Bardhaman Cancer Hospital: দক্ষিণবঙ্গের জন্য সুখবর, এই জেলায় খুলল আরও একটি ক্যন্সার হাসপাতাল

Bardhaman: বুধবার, দুপুর দেড়টা নাগাদ বর্ধমান হাসপাতালের সুপার অফিসে আসেন স্বাস্থ্য সচিব নায়ারণ স্বরূপ নিগম। সঙ্গে ছিলেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিক কৌশিক ভট্টাচার্য।

Bardhaman Cancer Hospital: দক্ষিণবঙ্গের জন্য সুখবর, এই জেলায় খুলল আরও একটি ক্যন্সার হাসপাতাল
বর্ধমানে খুলল ক্যান্সার হাসপাতাল (নিজস্ব চিত্র)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 26, 2023 | 11:43 AM

বর্ধমান: দক্ষিণবঙ্গের (South bengal) ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের জন্য কিছুটা স্বস্তির খবর। আগামী মাসের অর্থাৎ ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পথচলা শুরু করবে বহু প্রতীক্ষিত বর্ধমান মেডিক্যাল ক্যান্সার হাসপাপাতাল। বুধবার স্বাস্থ্য সচিবের পরিদর্শনের সময় এই কথা জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। প্রথম পর্বে ক্যানসার আউটডোর বিভাগ চালু হবে। ধাপে ধাপে ইণ্ডোর পরিষেবা চালু হবে বলে মেডিক্যাল কলেজের দাবি। পাশাপাশি, কথা হয় মাদার চাইল্ড কেয়ার হাব এবং অনাময় হাসপাতালের বিভিন্ন পরিষেরা খুঁটিনাটি নিয়ে।

বুধবার, দুপুর দেড়টা নাগাদ বর্ধমান হাসপাতালের সুপার অফিসে আসেন স্বাস্থ্য সচিব নায়ারণ স্বরূপ নিগম। সঙ্গে ছিলেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিক কৌশিক ভট্টাচার্য। তাঁরা প্রথমে সুপার অফিসে বৈঠক করেন। ছিলেন জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক(সিএমওএইচ) প্রণব রায়, মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ কৌস্তুভ নায়েক, সুপার তাপস ঘোষ সহ বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহ অন্যান্যরা।

বৈঠকের পর, স্বাস্থ্য সচিব হাসপাতালের জেলা অগ্রিম নিরীক্ষণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। তারপর তাঁরা মেডিক্যাল কলেজের নির্মীয়মাণ ক্যানসার হাসপাতাল পরিক্রমা করেন। সেখানেই স্বাস্থ্য সচিবকে হাসপাতালের তরফে জানান হয় যে, আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ক্যানসার হাসপাতালের আউটডোর পরিষেবা শুরু করা হবে। জুন মাস নাগাদ ইণ্ডোর পরিষেবা শুরু হবে বলে জানান মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ। এরপর তারা বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের সুপার স্পেশালিটি উইং অনাময় হাসপাতাল পরিদর্শনে যান।

এই বিষয়ে নারায়ণ স্বরূপ নিগম বলেন, “এখানে বেশ কিছু উন্নয়নের কাজ হচ্ছে। এখনো ক্যান্সার হাসপাতালের উদ্বোধনের তারিখ না হলেও আজ নানা কাজ ঘুরে দেখা হবে। কথা হবে কার্ডিওলজি বিভাগ নিয়েও।” প্রতিমাসেই হাজার হাজার ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীদের উন্নত চিকিৎসার জন্য মুম্বই, দক্ষিণ ভারত কিংবা কলকাতায় যেতে হয়। এই হাসপাতালের কাজ শেষ হলে তাদের হয়রানি অনেক কমবে।