Cooch Behar: দোকানের সামনে পড়ে পাকিস্তানের নোট! তুঙ্গে জল্পনা
Cooch Behar: কীভাবে পাকিস্তানি নোট এল রানিরহাটে, তা ঘিরেই কৌতূহল যেমন বেড়েছে তেমনি উদ্বেগও ছড়িয়েছে। চ্যাংড়াবান্ধায় মানি এক্সচেঞ্জ কাউন্টার রয়েছে। সেখানকার ব্যবসায়ীরা জানান পাকিস্তানি মুদ্রা এক্সচেঞ্জ করা হয় না। ফলে সেই নোট কোথা থেকে এল, তা ঘিরেও আরও প্রশ্ন উঠছে।

কোচবিহার: পাকিস্তানের রুপি (PKR) নিয়ে চাঞ্চল্য কোচবিহারের মেখলিগঞ্জে। মেখলিগঞ্জের রানিরহাটে মিলল পাকিস্তানি মুদ্রা। চাঞ্চল্য ছড়াল জেলা জুড়ে। জানা গিয়েছে, গতকাল রাতে রানিরহাট বাজারে এক দোকানদার একটি ১০০ রুপি ও একটি ১০ রুপি পাকিস্তানি নোট কুড়ে পায়। রাতে চুপচাপ থাকলেও সকালে ওই দোকানদার এলাকার লোকেদের জানায়। এতেই হইচই শুরু হয়েছে।
কীভাবে পাকিস্তানি নোট এল রানিরহাটে, তা ঘিরেই কৌতূহল যেমন বেড়েছে তেমনি উদ্বেগও ছড়িয়েছে। চ্যাংড়াবান্ধায় মানি এক্সচেঞ্জ কাউন্টার রয়েছে। সেখানকার ব্যবসায়ীরা জানান পাকিস্তানি মুদ্রা এক্সচেঞ্জ করা হয় না। ফলে সেই নোট কোথা থেকে এল, তা ঘিরেও আরও প্রশ্ন উঠছে।
কোথাও কি পাকিস্তানি যোগ রয়েছে নাকি তাঁদের কাছ থেকে কোনওভাবে সেই রুপি পড়েছে? সব টাই তদন্ত করছে প্রশাসন বলে জানা গিয়েছে।
উল্লেখ্য, পাকিস্তানি মুদ্রাকে পাকিস্তানি রুপি (PKR) হিসাবে গণ্য হয়। পাকিস্তানের ১ রুপির মূল্য ভারতে ০.৩১ পয়সা। পাকিস্তানে রুপির মূল্য কম। এরকম ১০০ রুপি ও ১০ রুটো মুদ্রা উদ্ধার হয়েছে।
যাঁর দোকানের সামনে মুদ্রা পড়েছিল, সেই ব্যবসায়ী প্রফুল্ল রায় বলেন, “আমি কাল রাত আট-সাড়ে আটটার দিকে দোকানে আসি। তখন দেখি, দোকানের সামনে মুদ্রা পড়ে রয়েছে। টাকা তুলে দেখি, আমাদের এখানকার নয়, খোঁজ নিয়ে দেখি একটা পাকিস্তানের মুদ্রা। এখানে কারোর কাছ থেকে পড়েছে কিনা, বুঝতে তো পারছি না। থানায় জানানো হয়েছে।”
