আপনার e-Passport রয়েছে! কী সুবিধা পাবেন এই পাসপোর্টে?
e-Passport: সাধারণ পাসপোর্ট কোনও ব্যক্তিকে যাচাইয়ের জন্য পাসপোর্টে মুদ্রিত তথ্যের উপর নির্ভর করে। সেই জায়গায়, ই-পাসপোর্টে একটি এমবেডেড RFID চিপ থাকে।

সাধারণ পাসপোর্ট আর ই-পাসপোর্ট, দেখতে প্রায় একই। এমনকি দুই পাসপোর্টের কাজও এক। কিন্তু ই-পাসপোর্ট আর সাধারণ পাসপোর্ট আলাদা কোথায়?
সাধারণ পাসপোর্ট কোনও ব্যক্তিকে যাচাইয়ের জন্য পাসপোর্টে মুদ্রিত তথ্যের উপর নির্ভর করে। সেই জায়গায়, ই-পাসপোর্টে একটি এমবেডেড RFID চিপ থাকে। যার মধ্যে বায়োমেট্রিক তথ্য থাকে। এর মধ্যে যেমন থাকে ব্যক্তির ডিজিটাল ছবি, তেমনই থাকে আঙুলের ছাপ। এ ছাড়াও সাধারণ পাসপোর্টের মতো মুদ্রিত তথ্যও থাকে।
এই ডিজিটাল পাসপোর্ট বা ই-পাসপোর্টের প্রধক কাজ হল নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা। এছাড়াও এয়ারপোর্টে একাধিক ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি কাজ মিটিয়ে ফেলতে সাহায্য করে এই পাসপোর্ট।
ই-পাসপোর্টে এমবেডেড চিপ থাকায় কোনও ব্যক্তি সম্পর্কে মুহূর্তেই সব তথ্য জেনে নেওয়া যায়। যা সাধারণ পাসপোর্ট সম্ভব নয়।এ ছাড়াও ওই চিপ ডিজিটালি এনক্রিপটেড থাকে, ফলে এই পাসপোর্টে জালিয়াতি ধরতে কয়েক মুহূর্ত সময় লাগে পুলিশ, প্রশাসনের। ই-পাসপোর্ট আন্তর্জাতিক অসামরিক বিমান পরিবহন সংস্থা বা ইন্টারন্যাশনাল সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশনের সমস্ত মান মেনেই তৈরি করা হয়। ফলে, এই পাসপোর্ট গোটা পৃথিবীতেই গ্রহনযোগ্য।
