Durand Cup 2024: হাইকোর্টের রায়ের পরও পুলিশের বাধা! যুবভারতীতে দীর্ঘ অপেক্ষা সমর্থকদের

Durand Cup 2024, Mohun Bagan Super Giant vs Bengaluru FC: যুবভারতীতে কলকাতা ডার্বির আগে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান সমর্থকরা একজোট হয়েছিল। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে সামিল হতে চেয়েছিল তারা। শেষ মুহূর্তে ডার্বিই বাতিল করা হয়। এমনকি ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচদুটি কলকাতার বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।

Durand Cup 2024: হাইকোর্টের রায়ের পরও পুলিশের বাধা! যুবভারতীতে দীর্ঘ অপেক্ষা সমর্থকদের
Image Credit source: OWN Arrangement
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Aug 27, 2024 | 7:28 PM

খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। ডুরান্ড কাপের গ্রুপ পর্বে যুবভারতীতে মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের। তার আগেই আরজি করে নৃশংস ঘটনা ঘটেছে। প্রতিবাদে নেমেছেন সকলেই। রাজ্য ছাড়িয়ে প্রতিবাদ হয়েছে দেশজুড়ে। এমনকি দেশের বাইরেও। যুবভারতীতে কলকাতা ডার্বির আগে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান সমর্থকরা একজোট হয়েছিল। আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে সামিল হতে চেয়েছিল তারা। শেষ মুহূর্তে ডার্বিই বাতিল করা হয়। এমনকি ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচদুটি কলকাতার বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়।

কলকাতা ডার্বি বাতিল হলেও সমর্থকরা পিছু হটেনি। সেই রবিবার যুবভারতীর ভিআইপি গেটের সামনে এক যোগে তিলোত্তমা-র বিচার চেয়ে মিলিত হতে চেয়েছিল। তারও অনুমতি মেলেনি। সমর্থকরা প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন। তাঁদের একটাই দাবি, জাস্টিস ফর আরজি কর। ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান সমর্থকদের পাশাপাশি যোগ দেন মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাবের সমর্থকরাও। সমর্থকদের এই প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন মোহনবাগান অধিনায়ক শুভাশিস বসুও।

তিন প্রধানের দাবিতে সেমিফাইনাল ম্যাচ ফেরানো হয় কলকাতায়। ইস্টবেঙ্গল অবশ্য কোয়ার্টার ফাইনালেই বিদায় নিয়েছিল। মোহনবাগান সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয়। আর সেই ম্যাচেও বিধাননগর পুলিশের প্রতিবাদ আতঙ্ক। যার জেরে সমস্যায় পড়তে হয় ফুটবলপ্রেমীদের।

এই খবরটিও পড়ুন

কলকাতায় ম্যাচ ফিরলেও সমর্থকদের স্বাধীনতা ফেরেনি। হাইকোর্টের রায়ের পরও টিফো নিয়ে ঢুকতে বাধা বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের। ৪০ মিনিট অপেক্ষার পর অবশেষে মাঠে ঢোকার অনুমতি মেলে। পুলিশের সঙ্গে দীর্ঘ তর্কাতর্কি সমর্থকদের। মোহনবাগান সমর্থকরা স্বাভাবিক ভাবেই হতাশ হয়ে পড়েন। টিফো খুলে দেখাতে হয় পুলিশকে। প্রথমে মোবাইলে টিফোর কনটেন্ট দেখানো হয়। তাতেও অনুমতি দিচ্ছিল না পুলিশ। দীর্ঘ তর্কাতর্কির পর পুরো টিফো খুলে পুলিশকে দেখাতে হয়। তারপর মাঠে প্রবেশের অনুমতি মেলে।