বাবা উদিত প্রার্থনা করলেই সেরে উঠবেন আদিত্য নারায়ণ

সংগীতশিল্পী উদিত নারায়ণ জানালেন, যে তাঁর ছেলে আদিত্যের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে এবং তারপর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গত শনিবার আদিত্য এবং তাঁর স্ত্রী শ্বেতা আগরওয়াল করোনায় আক্রান্ত হন। সংক্রমণের দ্বিতীয়ে ঢেউয়ের আঁছড়াতে আক্রান্ত হয়েছেন স্বামী-স্ত্রী। এক সাক্ষাৎকারে আদিত্যর বাবা উদিত নারায়ণ বলেন যে আদিত্য তাঁকে একটি মেসেজ পাঠিয়ে জানিয়েছেন যে তিনি সুস্থ হয়ে […]

বাবা উদিত প্রার্থনা করলেই সেরে উঠবেন আদিত্য নারায়ণ
সূত্র বলছে, এক পানশালায় একজন মহিলা আদিত্যকে চড় কষিয়ে দেন। ২০১১তে ঘটে ঘটনাটি। তবে আদিত্য এ বিষয়ে কোনও মুখ খোলেননি।
Follow Us:
| Updated on: Apr 04, 2021 | 6:43 PM

সংগীতশিল্পী উদিত নারায়ণ জানালেন, যে তাঁর ছেলে আদিত্যের কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে এবং তারপর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গত শনিবার আদিত্য এবং তাঁর স্ত্রী শ্বেতা আগরওয়াল করোনায় আক্রান্ত হন। সংক্রমণের দ্বিতীয়ে ঢেউয়ের আঁছড়াতে আক্রান্ত হয়েছেন স্বামী-স্ত্রী।

এক সাক্ষাৎকারে আদিত্যর বাবা উদিত নারায়ণ বলেন যে আদিত্য তাঁকে একটি মেসেজ পাঠিয়ে জানিয়েছেন যে তিনি সুস্থ হয়ে উঠছেন, এবং তা সম্ভব যদি তাঁর বাবা তাঁর স্বাস্থ্যের জন্য প্রার্থনা করেন।

আরও পড়ুন করোনা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি আদিত্য, ইন্ডিয়ান আইডলের মঞ্চে বিকল্প সঞ্চালক কে?

উদিত এক সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “আদিত্য নিজে ভর্তি হয়েছে, সম্ভবত সে নিজেকে কোয়ারেন্টাইন করতে চাইছিল। এখন সে সুস্থ আছে।” উনি আরও বলেন, শ্বেতার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার দরকার ছিল না এবং তিনি হোম কোয়ারান্টাইনে রয়েছেন। উদিত আরও বলেন, “আমি আদিত্যর কাছ থেকে একটি টেক্সট পাই ‘পাপা, আমার জন্য চিন্তা করো না। আমি ঠিক আছি। শুধু আমার জন্য প্রার্থনা করো’”

শনিবার একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে আদিত্য শ্বেতার সঙ্গে কাশ্মীরে হানিমুনের ছবি শেয়ার করে লেখেন, ‘হ্যালো সবাইকে! দুর্ভাগ্যক্রমে, আমার স্ত্রী শ্বেতা আগরওয়াল এবং আমি কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে এবং কোয়ারান্টাইনে রয়েছি। দয়া করে নিরাপদে থাকুন, প্রোটোকল মেনে চলুন এবং আমাদের জন্য প্রার্থনা করুন। এই সময়টাও কেটে যাবে।”

আদিত্য ও শ্বেতা ডিসেম্বরে গাঁটছড়া বাঁধেন। একাধিক মিনি হানিমুনও যান নবদম্পতি। একটি নতুন অ্যাপার্টমেন্টে যাওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন। বাবা-মায়ের বাড়ি থেকে মাত্র তিনটি বিল্ডিংয়ে পরেই তাঁদের সেই অ্যাপার্টমেন্ট। “আমি অন্ধেরিতে একটি নতুন ফাইভ বিএইচকে ৩-৪ মাসের মধ্যে ওখানে চলে যাব। আমার বাবা-মা কিছুটা দূরেই থাকবেন।” আদিত্য এক সাক্ষাৎকারে বলেন।