AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Manoranjan Bapari: ফোঁস করতেই বিধায়কের কার্যালয় লন্ডভন্ড, রুনা বললেন, ‘জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ক্ষোভ’

Manoranjan Bapari: এরপর রাত্রিবেলা দলের কার্যলয় ভাঙচুর করা হয়েছে বলে ফেসবুকে ফের পোস্ট করেন তৃণমূল বিধায়ক। এক্ষেত্রেও রুনা খাতুনকেই দায়ী করেন তিনি। ফেসবুকে লেখেন, 'খবর পাওয়া গিয়েছে রুনা খাতুন গিয়ে আমার বিধায়ক কার্যালয় ভাঙচুর করেছে।

Manoranjan Bapari: ফোঁস করতেই বিধায়কের কার্যালয় লন্ডভন্ড, রুনা বললেন, 'জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ক্ষোভ'
বিস্ফোরক মনোরঞ্জনImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jan 04, 2024 | 10:53 AM
Share

বলাগড়: উত্তপ্ত বলাগড়। তৃণমূল বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারীর কার্যালয় ভাঙচুর। শুধু তাই নয়, বিধায়ক ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির বাড়িও ভেঙে দেওয়া হয়েছে বলে খবর। এই ঘটনার পিছনে ফের তৃণমূল নেত্রী রুনা খাতুনকে নিশানা করেছেন বিধায়ক মনোরঞ্জন।

বুধবার থেকে কার্যত গরম রয়েছেন বিধায়ক। এর আগেও দলের একাংশ নেতাদের বিরুদ্ধে বেসুরো মন্তব্য করতে শোনা গিয়েছিল। তবে গতকাল যেন সকাল থেকেই ‘অ্যাটাকিং’ মুডে ছিলেন বলাগড়ের বিধায়ক। তৃণমূল নেত্রী রুনা খাতুনকে দুর্নীতি নিয়ে বেঁধেন তিনি। শুধু তাই নয়, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের দ্বারস্থ হওয়ার কথাও বলেন।

গতকাল রাতে মনোরঞ্জন ব্যাপারী

এরপর রাত্রিবেলা দলের কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়েছে বলে ফেসবুকে ফের পোস্ট করেন তৃণমূল বিধায়ক। এক্ষেত্রেও রুনা খাতুনকেই দায়ী করেন তিনি। ফেসবুকে লেখেন, ‘খবর পাওয়া গিয়েছে রুনা খাতুন গিয়ে আমার বিধায়ক কার্যালয় ভাঙচুর করেছে। পাল্টা দেওয়ার সময় এসেছে।”  এরপর আজ সকালে দেখা গেল বিধায়কের কার্যালয়ের অবস্থা লন্ডভন্ড। ভাঙচুর চেয়ার টেবিল। এই নিয়ে এদিন সকালেও ফেসবুকে লেখেন মনোরঞ্জন। নিজের আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে তিনি লেখেন, ‘বলেছিলাম আমার উপর হামলা হতে পারে। আমার কথার বারো ঘন্টা কাটতে না কাটতেই রাত আঁধারে জিরাটের আমার বিধায়ক কার্যালয়ে উপরে হামলা হয়েছে। অফিসের লোকদের মেরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

এ দিকে, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ রুনা খাতুন বলেন, “উনি টাইমলাইনে থাকার জন্য আমাকে কুরুচিকর আক্রমণ করছেন। আর কার্যালয় ভাঙচুর নিয়ে আমায় দুষছেন। আমি তো বলব নিজে খোঁজ নিন আগে। উনি কার থেকে টাকা নিয়ে রেখেছেন, কী করছেন। এটা জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ক্ষোভ নয়তো।”