AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

PM Modi-Xi Jinping Meeting: তিয়ানজিনে মোদী-জিনপিংয়ের আলোচনা কি ট্রাম্পের শুল্ক নিয়েই হল?

India-China Relation: ৭ বছর পর চিনে পা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। হাত মিলিয়েছেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে। দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনা হয়েছে একাধিক বিষয় নিয়ে। তাতে যেমন পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদ ইস্যু রয়েছে, তেমনই  রয়েছে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, সীমান্ত সুরক্ষাও। 

PM Modi-Xi Jinping Meeting: তিয়ানজিনে মোদী-জিনপিংয়ের আলোচনা কি ট্রাম্পের শুল্ক নিয়েই হল?
প্রধানমন্ত্রী মোদী ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।Image Credit: PTI
| Updated on: Sep 01, 2025 | 7:00 AM
Share

বেজিং: রাতারাতি যেন বদলে গিয়েছে বিশ্ব রাজনীতির চিত্রটা। আমেরিকা শুল্ক চাপাতেই কাছাকাছি ভারত-চিন। সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের সামিটে যোগ দিতে ৭ বছর পর চিনে পা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। হাত মিলিয়েছেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে। দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনা হয়েছে একাধিক বিষয় নিয়ে। তাতে যেমন পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদ ইস্যু রয়েছে, তেমনই  রয়েছে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, সীমান্ত সুরক্ষাও।  ট্রাম্পের শুল্ক নিয়েও কি পাল্টা জবাব দিতে স্ট্রাটেজি তৈরি করে নিয়েছেন মোদী-জিনপিং?

রবিবার (৩১ অগস্ট) ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রিকে এই প্রশ্নের মুখেই পড়তে হয়েছিল। তিয়ানজিনে সাংবাদিক বৈঠকে মিশ্রি বলেন যে দুই নেতা আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে অবগত। তার জন্য কী কী চ্যালেঞ্জ তৈরি হচ্ছে, সে বিষয়েও সচেতন। তবে তাদের আলোচনার ফোকাস ছিল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কই। বর্তমান প্রতিকূল ও পরিবর্তনশীল পরিস্থিতিতে ভারত ও চিনের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

আন্তর্জাতিক, বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে চিন ও ভারতের মধ্যে মিল রয়েছে বেশ কিছু জায়গায়। দুই দেশের স্বার্থে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে বলেই উল্লেখ করেছেন।

ভারত-চিন বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে জানতে চাওয়া হলে বিক্রম মিশ্রি জানান, বিশ্ব বাণিজ্যে স্থিতাবস্থা আনতে ভারত ও চিনের অর্থনীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, এতে দুই রাষ্ট্রনেতাই সহমত জানিয়েছেন। দ্বিপাক্ষিক যে বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে, তাও মিটিয়ে ফেলা নিয়ে আলোচনা হয়েছে মোদী ও জিনপিংয়ের মধ্যে।