যা রয়েছে তাঁদেরও নিয়মিত ভাবে ব্রা ধুয়ে পরতে হবে। একটানা একই ব্রা পরে থাকলে সেখান থেকে ত্বকে লাল দাগ, ছোপ হয়। সংক্রমণও বাড়ে। যে কারণে আগে থেকে সাবধান থাকা উচিত।
কাপড় যখন ঘাম শুষে নেয় তখন ত্বকও শুকিয়ে যায়। ফ্র্যাব্রিকের সঙ্গে ক্রমাগত ঘর্ষণের ফলে স্তনবৃন্ত শুষ্ক হয়ে যায়। সেখান থেকে একাধিক অস্বস্তিজনক পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।