কিশোর কুমারের গানে মঞ্চ মাতালেন তিন বাঙালি, লিরিক্সে ভুল চোখ এড়াল না নেটিজেনদের
গাইছেন ১৯৬৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি 'দূর গগন কি ছাও মে'র সেই আইকনিক গান 'আ চল কে তুঝে ম্যায় লে কে চলু'...।
এক মঞ্চে বাঙালির সঙ্গীত জগতের তিন নস্টালজিয়া। অভিজিৎ ভট্টাচার্য, শান এবং বাবুল সুপ্রিয়… মুখে আর এক আইকন কিশোর কুমারের গান। স্বপ্ন নয়, সত্যি! এরকমই এক ভিডিয়ো সম্প্রতি শেয়ার করেছেন অভিজিৎ ভট্টাচার্য। ধুতি পাঞ্জাবিতে পুরদস্তুর বাঙালি সাজে তিনি। অন্যদিকে শান বেছে নিয়েছেন কুর্তা-পাজামা। বাবুল অবশ্য সে পথে হাঁটেননি। সাহেবি কেতায় নিজেকে সাজিয়েছেন কোট-প্যান্টে।
গাইছেন ১৯৬৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘দূর গগন কি ছাও মে’র সেই আইকনিক গান ‘আ চল কে তুঝে ম্যায় লে কে চলু’…। পিছনে জ্বলজ্বল করছে ‘কিশোর কুমার সন্ধ্যা’। এত অবধি ঠিকই ছিল। কিন্তু বিখ্যাত ওই গানের কিছু শব্দের এদিক ওদিক কান এড়ায়নি নেটিজেনদের। গানের কথায় যে ভুল হয়েছে তা কার্যত স্বীকার করে নিয়ে অভিজিৎ লিখেছেন, “যেখানে লিরিক্স কুছ ভি হো’। ভিডিয়োটি পুরনো। কিশোর কুমারকে শ্রদ্ধা জানাতে আয়োজিত হয়েছিল Musicotsav… তারই অংশ সেটি।
View this post on Instagram
লিরিক্সে গরমিল খুঁজে পেলেও তিন প্রিয় সঙ্গীতশিল্পীকে এক মঞ্চে দেখতে পেয়ে উচ্ছ্বসিত তাঁদের ভক্তকুল। একজন কমেন্ট করেছেন, “তিন দাদা’। অন্যদিকে আর একজনের বক্তব্য,”কিশোর দার তিন যোগ্য উত্তরসূরি।”
দিন কয়েক আগেই অক্ষয় কুমারকে গরীবের মিঠুন চক্রবর্তী বলে উল্লেখ করেছিলেন অভিজিৎ। তিনি দাবি করেছিলেন ‘খিলাড়ি’ ছবিতে সুপারহিট সব গান গাওয়ার পরেই নিজের আলাদা পরিচয় পেতে শুরু করেন অক্ষয়। জানিয়েছিলেন, তাঁর গানের কারণেই তারকায় পরিণত হয়েছিলেন অক্ষয় কুমার।
আরও পড়ুন- Adrija Roy: ছোট পর্দায় মুখ্য চরিত্রে ফিরছেন অদ্রিজা, এবার তিনি মৌ