AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Murshidabad: দুর্গাপুজোর নিরঞ্জন যাত্রায় থানার আইসি-র সঙ্গে বচসা তৃণমূল চেয়ারম্যানের, বিতর্ক

Murshidabad TMC: বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এই ঘটনায় উত্তেজনায় ছড়িয়েছে। এই ঘটনায় ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি কিছু বলতে চাননি। তাঁকে পুলিশের সঙ্গে বচসা নিয়ে প্রশ্ন করতেই একটু ব্যস্ত রয়েছেন বলে ফোন কেটে দেন। পরবর্তীতে আর ফোন রিসিভ করেনি।

Murshidabad: দুর্গাপুজোর নিরঞ্জন যাত্রায় থানার আইসি-র সঙ্গে বচসা তৃণমূল চেয়ারম্যানের, বিতর্ক
৮ ঘণ্টা পর খুলল তালাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 03, 2025 | 11:56 PM
Share

মুর্শিদাবাদ:  দুর্গাপুজোর প্রতিমা নিরঞ্জনকে কেন্দ্র করে সামশেরগঞ্জ থানার আইসি সঙ্গে বসসায় জড়ালেন ধূলিয়ান পৌরসভার চেয়ারম্যান ইনজামামুল হক। পুলিশের উদ্দেশ্যে মারমুখী পৌরসভার চেয়ারম্যান ইনজামামুল হক। প্রতিমা নিরঞ্জনের ব্যবস্থা নিয়ে প্রথমে ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে বচসা শুরু হয় , সেই বচসা নিয়ে ধূলিয়ান পৌরসভার চেয়ারম্যান আক্রমণাত্মক হয় ওই পৌরসভার চেয়ারম্যান ইনজামামুল হক।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এই ঘটনায় উত্তেজনায় ছড়িয়েছে। এই ঘটনায় ভাইস চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি কিছু বলতে চাননি। তাঁকে পুলিশের সঙ্গে বচসা নিয়ে প্রশ্ন করতেই একটু ব্যস্ত রয়েছেন বলে ফোন কেটে দেন। পরবর্তীতে আর ফোন রিসিভ করেনি। এই নিয়ে কংগ্রেস নেতা জয়ন্ত দাস বলেন, “তৃণমূলের একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অনুব্রতর মতো। পুলিশকে বলব এদেরকে লাথি মেরে লকাপে ভরে দিন।”

তাঁর কথায়, “তিনি যদি জনপ্রতিনিধি হন, সে অনুব্রতই হোন, কিংবা ধূলিয়ান পৌরসভার চেয়ারম্যান-ভাইসচেয়ারম্যানই হোক! একটাই বিষয়, ওদের বিশ্ববিদ্যালয় এক, ভাষাও এক! অনুব্রত পুলিশের অফিসারকে ফোন করে বলছেন, বউকে পাঠিয়ে দিতে। মুখ্যমন্ত্রীর কোনও প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন? কোনও দল যে কোনও আঞ্চলিক দল হলেও এরকম কর্মীকে ঘাড় ধরে বার করে দিত, জেল খাটা আসামীকে। তিহাড় জেলের আসামী। সেই ভাষাই এখানে প্রয়োগ হচ্ছে। আমার তো মনে হল এখানে ডিএসপি-ও ছিলেন।”

পুলিশ কর্তাদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি আরও বলেন, “এই ধরনের কথা যদি বিরোধী দলের কেউ বলতেন, তাহলে কি পুলিশ কর্তারা চুপ করে থাকতেন? এতক্ষণে এক গাদা কেস দিয়ে জেল ভরত। থানায় নিয়ে গিয়ে যত্ন সহকারে জামিন অযোগ্য ধারায় কেস দিতেন। কী করে ওরা এত সাহস পায়, পুলিশ অফিসারকে থ্রেট করার? এর থেকে তো গালে চড় মেরে দেওয়া ভাল। পুলিশ তো নিজের যোগ্যতায় চাকরি পেয়েছেন।” উল্লেখ্য, কিছু দিন আগেই সিউড়ি থানার আইসিকে ফোন করে বিতর্কিত মন্তব্য, থ্রেট করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। তা নিয়ে তোলপাড় হয়েছিল রাজ্য রাজনীতি।