Pataspur: ‘মাকে ধর্ষণই করা হয়েছে’, ময়নাতদন্তের পর দেহ নিতে অস্বীকার পরিবারের
Pataspur: তাই পরিবারের সদস্যরা হাইকোর্টে র দ্বারস্থ হবেন বলে জানিয়েছেন। পুলিশ সাংবাদিক বৈঠক করে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করলেও, মৃতার ছেলে দাবি করেছেন, তাঁর মায়ের ওপর যৌন নির্যাতন চালানো হয়েছে।
পটাশপুর: ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পর দেহ নিতে অস্বীকার পটাশপুরের মৃতার পরিবারের। রিপোর্টে সন্তুষ্ট নয়, তাই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার কথা জানালেন মৃতার ছেলে-ভাই। পটাশপুরের মৃতার ছেলে এবং মৃতের দূর সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হওয়ার পর পটাশপুর থানার যে পুলিশ ময়নাতদন্তের সময় উপস্থিত ছিলেন, তিনি বলেছেন শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। কীটনাশক খাওয়ার ফলে মৃত্যু হয়েছে।
তাই পরিবারের সদস্যরা হাইকোর্টে র দ্বারস্থ হবেন বলে জানিয়েছেন। পুলিশ সাংবাদিক বৈঠক করে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করলেও, মৃতার ছেলে দাবি করেছেন, তাঁর মায়ের ওপর যৌন নির্যাতন চালানো হয়েছে। যা ময়নাতদন্তের রিপোর্টে কেবল বিষক্রিয়ায় মৃত্যু বলে দেখানো হচ্ছে।
রবিবার সকালে পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুরে এক গৃহবধূর বাড়িতে ঢুকে নিগ্রহ করে খুনের অভিযোগ ওঠে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, অভিযুক্ত নির্যাতিতার প্রতিবেশী। ওই গৃহবধূর ওপর প্রতিবেশী যুবকের দীর্ঘদিন ধরেই কুনজর ছিল। তাঁকে একাধিকবার আগে কুপ্রস্তাব দিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ। ওই গৃহবধূ তাঁকে সতর্ক করেন। শনিবার নির্যাতিতার স্বামী বাড়িতে ছিলেন না। অভিযোগ, মহিলা বাড়িতে একা থাকার সুযোগে ঘরে ঢোকেন ওই যুবক। তাঁকে নিগ্রহের চেষ্টা করেন। প্রতিবেশীরা জানাচ্ছেন, নিগ্রহে বাধা পাওয়ায় মহিলাকে মারধর করা হয়। তারপর তাঁকে নিগ্রহ করা হয় বলে অভিযোগ। এরপর তাঁকে কীটনাশক খাইয়ে খুন করা হয় বলে অভিযোগ।