Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Economic Survey Report: ৭০ নাকি ৯০! কত ঘণ্টা কাজে মিলবে সাফল্য? সমীক্ষা তুলে ধরল খোদ কেন্দ্র

Economic Survey Report: তার আগে একই সুর শোনা গিয়েছিল ইনফোসিস কর্তা নারায়ণ মূর্তির গলায়। তিনি আবার ৭০ ঘণ্টা কাজের পরামর্শ দিয়েছিলেন কর্মীদের। কিন্তু কেন্দ্র কী বলছে? কত ঘণ্টা কাজ করা প্রয়োজন?

Economic Survey Report: ৭০ নাকি ৯০! কত ঘণ্টা কাজে মিলবে সাফল্য? সমীক্ষা তুলে ধরল খোদ কেন্দ্র
প্রতীকী ছবিImage Credit source: John Fedele/ The Image Bank/Getty Images
Follow Us:
| Updated on: Jan 31, 2025 | 8:30 PM

নয়াদিল্লি: কত ঘণ্টা কাজ করলে কর্মজীবনে প্রচুর উন্নতি করা সম্ভব? এই প্রশ্ন নিয়ে তর্ক বেজায়। তাই বিতর্ক হামেশাই তুঙ্গে। সম্প্রতি, এল অ্যান্ড টি কর্তা বলেন, কর্মজীবনে উন্নতি করতে গেলে ৯০ ঘণ্টা কাজ নিতান্তই জরুরী।

তার আগে একই সুর শোনা গিয়েছিল ইনফোসিস কর্তা নারায়ণ মূর্তির গলায়। তিনি আবার ৭০ ঘণ্টা কাজের পরামর্শ দিয়েছিলেন কর্মীদের। কিন্তু কেন্দ্র কী বলছে? কত ঘণ্টা কাজ করা প্রয়োজন? নতুন বছরে এই বিতর্কে অবশেষে হস্তক্ষেপ করল সরকার।

এদিন সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট জমা দেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। খানিক পরেই সেই রিপোর্ট প্রকাশ করে কেন্দ্র। মূলত, গত অর্থবর্ষে কী হল, কী হল না, আর আসন্ন অর্থবর্ষে কতটা হতে পারে, এই সব বিষয়গুলিকেই তুলে ধরা হয় এই রিপোর্টে। তবে শুধু দেশের আর্থিক পরিস্থিতি নয়, সামাজিক পরিস্থিতিকেও জায়গা দেওয়া হয়। কারণ, সমাজ টিকলেই, টিকবে অর্থনীতি।

আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, ওয়ার্ক-লাইভ মধ্য়ে ভারসাম্য বজায় রাখতে সপ্তাহে ৬০ ঘণ্টা কাজ যথেষ্ট। যদি কোনও ব্যক্তি অফিসেই ১২ ঘণ্টা সময় ব্যয় করেন, তবে তা তার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের পক্ষে মোটেই ভাল নয়। তাই ৫৫ থেকে ৬০ ঘণ্টা সপ্তাহে যথেষ্ট, দাবি কেন্দ্রীয় রিপোর্টের।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি তথ্য তুলে ধরে এই সমীক্ষায় বলা হয়, অতিরিক্ত কাজের চাপের তৈরি হওয়া মানসিক অস্থিরতা দিন শেষে ক্ষয় ধরায় দেশের অর্থনীতিতেও। সমীক্ষা অনুযায়ী, বিশ্বে প্রতি দিন গড়ে সাত হাজার টাকা নষ্ট হয় শুধুমাত্র এই অতিরিক্ত কাজের চাপের জেরে তৈরি হওয়া মানসিক অস্থিরতার জন্য। চাপের কারণে প্রভাব কর্মক্ষমতায়, তার জেরে প্রভাব পড়ে অর্থনীতিতেও।