দেখুন: জলমগ্ন বাস স্ট্যান্ড যেন আস্ত নদী! ডুবে রয়েছে বাস, বাঁশের সাঁকোয় চলছে ঝুঁকির পারাপার

Khanakul: বানভাসী বাংলা। জেলায় জেলায় জলমগ্ন হাজার হাজার মানুষ। এখনও বেশ কিছু এলাকায় জল নামেনি। তার মধ্যে করুণ ছবি দেখা গেল বন্যা কবলিত খানাকুলে।

| Edited By: | Updated on: Aug 06, 2021 | 7:18 PM
গত কয়েকদিনের টানা বর্ষণে রাজ্যের একাধিক জেলায় তৈরি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। তার মধ্যে ডিভিসির জল ও নদীবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে একাধিকর এলাকা। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে আরামবাগের খানাকুলে দেখা গেল জলযন্ত্রণার করুণ ছবি।

গত কয়েকদিনের টানা বর্ষণে রাজ্যের একাধিক জেলায় তৈরি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। তার মধ্যে ডিভিসির জল ও নদীবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে একাধিকর এলাকা। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে আরামবাগের খানাকুলে দেখা গেল জলযন্ত্রণার করুণ ছবি।

1 / 5
রূপনারায়ণ নদীর বাঁধ ভেঙে বিপর্যস্ত খানাকুলের ধান্যঘরির বন্দর বাস স্ট্যান্ড এলাকা। ভেঙে তছনছ বাস স্ট্যান্ডের একাধিক দোকান। জলের স্রোত ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে বেশ কিছুটা রাস্তা। আর তার মধ্যেই শুধু টিঁকি দেখা যাচ্ছে কয়েকটা বাসের। বাকি অংশ জলের তলায় ডুবে রয়েছে।

রূপনারায়ণ নদীর বাঁধ ভেঙে বিপর্যস্ত খানাকুলের ধান্যঘরির বন্দর বাস স্ট্যান্ড এলাকা। ভেঙে তছনছ বাস স্ট্যান্ডের একাধিক দোকান। জলের স্রোত ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে বেশ কিছুটা রাস্তা। আর তার মধ্যেই শুধু টিঁকি দেখা যাচ্ছে কয়েকটা বাসের। বাকি অংশ জলের তলায় ডুবে রয়েছে।

2 / 5
বাস স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কয়েকটি বাসকেও ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে জল। তাদের মাথাটুকুই শুধু দেখা যাচ্ছে এখন। আগেপিছু, চারদিকে খালি জল আর জল। এখনও জলের মধ্যেই অর্ধেক ডুবে রয়েছে খানাকুলের ধন্যঘরি বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কয়েকটি বাস।

বাস স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কয়েকটি বাসকেও ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে জল। তাদের মাথাটুকুই শুধু দেখা যাচ্ছে এখন। আগেপিছু, চারদিকে খালি জল আর জল। এখনও জলের মধ্যেই অর্ধেক ডুবে রয়েছে খানাকুলের ধন্যঘরি বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কয়েকটি বাস।

3 / 5
অন্যদিকে নদী পারের বাসিন্দাদের সঙ্গে এতদিন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছিল বাস স্ট্যান্ডের। শুক্রবার সেই জলের পরিমাণ একটু কমলেও মানুষের দুর্দশা এখনও ঘোঁচেনি। এদিন রাস্তা থেকে কিছুটা জল নেমে যাওয়ায় গ্রামবাসীরা নিজেরাই বাঁশ দিয়ে অস্থায়ী সাঁকো তৈরি করে ফেলেছেন। সেখান দিয়েই চলছে পারাপার। দেখে মনে হচ্ছে, বাস স্ট্যান্ড যেন আস্ত জলাশয়! আর তার উপর দিয়ে চলছে ঝুঁকির সাঁকো পারাপার।

অন্যদিকে নদী পারের বাসিন্দাদের সঙ্গে এতদিন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছিল বাস স্ট্যান্ডের। শুক্রবার সেই জলের পরিমাণ একটু কমলেও মানুষের দুর্দশা এখনও ঘোঁচেনি। এদিন রাস্তা থেকে কিছুটা জল নেমে যাওয়ায় গ্রামবাসীরা নিজেরাই বাঁশ দিয়ে অস্থায়ী সাঁকো তৈরি করে ফেলেছেন। সেখান দিয়েই চলছে পারাপার। দেখে মনে হচ্ছে, বাস স্ট্যান্ড যেন আস্ত জলাশয়! আর তার উপর দিয়ে চলছে ঝুঁকির সাঁকো পারাপার।

4 / 5
কয়েকদিনের ভয়ানক অভিজ্ঞতা এখনও ভুলতে পারেনি এখানকার মানুষ। পাশাপাশি ক্ষোভ জন্মেছে প্রশাসনের বিরুদ্ধে। এতদিন ধরে জলে আটকে থাকলেও প্রশাসনের কারও দেখা মেলেনি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।

কয়েকদিনের ভয়ানক অভিজ্ঞতা এখনও ভুলতে পারেনি এখানকার মানুষ। পাশাপাশি ক্ষোভ জন্মেছে প্রশাসনের বিরুদ্ধে। এতদিন ধরে জলে আটকে থাকলেও প্রশাসনের কারও দেখা মেলেনি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।

5 / 5
Follow Us: